দেশে প্রচুর মানুষ পচনশীল পণ্যের বিকিকিনির ওপর নির্ভরশীল। করোনাকাল দীর্ঘায়িত হবে তখনই, যখন ভাইরাসের কোনো ধরন আবহাওয়ার সাথে খাপ খাইয়ে এক/একাধিক বাহকে (বায়ু, প্রাণী) ভর করে ছড়াতে পারবে। কাজেই পরিরোধের এটাই শেষ নয়, এমনটা ভবিষ্যতেও দিতে হতে পারে। তাই যত দ্রুত সম্ভব, পচনশীল পণ্যের সংরক্ষণ (যেমন হিমাগার, শুষ্কাগার, ঘরোয়া সংরক্ষণ) কিংবা সংরক্ষণীয় বিকল্প পণ্যে রূপান্তরে (যেমন ফল থেকে আচার, দুধ থেকে পনির, মাছ থেকে সিঁদল) প্রশিক্ষণ আর প্রযুক্তি সরবরাহ করতে হবে। এটা দীর্ঘমেয়াদে প্রান্তিক মানুষের কাজে আসবে।