Archive - মে 5, 2011

আমি অবাক হয়ে শুনি

হিমু এর ছবি
লিখেছেন হিমু (তারিখ: বিষ্যুদ, ০৫/০৫/২০১১ - ৮:১৯অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ড. ইউনূস আপাত অনাড়ম্বর জীবনযাপনের কারণে তাঁর ভক্তমহলে সমাদৃত। তাঁর গ্রামীণ চেকের পাঞ্জাবি তাঁর পেশাগত সততা ও নিষ্ঠার একটি প্রতীক হয়ে দাঁড়িয়েছে। নোবেলজয়ের অব্যবহিত পরবর্তী সময়ে তিনি শিক্ষিত জনগোষ্ঠীর একটি বড় অংশের কাছে সমাজসেবা, দেশপ্রেম ও দুর্নীতিমুক্ত নেতৃত্বের আইকন হিসেবে কিঞ্চিৎ প্রতিষ্ঠা পেয়েছিলেন।

সাম্প্রতিক সময়ে খোদ সরকার প্রধান ইউনূস সম্পর্কে রুষ্ট বক্তব্য দিয়েছিলেন, তার পরিপ্রেক্ষিতে সাধারণ মানুষের চোখে ইউনূসের কার্যক্রম সম্পর্কে সরকারের মনোভাব অনুসন্ধানী না হয়ে প্রতিশোধপরায়ণ হিসেবে বিবেচিত হবার সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে।


কাচ

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বিষ্যুদ, ০৫/০৫/২০১১ - ১০:৪৬পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]দূর থেকে দেখলে হঠাৎ হঠাৎ অপূর্ব লাগে, আপন প্রতিচ্ছবির প্রতিফলনে জ্বলতে থাকে সূর্যের পরিষ্কার আলোতে। মনে হয় কোনো অমূল্য রতন হয়তোবা। কিংবা নাগরিক বর্জ্যস্বরূপ বাস্তুহারা মানুষের মতো শৈল্পিক, বিত্তের ছোঁয়ায় বেড়ে ওঠা সুকোমল চিত্তের কল্পনায়। কিন্তু কাছে যাওয়া যায়না। কাছে গেলে স্বপ্নটা কুৎসিত হয়ে ওঠে, গা ঘিনঘিন করে। কোনোমতে চোখ ফিরিয়ে, দাঁতে দাঁত চেপে এবং নাক বন্ধ করে সরে যেতে হয়, সুসজ্জিত, সুরক্ষিত, সুবাসিত প্রাডো কিংবা পাজেরোর মধ্যে থাকলেও। ডানলপ কিংবা ব্রিজস্টোন প্রাণপণে চক্কর খেয়ে অবাঞ্ছিত কদাকার উপস্থিতি পিষে সামনে এগিয়ে যায়। সামনে কোনো ডুপ্লেক্সের খোলামাঠে খেলা করে শুভ্রমেঘে পরিবেষ্টিত নীলাকাশ। অন্যদিকে সে অনেকটা ওইরকম উদ্বাস্তু কোনো টোকাই এর মতো; স্বাধীন, ভবঘুরে, চিন্তাহীন, অমূল্য ইত্যাদি ইত্যাদি। দূরে থেকে দেখলে সেও জ্বলে, তাকে ঘিরে লক্ষ্য রাখা মানুষগুলোর কল্পনাও জ্বলে। কারও কারও কাছে সে কিংবা তার উপস্থিতি পরম আরাধ্য, শুষ্ক নির্জীব এই শহরের মধ্যে।


দেশবিদেশের উপকথা-কোস্টারিকা

তুলিরেখা এর ছবি
লিখেছেন তুলিরেখা (তারিখ: বিষ্যুদ, ০৫/০৫/২০১১ - ৬:৫০পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

এটা কোস্টারিকার উপকথা। তবে এই উপকথা একটু আলাদা আলাদা আঙ্গিকে গোটা ভারতীয় উপমহাদেশ ও ইউরোপ জুড়ে শোনা যায়।

এক তরুণ রাজা এক গ্রীষ্মের সকালে ঘোড়ায় চড়ে বেরিয়েছে বনে শিকার করতে। বনে ঢোকার মুখে সে দেখলো একটা বিরাট সতেজ সবুজ কমলালেবুর গাছ। হাতের নাগালে ঝুলে আছে তিন তিনটে পাকা পাকা কমলালেবু। রাজা টপাটপ কমলা তিনটে পেড়ে কোমরের পেটিকায় রেখে দিলো। পরে সময় বুঝে খাওয়া যাবে।


বাবলার বাবা

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বিষ্যুদ, ০৫/০৫/২০১১ - ২:৩৩পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]বাবলা রাগে ফুঁসতে লাগল। বাসা থেকে বের হয়ে অন্ধের মতো হাঁটতে লাগল। আচ্ছা, বাবা সারাদিন খেটে এসে কেন তার সাথেই এইরকম চিৎকার করেন? আর ভালো লাগে না।

হালকা গুড়িগুড়ি বৃষ্টি পড়ছে। ভিজতে কখনই খারাপ লাগে না বাবলার। বিকেল হলে কোয়ার্টার মাঠে ফুটবল খেলা যেত। এখন সন্ধ্যা, তাই ইচ্ছে করলেও খেলা যাবে না।