আনট্রান্সলেট্যাব্‌ল

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: সোম, ২৪/০১/২০২২ - ৭:০৩পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

এখন ভরা শীত। তবে কয়েক সপ্তাহের মধ্যে আজকে শীত একটু কমই বলা যায়!


বিদায় এমআর-নাইন

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বুধ, ১৯/০১/২০২২ - ১১:৫৭অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

এ এমন পরিচয়...

সেবা প্রকাশনীর সাথে পরিচয় তিন গোয়েন্দা’র ‘সবুজ ভূত’ বইখানা দিয়ে। তখনও বুঝতে পারিনি ক্লাসের ফাঁকে ফাঁকে একদিনে পড়ে শেষ করা এই বইটি টেনে নিয়ে যাবে কতদূর। তখনও বুঝতে পারিনি বিদেশি সাহিত্যের অচেনা ভাষার জগতে ঢুকে যাবো মায়ের ভাষায়।

আর তখনও জানতাম না, জীবনে আসতে চলেছে ‘মাসুদ রানা’।


অপরিকল্পিত

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বুধ, ১৯/০১/২০২২ - ৬:২৮পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

তপন বাবু হালকা গড়নের ছোটোখাটো একজন লোক। চেহারাটা বেশ ধাঁরালো, বিশেষ করে নাকটা। তাঁর চোখ দুটি একেবারে অমায়িক, সবসময় হাসিহাসি একটা ভাব। তাঁকে কেউ কখনো খুব রাগতে দেখেছে বলে মনে হয় না। তাছাড়া বেশ রসিক লোকও বটে, তা নাহলে কি আর অফিসে নিজের বাড়ন্ত ভুঁড়ি নিয়ে সহকর্মীদের সাথে নিজেই হাসি ঠাট্টায় মেতে ওঠেন?


ফেরা - ১ (থ্রিলার/বড় গল্প)

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বুধ, ১৯/০১/২০২২ - ৬:২৮পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

থ্রিলার/বড় গল্প

ফেরা

রুবাইয়াত আকবর

প্রথম পর্ব

আমার বুকের যে কাঁটা-ঘা তোমায় ব্যথা হানত্
সেই আঘাতই যাচবে আবার হয়ত হ’য়ে শ্রান্ত
আসবে তখন পান্থ।

১.
৮ই মে, ভোর ৬ঃ৩০। লন্ডন, কানাডার পশ্চিম ওন্টারিওর এক ছোট্ট শহর।


বিমানবন্দরে অবতরণরত বিমানে চালকের চোখে লেজার-আঘাত প্রসঙ্গে

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শনি, ১৫/০১/২০২২ - ৩:৫৮পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

প্রবাস জীবন যত দীর্ঘ হচ্ছে, ততই মনে হচ্ছে আমার জন্মভূমিতে নতুন প্রজন্ম এক অদ্ভুত, আত্মঘাতী আশকারার ভিতর দিয়ে বড় হচ্ছে।

এই আশকারার ফল, সন্ধ্যা আর রাতে শাহজালাল বিমানবন্দরে অবতরণরত বিমানের ককপিটে বসা পাইলটের চোখে লেজার মারা। এই কাজ এখন একটি সান্ধ্য বিনোদনে পরিণত হয়েছে। কুর্মিটোলার আশেপাশের উচ্চ ভবনের ছাদে বসে কিশোর যুবক মধ্যবয়স্ক লোক এই 'খেলা' খেলে অথবা খেলতে দেখে মজা নেয়।


ফয়সালা

Sohel Lehos এর ছবি
লিখেছেন Sohel Lehos [অতিথি] (তারিখ: রবি, ০৯/০১/২০২২ - ১:৩০পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

তার নাম রফিক। পাশের যে জন তারও নাম রফিক। একই বাসায় তাদের বাস। তারা ঘরবন্ধু।

তবে তাদের ভেতর বেজায় মালিন্য। তাদের চলে নিত্য নৈমত্তিক বিরতিহীন বচসা। হাতাহাতি। তবুও কোন এক কারণে তারা ভাগাভাগি করে থাকে। বাড়ি বদলায় না। এই একটা জায়গায় তাদের অকথিত বোঝাপড়া।

রোজকারের মতো সেদিনও চলছে তাদের নিরন্তর বাহাস।

এক রফিকঃ শালা কুত্তা কোথাকার! মাত্র তেরো বছরের মেয়ে! তেরো!! কিভাবে পারলি??
অন্য রফিকঃ চুপ শালা! চুপ! একদম চুপ! তাতে তোর কি রে! আমি তোর খাই না পরি?
এক রফিকঃ তুই মানুষ না। তুই জানোয়ার।
অন্য রফিকঃ হ্যাঁ, আমি জানোয়ার।
এক রফিকঃ তুই ইতরেরও নীচের ইতর। মরে যাস না কেন?


কেন লিখব?

স্পর্শ এর ছবি
লিখেছেন স্পর্শ (তারিখ: বিষ্যুদ, ০৬/০১/২০২২ - ৮:৪২অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


কত ভাষায় কত অসাধারণ সব লেখা আছে পৃথিবীতে। সেসব পড়েই তো একটা জীবন পার করে দেওয়া যায়। তাহলে নতুন কিছু আর লিখব কেন?
এ প্রশ্নের উত্তর কি হয়? এ প্রশ্নের উত্তর কী হয়?

লেখালিখি শুরু করা যায় কৌতূহলবসত। দেখি তো পারি কী না? দেখি তো লিখতে কেমন লাগে? বা, লোকে কী বলে পড়ে? কিন্তু লেখালিখি চালিয়ে যাবার জন্য উপরের প্রশ্নের উত্তর অনুসন্ধান জরুরী।


নগরী ঢাকা - ০৮

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: সোম, ২৭/১২/২০২১ - ১২:১১পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ঢাকাতে বিভিন্ন সময়ে সরকারী বা বেসরকারী উদ্যোগে বেশ কিছু আবাসিক এলাকা ডিভেলপ করা হয়েছে। যেমন ধানমন্ডি , গুলশান, নিকেতন , পল্লবী, বনশ্রী , বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা বা বিভিন্ন ডিওএইচএস। সবগুলোই প্লট ভিত্তিক অর্গানাইজেশন। অর্থাৎ একটা বেসিক রোড নেটওয়ার্কের আওতায় কোনো এলাকাকে প্রথমেই ছোট ছোট ব্লকে ভাগ ক'রে নিয়ে তাতে চাহিদা অনুযায়ী বিভিন্ন আকার এবং আয়তনের প্লট তৈরী করা হয়। তারপর সেই প্লটগুলোকে এক বা একাধিক


বিজয়ের পঞ্চাশ পূর্তিতে কন্যাকে পিতা

মর্ম এর ছবি
লিখেছেন মর্ম [অতিথি] (তারিখ: শুক্র, ২৪/১২/২০২১ - ১১:৩৪পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

লিয়ানা

বাংলাদেশের-বিজয়ের-৫০-বছর-পূর্তিতে-জীবনের-পয়লা-বছর দেখনিয়াসু,

আসসালামু আলাইকুম,

কত কত দিন ধরে তোমাকে লিখি না। সেই যেদিন শতকে পা পড়ল তখন লিখেছিলাম, তারপর এই এখন! মন খারাপ কর না, কেমন?
মাঝে মাঝে এমন হয়। লেখা-কথা'র চেয়ে কথা-কথাই বেশি। লেখা-কথাও ফিরে ফিরে আসবে মাঝে মাঝে, আজকের মত করে।

আজকের দিনটা কেন বিশেষ জান?


মাসুদ রানা-র কপিরাইট এবং চুক্তিপত্রের গুরুত্ব

কনফুসিয়াস এর ছবি
লিখেছেন কনফুসিয়াস (তারিখ: মঙ্গল, ১৪/১২/২০২১ - ৪:৩৫অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

খবরে দেখলাম, প্রয়াত লেখক শেখ আব্দুল হাকিম-কে মাসুদ রানা সিরিজের ২৬০টি এবং কুয়াশা সিরিজের ৫০টি বইয়ের স্বত্বাধিকারী বলে ঘোষণা করেছে দেশের কপিরাইট কর্তৃপক্ষ।

মাসুদ রানা, কাজী আনোয়ার হোসেন এবং শেখ আব্দুল হাকিম, এই সবগুলো নামই বাংলাদেশী পাঠকদের আবেগের সাথে এমনভাবে জড়িত যে, এই মামলা, অভিযোগ এবং তা থেকে আসা সিদ্ধান্ত নিয়ে অনেক রকমের মতামত দেখা যাচ্ছে। কেউ বলছেন শেখ আব্দুল হাকিম-ই বইগুলোর ন্যায্য দাবীদার, আবার কেউ বলছেন কাজী আনোয়ার হোসেন এগুলোর প্রকৃত স্বত্বাধিকারী।

স্বল্পজ্ঞানে যতটুকু বুঝি, কপিরাইট কর্তৃপক্ষের ঘোষণায় কোনও ভুল নেই; আইন অনুযায়ী এগুলোর স্বত্বাধিকারী শেখ আব্দুল হাকিম। আবার একই সাথে আমি মনে করি, এই বইগুলোর স্বত্ব আসলে কাজী আনোয়ার হোসেনের হওয়া উচিত, হাকিমের নয়।