যতদূর মনে আছে, পরিচালক মোস্তফা সরয়ার ফারুকীর কাজের সাথে আমার পরিচয় তার "ব্যাচেলর" চলচ্চিত্রটির মাধ্যমে। তখন সবে আমি কলেজের প্রথম বর্ষে। সেটি তরুনদের মাঝে বেশ জনপ্রিয়, অনেক সংলাপ তখন আমাদের মুখে মুখে, গানগুলোও মন্দ ছিলনা। হঠাৎ জনপ্রিয়তার তুঙ্গে থাকা ফারুকী এর পরে অনেক কাজ করেছেন। বিশেষ করে টিভি নাটকে। সেগুলোর অধিকাংশ আমার দেখার সৌভাগ্য হয়নি। তবে দেখা না হলেও, লোকমুখে শোনার সৌভাগ্য হয়েছে সেগুলোর না
সিনেমাহলে সিনেমা দেখতে গেলে একটা বিষয় নিয়ে আমার মনটা বড়ই খচখচ করতে থাকে। সিনেমার শুরুতেই বাংলাদেশের পতাকা উড়তে থাকে এবং ক্যারক্যারে আওয়াজ করে তারস্বরে বেজে ওঠে আমাদের জাতীয় সঙ্গীত। যেরকম ভৌতিকভাবে আচমকা এই পর্বটা শুরু হয়, সেরকম ভৌতিকভাবেই শেষ হয়ে যায়। ধড়মড়িয়ে দাঁড়িয়ে যাওয়া দর্শকরা হাঁফ ছেড়ে বেঁচে যাওয়ার ভঙ্গিতে আবার ধড়াম করে শরীরটা ছেড়ে দেন সিটের ওপর!
নিধির বাবা, নূপুরের জামাই, আমাদের নজরুল ভায়ের জন্মদিনে শুভেচ্ছা জানিয়ে এটা একটা ভিডিয়ো ব্লগ।
তারেক মাসুদের "রানওয়ে" সিনেমাটি দেখলাম মাত্র।
"মাটির ময়না" দেখে মুগ্ধ হয়েছিলাম। সম্ভবত একই রকম ভালো লাগার প্রত্যাশা নিয়ে দেখতে বসেছিলাম, তাই হতাশ হতে হলো।
আমার শৈশবকে রাঙিয়ে দেয়া চলচ্চিত্র নির্মাতা ও অভিনেতা সুভাষ দত্ত চলে গেলেন। নিজের প্রথম পরিচালিত ‘সুতরাং’ ছবির মাধ্যমে সুহাসিনী কবরীকে তিনিই প্রথম ব্রেক দিয়েছিলেন। স্বাধীনতার আগে ও পরে নিজের পরিচালনায় নির্মিত বেশ কিছু চলচ্চিত্রে তিনি নায়কের ভূমিকায় অভিনয়ও করেছেন। ‘আলিঙ্গন’, ‘বিনিময়’, ‘আবির্ভাব’ ‘আয়না ও অবশিষ্ট’, ‘ডুমুরের ফুল’—সুভাষ দত্ত নির্মিত দর্শক নন্দিত কয়েকটি ছবি। মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে