আগুনে জল দেবার কেউ নেই,
নক্ষত্র রাতে তাই শুধু
আগুন জ্বলে যায়...
জ্বলে যায় আগুন
আলবাব পুড়ে...
চন্দ্রাবতী আমার, একবার
আমায় গঙ্গাস্নানে নিয়ে যাও।
ছবি: জাবেদ আহমদ
রাতের আকাশ তারা ভরা।
পাশে লাশ, একাকী বেহুলা।
নাচে কংকাল তা-ধিন-ধিন।
পরাণ বন্ধু বাজায় বীন।
বীনের সাথে বাজছে বাঁশি।
কিসের বাঁশি? হাড়ের তৈরি।
মাথার খুলি এসট্রে হলে,
ফিল্টার হবে হাতের হাড়ে।
আলবাব হলে লখিন্দর,
বেহুলা তবে কে? তুমি হবে?
স্কেচ: নীলু সিনহা
এক.
মোনা হঠাৎ বলে উঠল 'রাজু তুই এত ভালো, তোকে আদর করতে ইচ্ছে করছে রে'। আমি 'থ' মেরে যাই। এই মেয়ে বলে কি! ও জানেনা বিশের যুবক যুবতি পরস্পরকে আদর করলে সে আদর কবিতা হয়ে যায়। মুখে কথা আসে না, পিট পিট করে তাকাই মোনা'র দিকে। মোনা হাসে, খিল, খিল,। গড়পড়তা বালিকার মতো মুখে অাঁচল নিয়ে হাসি থামায়। হাসি থামতে চায় না। বলে যায় মোনা। 'এই এমন তাকিয়ে আছিস কেন! তুই কি ভেবেছিস পুরুষ ভেবে তোকে আদর করব! আরে তুই আবার পুরুষ নাকি? দেখতে কেমন বাচ্চা লাগে!'
এই লেখাটা মানসম্মত নয়। অবিন্যাস্ত এবং অসম্পূর্ণ। অনেক কথা, অনেকের কথা বলার ছিল, বলা হল না। আসলে এখন আর আগের মত বলতে পারিনা, যতটা কথা আছে বুকের ভেতর। তাই প্রথমেই দুঃখপ্রকাশ, মা প্রার্থনা করজোড়।
23 নভেম্বর 1997। শীতের সন্ধ্যা। সিলেট শহরের সবচেয়ে কাছের একটি গ্রাম। প্রায় নিঃসঙ্গ তরুণ বসে আছে লন্ঠনের আলোয়। কিছুটা বিষন্ন। প্রায়ান্ধকার সেই সময়ে তালপাতার সেপাই এর কন্ঠ। বারান্দায় বেরিয়ে আসে বিষন্ন তরুণ। অন্ধকারে দাঁড়ানো অবয়ব দেখে বি
1.
নিঃশ্বাসের খুব কাছাকাছি
মলাট বিহীন তুমি আমি।
2.
আজ তবে ইচ্ছাবিরহ
স্পর্শের দূরে নিঃশ্বাস
গ্রহনের কাল শেষে
পূর্ণিমা রাতে হবে
জোনাকীর সহবাস।
সন্ত্রাসীরা বাংলাদেশের সব সিনিয়ার পলিটিশিয়ানকে অপহরন করেছে। তারা বলেছে 5 শত কোটি টাকা পেলে এদেরকে মুক্তি দেবে নয়ত কেরোশিন দিয়ে তাদেরকে পুড়িয়ে মারা হবে।
দয়া করে সাহাজ্য করুন।
আমি গরিব মানুষ। তবু 5 লিটার ডোনেট করেছি। সবাই এগিয়ে আসুন প্লিজ।
সিলেটে 15 ডিসেম্বর রাতে বিজয় দিবস উপলক্ষে আলোক উৎসব হয়েছে। অন্ধকার দুর করতে মানুষের প্রাণের আকুতি। বন্ধুদের জন্য কয়েকটা ছবি। আশা করি ভাল লাগবে।
অকাল প্রয়াত কবি কিশওয়ার ইবনে দিলওয়ার'র আরেকটি কবিতা
মায়ার ঘর
দেহের বল্কল ছিঁড়ে
নিঃশ্বাস নিলে
সনাতন ছায়ায় ঘুমাই
তার আগে মায়ার ঘর
সাপ যেন পেঁচিয়ে পেঁচিয়ে
আমাকে জড়ায়
মৃত্যুর চেয়ে সুন্দর তৃষ্ণায়।
1.
জলের সীমানায় আকাশ নদী ছোঁয়া
জলের মানুষ অপু কখনই তা ছুঁতে পারেনা।
কিশওয়ার ইবনে দিলওয়ার, আশির দশকের কবি। বামুন সময়ের এক ধ্যানি বটবৃক্ষ। তিনি চলে গেছেন আজ ( 8 ডিসেম্বর ) বিকেলে জঞ্জালের পৃথিবী ছেড়ে।
কিশওয়ারের একটি কবিতা
মহা প্রশান্তিতে
স্বপ্নে দেখি শুয়ে আছি
কাফন শয্যায়
কেউ নেই , কিছু নেই
এক অনন্ত নীরবতার ভেতর
নিশ্চল পড়ে আছি ।
এমন মুহুর্তে এলো ঝড়
কোটি কোটি জ্যোতিস্কের ঝড়
আমি মিশে গেছি সেই ঝড়ে
সমাহিত হয়ে গেছি মহা প্রশান্তিতে ,
আমাকে পারে না আর