বাঙ্গালীর জীবনে প্রতিবছর ফেব্রুয়ারি আসে ভিন্ন আবেদন নিয়ে, বিভিন্ন উদযাপন করার উপলক্ষ্য নিয়ে। সে উপলক্ষ্য হতে পারে সাংস্কৃতিক, হতে পারে রাজনৈতিক, হতে পারে এর বাইরেও। এই শেষ শ্রেনীভুক্ত বর্তমান প্রজন্মের প্রেমিক-প্রেমিকাদের মধ্যে সবচাইতে জনপ্রিয়টি হল ১৪ই ফেব্রুয়ারি, ভ্যালেন্টাইনস্ ডে।
কুলদা রায়
এমএমআর জালাল
প্রজানিপীড়ণ খণ্ড : চার
ডঃ আহম্মেদ শরিফ লিখেছেন, ঠাকুর-পরিবার প্রজানীপিড়ন করেছেন। আবুল আহসান চৌধুরী ডঃ শরীফকে চিঠিতে উত্তর দিয়েছিলেন, সেখানে ঠাকুর-পরিবারের প্রজানীপিড়নের স্বপক্ষে কিছু কথা বলেছিলেন। বলেছিলেন, এ রকম কিছু তথ্য পাওয়া যায়। বলেছিলেন সেটা ১৯৮৫ সালের লেখা চিঠি। আর ২০১১ সালে আবুল আহসান চৌধুরী বলেছেন শাশ্বতিকী পত্রিকায়—
মোগল সাম্রাজ্যের সর্বশেষ প্রতাপশালী বাদশা আওরঙ্গজেব ছিলেন একটি এক্সপোর্ট কোয়ালিটি শয়তানের লাকড়ি। গদিতে বসার জন্য তিনি তার প্রতিটি ভাইকে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে হত্যা করেন, পিতা শাজাহানকে জেলের ভাত খাইয়ে মারেন। গদিতে বসে তিনি গণহারে হিন্দুদের খৎনা করে মুসলমান বানাতে থাকেন, ধর্মীয় বৈষম্যমূলক জিজিয়া কর পুনরায় চালু করেন, হাজার বছরের পুরোন মন্দির প্যাগোডা ধুলোয় মিশিয়ে দেয়া হয়। তিনি ভন্ডামীরও বাদশা ছিলেন, সকাল বিকাল কুরান শরীফ মাথায় ঠেকিয়ে জিহাদি জোশ দেখালেও রাতে নিজেরই বিয়ে করা হিন্দু বউয়ের কোমল বুকের খাঁজে নাক ডুবিয়ে ঘুমাতে তার আটকাতো না। প্রখর বুদ্ধিমান, প্রতারকশিরোমণি ও চরম ধুরন্ধর মহীউদ্দিন মুহম্মদ আওরঙ্গজেব ছিলেন একটি ক্রিমিনাল মাস্টারমাইন্ড।
আমি আলীগড় বিশ্ববিদ্যালয়ে ভাষাভিত্তিক সমস্যাগুলো নিয়ে পড়াশোনা করেছি এবং ৪৯’এ যখন ঢাকায় এলাম, দেখতে পেলাম ভাষার ব্যাপারটা এখানেও ঠিকঠাক মতো চলছেনা। সবাই সবার মাতৃভাষাকে ভালোবাসে, ঠিক যেমন আমি আমারটিকে ভালোবাসি। এবং ঠিক একারনেই আমি বাঙালীদের মাতৃভাষার আন্দোলনকে সমর্থন দিয়েছি।
কুলদা রায়
এমএমআর জালাল
প্রজানিপীড়ণ খণ্ড : তিন
চান্দেরনগরের মাইল তিনেক দূরেই ওলন্দাজ কুঠি চিনসুরা১। তখন বাংলার নবাব মীর জাফর। ইংরেজের বদান্যতায় গদীতে বসেছিলেন বলেই হয়তো কবে আবার চড় দিয়ে নামিয়ে দেয় সেই ভয় তার ছিল। তাই নবাব ওলন্দাজদের বাংলায় একটা কুঠিস্থাপনের অনুমতি দেন যেন আবার পোল্টি খাওয়ার দরকার পড়লে আরেক সাদা লোকের সাহায্য পাওয়া যায়। বাটাভিয়া২
অবগাহন
ম্যাডোনা থেকে স্টিভ জবস কেন এসেছিলেন এ শহরে?
কিসের আশায় সকলেই এখানে ভিড় জমায়?
কেন ভূবন বিখ্যাত মানুষ গুলো এখানেই ঘুরতে আসে?
এখানে গঙ্গার পবিত্র জলে অবগাহনে কিসের শান্তি?
আমাকে সিটি অব লাইট ডাকছে। আমাকে যেতেই হবে। তাই এবারের আমার গন্তব্য বারণসী।
কুলদা রায়
এমএমআর জালাল
প্রজানিপীড়ণ খণ্ড : দুই
নাম: দ্যা ব্রেস্ত ফোরট্রেস
দৈর্ঘ্য: ১৩৮ মিনিট
বিষয়: দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ, ইতিহাস
পরিচালক: আলেক্সান্ডার কট
দেশ: রাশিয়া, বেলারুস