রেলচৌমাথায় যে আগল নামানো হয়, সেটার নকশায় ত্রুটি আছে। একটি কাঠের গুঁড়ির পরিবর্তে যদি দু'টি গুঁড়ির মই-আকৃতির প্রতিবন্ধক নামানো হয়, তাহলে অধীর সড়কযাত্রীরা সেটার নিচ দিয়ে পার হতে গিয়ে দুর্ঘটনা ঘটাতে পারবে না। এটা সহজে, স্বল্পব্যয়ে প্রতিস্থাপন করা সম্ভব।
|
উজ়বেকিস্তানে জলসম্পদ সীমিত, কাজেই জলঘন শিল্পে বাংলাদেশ অংশী হতে পারে। যেমন সৌরশক্তি উজ়বেকিস্তানের একটা সম্পদ, কিন্তু সৌরশক্তি আহরণের জন্যে যে উপকরণ প্রয়োজন, সেগুলোর একাংশ (তাপবিনিময়ী [heat exchanger] ও সৌরকোষ) বাংলাদেশে উৎপন্ন হতে পারে।
সরকার যদি এ যোগাযোগ বাড়াতে চায়, কিছু তরুণকে আগামী পাঁচ বছরে রুশ আর উজ়বেক ভাষায় সুদক্ষ করে তুলতে পারে। |
|
সেতু বিভাগের পক্ষ থেকে পদ্মা সেতুর একটা ছোট ত্রিমাত্রিক নকশা (diorama) বানিয়ে সেতুর আশেপাশে কোথাও রাখা হোক। এ নকশায় ভূগর্ভস্থ খুঁটি থেকে শুরু করে পদ্মার গভীরতা এম্পায়ার স্টেট বিল্ডিঙের সাথে তুলনা করে দেখানো হোক।
|
|