ঐতিহাসিক ৭ মার্চ বাঙালির মুক্তি সংগ্রামের ইতিহাসের অবিস্মরণীয় একটি দিন। একাত্তরের এইদিনে স্বাধীনতার স্থপতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান রমনার রেসকোর্স ময়দানের জনসমুদ্রে ঘোষণা করেছিলেন পাকিস্তানের অপশাসন ও নিষ্পেষণ থেকে বাঙালির মুক্তির মূলমন্ত্র। এই ভাষণটির তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া ছিল তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের মানুষকে স্বাধীনতা যুদ্ধে উদ্বুদ্ধ করা। এটি একটি ভূখণ্ডের মানুষের হাজার বছরের নির্যাতন, নিপীড়
ছেলেবেলার একটা ঘটনা মনে পড়ে। মাকে গিয়ে বলছি, “মা, আমার কেমন যেন লাগছে”।
“কেমন লাগছে তোর, মন খারাপ? কেউ কিছু বলেছে?”
“না তো, মন খারাপ না”। আমার সীমিত শব্দ-সম্ভারে সে অনুভূতিকে ধরতে পারছি না আমি। সম্ভবত কেমন লাগছে সেই অনুভূতিটির নাম জানতেই মায়ের কাছে যাওয়া।
“তাহলে, একা-একা লাগছে? খেলতে যাবি?”
“নাহ, তাও না। কেমন যেন মায়া-মায়া লাগছে”।
এমন সুপুষ্ট নারী যে পায়; নিশ্চিত হিংসায় তারে দানো-দেবতায়। আহা কী সৌন্দর্য…
[justify]পরদিন শুক্রবার হওয়ায় আকরাম সাহেবকে অফিসে যেতে হলনা। এমনিতেও উনি অফিসে যেতে পারতেন না। কারন আঙ্গুল বিশ্রীভাবে ফুলে গেছে, সাথে প্রচন্ড ব্যাথা। মেসের যেই ছেলেটা সকালে চা দিয়ে যায়, তাকে তিনি এক মগ কুসুম গরম পানি আনতে পাঠালেন। কুসুম গরম পানিতে আঙ্গুল ডুবিয়ে রাখলে যদি কিছু উপকার হয়। ছেলেটা কুসুম গরম পানির পরিবর্তে টগবগে গরম পানি দিয়ে গেছে। আকরাম সাহেব বামহাতে ঠান্ডা পানির মগ নিয়ে গরম পানির সাথে
স্মৃতির নক্ষত্র ভিড় করা রংধনু বাতাসে কি জানি কি ঢেউ আছড়ে পড়ে প্রায়শই। ফেলে আসা দিনগুলো কে পাখীর ডিমের মত নীল মনে হয়। মনে হয় কোনকালের থরে থরে জমে থাকা জমাট জলের চাদর, কোনও এক শ্রান্ত গোধুলী বেলা, বিহঙ্গিনীর ভেসে যাওয়া, সাথে তার সঙ্গী বিহঙ্গ, মনে পড়ে প্রকৃতির শব্দে ঘেরা ঝিঁঝিঁ ডাকা, ঘুঘু ডাকা কোনও এক গ্রামের কথা, কুয়োতলায় গাছের মাঝ দিয়ে ঝলমল করা সূর্য, কুয়োর কালো জলে আমার আবক্ষ ছায়া, পানের বরজ আর ত
এ পৃথিবীতে কিছু কাজ কেন পবিত্র আর কিছু কাজ কেনই বা অপবিত্র?
ইর্মগার্ড ফুর্খনার নামক জার্মানকে দেখে আর দশজন সাধারণ বৃদ্ধ শ্বেতাঙ্গ নারীর থেকে আলাদা কিছু মনে হয় না। কিন্তু ফুর্খনার সাধারণ নন। আজ ৯৭ বছর বয়স্ক ফুর্খনারকে উত্তর জার্মানির এক আদালতে মানবতাবিরোধী অপরাধে দোষী সাব্যস্ত করে দুই বছরের কারাদণ্ড প্রদান করা হয়েছে।
পাখি শিকার এবং জীবিত পাখি সংগ্রহ অনেক বছর ধরেই সারা পৃথিবীতে ধনীদের নেশা ছিল, সেটা মিশরের ফারাও, ইনকা সরদার অথবা শুরুর দিককার আধুনিক ইউরোপিয়ান যেমন Ole Worm বা Francis Willughby, যারা তাদের বিশাল সংগ্রহ গড়ে তুলতেন কৌতুহল থেকে। ১৮০০ এবং ১৯০০ সালের দিকে এই রীতি আরও ছড়িয়ে পড়ে কারণ সেই সময়ের মধ্যে ইউরোপের অনেকেরই সেই পরিমাণ অর্থ এবং সময় ছিল পাখি সংগ্রহের জন্য এবং শুধু সেই সময় নয় বর্তমানেও এই
[justify](ক)