বধ্যভূমিগুলোয় একটা নিরেট সৌধ গড়ার চেয়ে একটা "স্মৃতিভবন" গড়া হোক, যেখানে লোকে বসে এই বধ্যভূমি সম্পর্কে পড়তে পারবে, নিজের অভিজ্ঞতা লিখে বা বলে নথিবদ্ধ করতে পারবে। এখানে প্রদর্শনঘর থাকতে পারে যেখানে বছরের নির্দিষ্ট কিছু দিনে মুক্তিযুদ্ধের ওপর আলোকচিত্র, চিত্রকর্ম বা অন্যান্য স্মারক দেখানো যাবে। বছরের বাকি সময় এখানে মুক্তিযুদ্ধের আকাঙ্খানুগ কর্মশালার আয়োজন করে শিশুদের নানা বিষয়ের ওপর প্রশিক্ষণ দেওয়া যেতে পারে।
এরকম সারা দেশেই করা দরকার। নির্বাক সৌধের বদলে সবাক, সরব স্মৃতিচর্চাকেন্দ্র।