আমরা ক'জন আগে অন্যকোনা ব্লগে সহব্লগার হিসেবে লিখতাম। সেই ব্লগস্ফিয়ারে আমরা অনুভব করলাম সুস্থধারার লেখালেখির চেয়ে গালাগালিই বেশী হয়। কর্তৃপক্ষ বেশীরভাগে ক্ষেত্রেই চুপ থাকেন নয় একটি বিশেষ শ্রেনীর পক্ষ নিয়ে পোস্ট মুছে দেন।
অবশেষে শোহেইল ভাই এসে গেলেন!
এই মাহেন্দ্রক্ষনে আমি একা আমাদের সচলায়তন পাহারা দেই।
তাই একা একাই বিউগল বাজাই
আপনারে আগমনে ফুলে ও ফসলে কাদামাটি জলে ভরিয়া উঠুক এ প্রাংগন!
সচলায়তনে আপনার একটা ধারাবাহিক লেখা চাই ।
৭২-৭৯ সময় পর্যন্ত বাংলাদেশের রাজনীতির(কমিউনিষ্টদের বিভ্রান্তি,বুর্জোয়াদের মুখ থুবড়ে পড়া,মৌলবাদীদের উত্থান) উপর ।
এখনই শুরু করেন অথবা বেটাযুগ শেষ করার পর, কিন্তু শুরু করতেই হবে ।
গল্পটি পড়েছিলাম দৈনিক ইত্তেফাকের সম্পাদকীয়তে। সেখানেও মনে হয় অন্য কোথাও থেকে অনুবাদ করা ছিল। মূল গল্পটা পুরোপুরি মনে নেই। গল্পের মূলভাবটা ধরে রেখে নিজের মতো করে লিখছি।
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: মঙ্গল, ০৫/০৬/২০০৭ - ১২:১৯পূর্বাহ্ন) ক্যাটেগরি:
আজিজ সুপার মার্কেট।
সুরুচির নাকি চর্চা হয় এখানে। এ দেশের সুরুচি চর্চার অনেক স্তম্ভের একটি। আমার মনে হয়, অন্তত যারা লেখালেখির সঙ্গে জড়িত তাঁরা কখনই আজিজে যাননি এর উদাহরণ সম্ভবত অপ্রতুল।
আমার সাইজটা আহামরি কিছু নয়। টেনেটুনে পাঁচ ফিট পেরিয়েছে। চেহারায় এমন কোন বৈশিষ্ট নাই যার জন্য মানুষজন আমারে ইজ্জত দেবে। তবে একেবারে লাপাত্তা হয়ে যাইনা। মোটামুটি হাঁটতে চলতে পারার মত অবস্থান ধরে রেখেছি।
আর কতো নষ্ট হওয়া যায়
মৃতচাঁদ প্রশ্ন রাখে মাঝরাতে সুরমার বুকে
পদ্মা মেঘ্না যমুনার বুকে,
আর কতো নষ্ট হওয়া যায়?
খোঁজে জ্যোৎস্না তীরে তীরে
নষ্টভ্রষ্ট মানুষের মুখ
সে জানে গতায়ূ চাঁদে
উৎস তার সূর্যের ময়ূখ ।।