হ্যাঁ, দেখতেই পাচ্ছেন কাটর্ুন। তবে নির্দোষ কাটর্ুন। যদিও বুশের কার্টুন তবু তার হাতে দুটো অস্কার তো দেয়া হয়েছে। পজিটিভ কার্টুন দেখলে খ্যাতিমানরা পুলকিতই হন। অন্তত: তারা এখনও জনগণের নজরের বাইরে যাননি। সেলিব্রিটিরা কতভাবে স্ক্যান্ডাল করে আলোচনায় আসেন, মিডিয়ায় নিজের উপস্থিতি নিশ্চিত করেন। সবকিছুর একেকটা পন্থা আছে।
সে যাক সম্প্রতি অস্কার দেয়া হয়ে গেলো। তা দেখে কাটর্ুনিস্ট বুশের কথা ভেবে হয়রান। তিনি দেখলেন অন্তত: দুটি পুরষ্কার বুশকে দেয়া যেতো। কিন্
ঘরের সবকটি জিনিসের মধ্যে একধরনের মানানসই সাযুজ্য থাকা চাই। কিন্তু কোনো কারণে ঘরের একটি জিনিস বদলে ফেলা হলে তখন ঘরে থাকা বাকী জিনিসগুলো বেমানান হয়ে যায়। বিশেষত: যদি জিনিসটি রুমের বিরাট স্থান দখল করে থাকে। যেমন পর্দা বা কার্পেট। যেহেতু কার্পেট বদলে উড লেমিনেটিং করেছি এখন দেখছি ডাইনিং টেবিল, কফি টেবিল, সোফাসেট বদলাতে হবে। এগুলো অবশ্য যথেষ্ট পুরনো। মাখন রং (ক্রিম) -এর বিরাট দু'টো থ্রো কিনে সোফাগুলো ঢেকে ফেলেছি। কাঠ রঙা মেঝের সাথে এখন কেমন জানি মানিয়
ঘরের সবকটি জিনিসের মধ্যে একধরনের মানানসই সাযুজ্য থাকা চাই। কিন্তু কোনো কারণে ঘরের একটি জিনিস বদলে ফেলা হলে তখন ঘরে থাকা বাকী জিনিসগুলো বেমানান হয়ে যায়। বিশেষত: যদি জিনিসটি রুমের বিরাট স্থান দখল করে থাকে। যেমন পর্দা বা কার্পেট। যেহেতু কার্পেট বদলে উড লেমিনেটিং করেছি এখন দেখছি ডাইনিং টেবিল, কফি টেবিল, সোফাসেট বদলাতে হবে। এগুলো অবশ্য যথেষ্ট পুরনো। মাখন রং (ক্রিম) -এর বিরাট দু'টো থ্রো কিনে সোফাগুলো ঢেকে ফেলেছি। কাঠ রঙা মেঝের সাথে এখন কেমন জানি মানিয়
[ডিপ্রেশন নিয়ে আগের লেখায় মন্তব্য করেছেন মাত্র একজন। অনুরোধও করেছেন আরেকটু বিস্তারিত লেখার। হোক না মাত্র একজনের তবু অনুরোধ ফেলতে পারি না। তবে ডিপ্রেশন নিয়ে কত কিছু বলার আছে সেসব এখানে বলার চেয়ে ডিপ্রেশনে আছেন কিনা তা বুঝার উপায় কি তাই তুলে ধরলাম।]
হতাশা, ডিপ্রেশন বা মনমরা ভাবের কিছু চিহ্ন আছে। যা দেখে আপনি বুঝতে পারেন যে আপনার সেই দশা কিনা। অথবা বন্ধুটি বা ছোটভাইটি সেরকম সমস্যায় আছে কিনা। সেরকম কিছু চিহ্ন হলোঃ
ক) আপনি দেখবেন যে, সবসম
[ডিপ্রেশন নিয়ে আগের লেখায় মন্তব্য করেছেন মাত্র একজন। অনুরোধও করেছেন আরেকটু বিস্তারিত লেখার। হোক না মাত্র একজনের তবু অনুরোধ ফেলতে পারি না। তবে ডিপ্রেশন নিয়ে কত কিছু বলার আছে সেসব এখানে বলার চেয়ে ডিপ্রেশনে আছেন কিনা তা বুঝার উপায় কি তাই তুলে ধরলাম।]
হতাশা, ডিপ্রেশন বা মনমরা ভাবের কিছু চিহ্ন আছে। যা দেখে আপনি বুঝতে পারেন যে আপনার সেই দশা কিনা। অথবা বন্ধুটি বা ছোটভাইটি সেরকম সমস্যায় আছে কিনা। সেরকম কিছু চিহ্ন হলোঃ
ক) আপনি দেখবেন যে, সবসম
আজ ও আগামীকাল ব্লগ থেকে দূরে থাকতে হবে। লেখা সম্ভব হবেই না। নতুন লেখাগুলো দ্রুত চোখ বুলিয়ে দেখার সুযোগও হয়তো পাবো না। কারণ গৃহসজ্জা। গৃহজীবি মানুষের বড় ভালবাসার স্থান তার গৃহ। (অরূপ বোধহয় এমন একটি পোস্টও করেছে)। গৃহকে সে সাজাতে চায় তার পছন্দের সাজে, আদলে। আপন পছন্দের অজুহাতে সে হতে চায় আরো গৃহবাসী, গৃহবন্দী।
গুহা ছেড়ে মানুষ যে গৃহের পত্তন করলো তারপর থেকে লেগে আছে তাকে সাজানোর কর্মকান্ডে। বসবাসকে আরো কত চিত্তাকর্ষক করে তোলা যায় তার চেষ্টাতে
আজ ও আগামীকাল ব্লগ থেকে দূরে থাকতে হবে। লেখা সম্ভব হবেই না। নতুন লেখাগুলো দ্রুত চোখ বুলিয়ে দেখার সুযোগও হয়তো পাবো না। কারণ গৃহসজ্জা। গৃহজীবি মানুষের বড় ভালবাসার স্থান তার গৃহ। (অরূপ বোধহয় এমন একটি পোস্টও করেছে)। গৃহকে সে সাজাতে চায় তার পছন্দের সাজে, আদলে। আপন পছন্দের অজুহাতে সে হতে চায় আরো গৃহবাসী, গৃহবন্দী।
গুহা ছেড়ে মানুষ যে গৃহের পত্তন করলো তারপর থেকে লেগে আছে তাকে সাজানোর কর্মকান্ডে। বসবাসকে আরো কত চিত্তাকর্ষক করে তোলা যায় তার চেষ্টাতে
মনের অসীম ক্ষমতা। এই ক্ষমতা বেশি বুঝা যায় যখন মন বিদ্রোহ করে বসে। কোনো কাজে সে আর মন লাগায় না। এই যে মন বসে না এ থেকে ধীরে ধীরে তৈরি হতে পারে মনমরা ভাব। মনটা মরেই থাকে। তার চেতন বুঝা যায় না।
পরিপাশ্বর্ের নানা ক্রিয়া/প্রতিক্রিয়ার ফল হিসেবে মনের একটি স্বাভাবিক প্রতিক্রিয়া হচ্ছে মনমরা ভাব (Depression)। কোনো কোনো লোক বলেন , তাঁরা দুঃখী, কিছু ভাল চলছেনা বা মনখারাপ। সবসময় বোঝাও যায় না কখন আপনার মন খারাপ। কখন আপনি গভীর হতাশায় পড়বেন তা বুঝা আরো কঠ
মনের অসীম ক্ষমতা। এই ক্ষমতা বেশি বুঝা যায় যখন মন বিদ্রোহ করে বসে। কোনো কাজে সে আর মন লাগায় না। এই যে মন বসে না এ থেকে ধীরে ধীরে তৈরি হতে পারে মনমরা ভাব। মনটা মরেই থাকে। তার চেতন বুঝা যায় না।
পরিপাশ্বর্ের নানা ক্রিয়া/প্রতিক্রিয়ার ফল হিসেবে মনের একটি স্বাভাবিক প্রতিক্রিয়া হচ্ছে মনমরা ভাব (Depression)। কোনো কোনো লোক বলেন , তাঁরা দুঃখী, কিছু ভাল চলছেনা বা মনখারাপ। সবসময় বোঝাও যায় না কখন আপনার মন খারাপ। কখন আপনি গভীর হতাশায় পড়বেন তা বুঝা আরো কঠ
গাইডেড ইমেজারি বা ছবি কল্পনা বলে একটি কথা আছে। আত্মসম্মোহনের একটি ধরণ। ইদানীং ডাক্তাররাও এ পদ্ধতিটি ব্যবহার করছেন ক্রনিক বা দীর্ঘসময় ধরে রোগে ভোগা লোকদের জন্য। তবে এটার মূল উদ্দেশ্য হলো বর্তমান মানসিক চাপ থেকে মনকে মুক্ত করা। এতে চাপ কমে একধরনের স্বস্তি ফিরে আসে দেহে-মনে।
আধুনিক জীবনে আমরা নানা কাজের কারণে স্ট্রেসড হয়ে পড়ে। সে সময় এধরনের গাইডেড ইমেজারি খুবই কাজে দেয়। পরীক্ষা করে দেখতে পারেন। নীচে একটা বিস্তৃত ব্যাখ্যা ও গল্প দেয়া আছে। করে দেখ