কিভাবে খাওয়ার সময় বেশি করে ক্যালরি এবং/বা পুষ্টি নিতে হয় তার কিছু উপায় এখানে বলা হলো। এতে আপনার খাবারে কিছু চর্বিও যুক্ত হতে পারে। আপনার ডাক্তার বা নিউট্রিশনিস্ট (পুষ্টি বিশেষজ্ঞ) এর কাছে জেনে নিন যে, নীচের কোন পরামর্শ আপনার জন্য ঠিক আছে।
1. দিনের বেলা মাঝে মাঝে একটু একটু করে খাবেন।
2. কোনোবেলা খাবার বাদ দেবেন না।
3. বেশি ক্যালরির খাবারগুলো আগে খেয়ে নিন। শাক-সব্জি, ফল বা বেভারেজ পরে খান।
4. বেশি ক্যালরির স্ন্যাক খান যেমন,
কিভাবে খাওয়ার সময় বেশি করে ক্যালরি এবং/বা পুষ্টি নিতে হয় তার কিছু উপায় এখানে বলা হলো। এতে আপনার খাবারে কিছু চর্বিও যুক্ত হতে পারে। আপনার ডাক্তার বা নিউট্রিশনিস্ট (পুষ্টি বিশেষজ্ঞ) এর কাছে জেনে নিন যে, নীচের কোন পরামর্শ আপনার জন্য ঠিক আছে।
1. দিনের বেলা মাঝে মাঝে একটু একটু করে খাবেন।
2. কোনোবেলা খাবার বাদ দেবেন না।
3. বেশি ক্যালরির খাবারগুলো আগে খেয়ে নিন। শাক-সব্জি, ফল বা বেভারেজ পরে খান।
4. বেশি ক্যালরির স্ন্যাক খান যেমন,
আপনার যদি শ্বাসনালীতে অপারেশন (ড়ঢ়বৎধঃরড়হ) হয়ে থাকে, যদি নাক দিয়ে কৃত্রিমভাবে অঙ্েিজন নিতে থাকেন, বা কিছু ওষুধ খান, তবে আপনি হয়তো খেয়াল করবেন যে আপনার স্বাদ নেয়ার ক্ষমতা কমে গেছে। আপনি হয়তো এটাও খেয়াল করবেন, একারণে আপনি আপনার খাবারে বেশি করে লবণ দিচ্ছেন। এটাকে বাদ দেয়ার জন্য, নীচের উপায়ে খাবারের স্বাদ (বা ফ্লেভার) বাড়ানোর চেষ্টা করুন:
ঙ্ হার্ব, মসলা বা অন্যান্য সিজনিং দিয়ে পরীক্ষা চালিয়ে দেখুন। চার জন লোকের ডিশে প্রায় 1 চা-চামচ (5মিলি) দিয়ে
আপনার যদি শ্বাসনালীতে অপারেশন (ড়ঢ়বৎধঃরড়হ) হয়ে থাকে, যদি নাক দিয়ে কৃত্রিমভাবে অঙ্েিজন নিতে থাকেন, বা কিছু ওষুধ খান, তবে আপনি হয়তো খেয়াল করবেন যে আপনার স্বাদ নেয়ার ক্ষমতা কমে গেছে। আপনি হয়তো এটাও খেয়াল করবেন, একারণে আপনি আপনার খাবারে বেশি করে লবণ দিচ্ছেন। এটাকে বাদ দেয়ার জন্য, নীচের উপায়ে খাবারের স্বাদ (বা ফ্লেভার) বাড়ানোর চেষ্টা করুন:
ঙ্ হার্ব, মসলা বা অন্যান্য সিজনিং দিয়ে পরীক্ষা চালিয়ে দেখুন। চার জন লোকের ডিশে প্রায় 1 চা-চামচ (5মিলি) দিয়ে
যাদের শ্বাসকষ্ট আছে বা যাদের জন্য খাবার খাওয়া শারীরিকভাবে সমস্যার, বা কঠিন তারা কম খাওয়া-দাওয়া করেন এবং তাদের ওজন কম হতে পারে। কারো কারো ক্ষেত্রে, বেশি খেলে বদহজম হতে পারে। বদহজম, বা পেট ভর্তি থাকলে শ্বাস-প্রশ্বাসের মাসলগুলোর প্রসারিত বা সংকুচিত হওয়ার জন্য জায়গা কমে যায়। এতে শ্বাসের সমস্যা আরো বেড়ে যেতে পারে। এসব যদি আপনার সমস্যা হয়:
1. বেশি করে তিন বেলা খাবার খাওয়ার চেয়ে দিনে কম করে চার থেকে ছয়বার খাওয়ার চেষ্টা করুন। এতে প্রত্যেকবার খাবার
যাদের শ্বাসকষ্ট আছে বা যাদের জন্য খাবার খাওয়া শারীরিকভাবে সমস্যার, বা কঠিন তারা কম খাওয়া-দাওয়া করেন এবং তাদের ওজন কম হতে পারে। কারো কারো ক্ষেত্রে, বেশি খেলে বদহজম হতে পারে। বদহজম, বা পেট ভর্তি থাকলে শ্বাস-প্রশ্বাসের মাসলগুলোর প্রসারিত বা সংকুচিত হওয়ার জন্য জায়গা কমে যায়। এতে শ্বাসের সমস্যা আরো বেড়ে যেতে পারে। এসব যদি আপনার সমস্যা হয়:
1. বেশি করে তিন বেলা খাবার খাওয়ার চেয়ে দিনে কম করে চার থেকে ছয়বার খাওয়ার চেষ্টা করুন। এতে প্রত্যেকবার খাবার
"আমি আগে অনেক ডায়েট করেছি এবং অনেক ওজন কমিয়েছি। কিন্তু পরে আবার তা বেড়ে যায়। এটা খুব হতাশাজনক, এবং আমি বুঝিনা কেন এরকম হয়!!!" আপনাদের অনেকেই এই সমস্যায় পড়েছেন। এটা এজন্য হয় যে এই ডায়েটটা ছিলো খুব কম সময় এবং কম ক্যালরির খাবার খাওয়ার কারণে। এতে খাবারের অভ্যাস বদলানোর ওপর জোর দেয়া হয়নি। আসলে, অনেক "ডায়েট"-এর ক্ষেত্রে এটাই সমস্যা। এসব ডায়েটে খাবার এবং খাওয়ার পদ্ধতি সবকিছু সাংঘাতিকভাবে বদলে ফেলা হয় যা দীর্ঘদিন চালিয়ে যাওয়া সম্ভব হয় না। যেহেতু আপনার শ
"আমি আগে অনেক ডায়েট করেছি এবং অনেক ওজন কমিয়েছি। কিন্তু পরে আবার তা বেড়ে যায়। এটা খুব হতাশাজনক, এবং আমি বুঝিনা কেন এরকম হয়!!!" আপনাদের অনেকেই এই সমস্যায় পড়েছেন। এটা এজন্য হয় যে এই ডায়েটটা ছিলো খুব কম সময় এবং কম ক্যালরির খাবার খাওয়ার কারণে। এতে খাবারের অভ্যাস বদলানোর ওপর জোর দেয়া হয়নি। আসলে, অনেক "ডায়েট"-এর ক্ষেত্রে এটাই সমস্যা। এসব ডায়েটে খাবার এবং খাওয়ার পদ্ধতি সবকিছু সাংঘাতিকভাবে বদলে ফেলা হয় যা দীর্ঘদিন চালিয়ে যাওয়া সম্ভব হয় না। যেহেতু আপনার শ
আপনার শরীরের নিজে নিজে সুস্থ হওয়ার ক্ষমতা রয়েছে। যদি ঠিক হওয়ার জন্য সময় দেয়া হয় তবে বেশিরভাগ সাধারণ অসুখগুলো সহজেই ভালো হয়ে যায়। শরীরের ভেতরের ফার্মেসি যে প্রেসক্রিপশন দেয় তা সবচে নিরাপদ ও কাজের। সুতরাং, ধৈর্য ধরা, যত্নের সাথে নিজে নিজের খেয়াল করা, তদারকি করাটাই হচ্ছে আপনার বা আপনার ডাক্তারের জন্য চিকিৎসার চমৎকার একটা উপায়।
এটাও সত্যি যে, পুরনো অসুখের যত্ন নেয়ার ক্ষেত্রে ওষুধ একটা জরুরি অংশ। এসব ওষুধে অসুখ ভালো হয়ে যায় না। সাধারণত: নীচের উ
আপনার শরীরের নিজে নিজে সুস্থ হওয়ার ক্ষমতা রয়েছে। যদি ঠিক হওয়ার জন্য সময় দেয়া হয় তবে বেশিরভাগ সাধারণ অসুখগুলো সহজেই ভালো হয়ে যায়। শরীরের ভেতরের ফার্মেসি যে প্রেসক্রিপশন দেয় তা সবচে নিরাপদ ও কাজের। সুতরাং, ধৈর্য ধরা, যত্নের সাথে নিজে নিজের খেয়াল করা, তদারকি করাটাই হচ্ছে আপনার বা আপনার ডাক্তারের জন্য চিকিৎসার চমৎকার একটা উপায়।
এটাও সত্যি যে, পুরনো অসুখের যত্ন নেয়ার ক্ষেত্রে ওষুধ একটা জরুরি অংশ। এসব ওষুধে অসুখ ভালো হয়ে যায় না। সাধারণত: নীচের উ