১.ভর দুপুরেও আজ রোদের দেখা নাই। ঝির ঝির করে তুষার পড়ছে গত দু'দিন। থামাথামির বালাই নাই। সূর্যের দেখাও পাওয়া যাচ্ছে না। আর উপরি পাওনা হিসাবে আছে হাড়ে সূঁচ ফোটানো বাতাস। যেসব দিনে সূর্য ওঠে, সেদিন বাতাসের এই সূঁচালো অত্যাচারও কমে আসে। আজ সে আশার গুড়ে কড়কড়ে বালি।
নদীটা এখনো একইরকম আছে, চুপ করে গিয়ে দাঁড়াই ওর কাছে। অদ্ভুত সুন্দর কলধ্বনি তুলে নদীর ধারা ছুটে যাচ্ছে সমুদ্রের দিকে। স্রোতোধারা ছুঁয়ে যাচ্ছে পাড়ের পাথর, বালি, ঝুঁকে পড়া গাছের পাতা। চারিপাশের মাঠ পাহাড় গাছপালা সবই যেন ওর কাছে মুহূর্তের দেখা হওয়া বন্ধু। নিরাসক্ত ভালোবাসায় তাদের ছুঁয়ে বা না ছুঁয়ে নদী চলে যায় নিজের পথে। ও কি কারুকে মনে রাখে?
আস্থা মাথা নিচু করে দাঁড়িয়ে আছে। আমি ঠিক বুঝতে পারছি এখন ও কনফেশন পর্ব শুরু করবে। নিশ্চয়ই কোনো অঘটন ঘটিয়েছে। আস্থার চিবুক এখন বুকের সাথে প্রায় লেগে যাচ্ছে। উত্তর পাবার জন্য এখন প্রশ্ন করা আবশ্যক জেনেও আমি খানিকক্ষণ স্বীকারোক্তির অপেক্ষায় থাকি। তাই আস্থাও নিরুত্তর দাঁড়িয়ে থাকে।
- কি করেছো? বেশি খারাপ কিছু?
আস্থা দু’পাশে মাথা ঝাঁকায়।
-বেশি খারাপ না হলে বলে ফেলো, দেরি করছো কেন?
প্রিয়.কমের একটি খবরে দেখলাম এ.টি.
পৃথিবীর অন্য সব দেশের মতোই চিন্তার জগত ধর্মীয় মৌলবাদি গোষ্ঠির আক্রমনের স্বীকার হয়ে এসেছে। বাংলাদেশেও এই আক্রমন পুরো মাত্রায় জারি আছে। ধর্মীয় মৌলবাদি গোষ্ঠির সাম্প্রতিক থাবা এসে পড়েছে রোদেলা প্রকাশনীর একটি বইয়ের ওপরে। সেই আগ্রাসনে বাংলা একাডেমিও সামিল হয়েছে। রোদেলা প্রকাশনীর একটি বইতে ধর্মীয় অনুভুতিতে আঘাতের অভিযোগ বইমেলাতে রোদেলা প্রকাশনীর একটি স্টল বন্ধ করে দিয়েছে বাংলা একাডেমি। সেই সাথে আগামি বছরও রোদেলা প্রকাশনী মেলায় আসতে পারবে না জানিয়ে দিয়েছে বাংলা একাডেমি।
কুরুযুদ্ধে নাকি অংশ নিছিল ১৮ অক্ষৌহিণী সৈনিক; যাগো লগে হাতিঘোড়াও আছে আরো আছে জোগানদার কবিরাজ দাসদাসী বাদ্যকার বাবুর্চি পশুরাখাল দোকানদার এমনকি বেশ্যাও। তো ১৮ অক্ষৌহিণীরে বর্তমান সংখ্যা দিয়া কনভার্ট করলে খাড়ায় ৪৭ লক্ষ চব্বিশ হাজারের মতো। এর সাথে অন্য লোকজন যোগ দিলে পুরা যুদ্ধে বলতে হয় আছিল ৫০-৫৫ লক্ষ লোক; এবং তারা নাকি যুদ্ধ করছে একটা মাঠেই...