সাংবাদিকরা নাকি মিছিল করে ডিবি অফিসে যাইতে চাইছিলেন। বুলবুল নেতা তাদেরকে থামায়া দিয়া বলছেন, ছেড়ে দেবে, যাবার দরকার নাই। এর পরেই ৫৭ ধারায় মামলা হইছে।
আশা করাতো অপরাধ না। মানুষের চিন্তায় ভুল থাকতেই পারে। আপন-পর, বন্ধু-অবন্ধু সবকিছুই সময়ের সাথে বদলাতে পারে। বঙ্গবন্ধু কন্যার উপর আশা ধরে রাখাটাতো চুড়ান্ত কিছু নয়। আবার, এই আশা কর্পুরের মতো এখনই উড়িয়ে দেবার ইচ্ছাও নাই।
রিমান্ড মঞ্জুর হবার পর, চলমান রিমান্ডের মধ্যে জামিন হয় কোন সিস্টেমে! তার উপর ৫৭ ধারায় বলে জামিন হয় না। ভুল সিস্টেমও ঠিকঠাক চলতেসে না দেখি! :পি
অবশ্য, আকাশের যত তারা আইনের তত ধারা বলে কথা...
প্রবীর সিকদার জামিন পেয়েছেন।
অবশ্য, আকাশের যত তারা আইনের তত ধারা বলে কথা...