কোনো সন্দেহ নেই যে বাংলা ব্লগ চালু হওয়াটাই একটা বিরাট বড় বিষয় ছিল। কিন্তু এখন তা রীতিমত অতীত। প্রযুক্তি শুধু ব্যবহার করতে পারা, তাও প্রথমবারের মত এটাই যথেষ্ট নয়। একে ব্যবহার করতে হবে যথাযথভাবে।
সুতরাং এখন এই বাংলা ব্লগে যেসব শিশুসুলভ আচরণ দেখা যাচ্ছে তা থেকে নিজেদের উত্তরণ ঘটাতে হলে প্রয়োজন লক্ষ্য ও উদ্দেশ্যকে আকাশমুখি করা।
ব্লগারদেরকে লিখতে হবে সত্যিকার লেখার আনন্দে। নিজেদের পাঠকগোষ্ঠী তৈরি করার জন্য। নিজস্ব মতের পক্ষে যথেষ্ট যুক্তি দিয়ে
বাঙ্গালির রক্তে রাজনীতি। রান্নাঘর থেকে মুজিবনগর পর্যন্ত রাজনীতির গতায়ত। গলির সামনের চায়ের দোকান আর সংসদ সবাই জানে কি করলে দেশউদ্ধার হয়ে যাবে। একটা দেশে এতবেশী চিন্তক তারপরও দেশটা কাঁচপোকার মতো ঘুর্নি খাচ্ছে। বড়ই তাজ্জব কথা। তারচেয়ে বড় কথা বাংলাদেশের অসুখের উপশমকল্পে তাদের দেওয়া বিধিগুলো একটার সাথে অন্যটা খাপ খায় না। রাজনীতি নিয়ে লেখার বিপদ অনেক মন্তব্যের জন্যে প্রস্তুতি নেওয়া। অবশ্য এখন পর্যন্ত ভাগ্য সাথে আছে কেউ অভাজনের প্রলাপ পড়ে কিছু বলেনি।
আমার একবন্ধুর উপলব্ধি বাংলাদেশের মূল সমস্যা অধিক জনসংখ্যা । সমাধান রাতারাতি জনসংখ্যা কমানোর জন্যে অর্ধেক মানুষকে বঙ্গপোসাগরে ফেলে দাও। নির্মম ঠাট্টা তাই এর পর আমরা কাকে কাকে ছুড়ে ফেলবো এর হিস
শখ গীটার বাজানো
সংঘবদ্ধতা মানুষের স্বভাবে। যদিও পশু সমাজে দলবদ্ধতার উদাহরন আছে মানুষের প্রকৃতিকে জয় করার লড়াই মানুষকে ভিন্ন মাত্রা দিয়েছে। সভ্যতার ক্রমবিকাশ নিয়ে লিখবো --
বৈজ্ঞানিক পর্যালোচনায় 1 লক্ষ বছর আগেও প্রায় মানুষ জাতিয় প্রনীর উপস্থিতি জানা যায়। তবে আধুনিক মানুষের চেতনার উদ্ভব 10হাজার বছরের কাছাকাছি। তুলনামুলক ধর্মতত্ত্ব নামের এক বিষয় আছে যার পরিধি ধর্মভাবনার সুচনা থেকে পর্যায়ক্রমিক বিকাশ ধর্মাচারের ধর্মদর্শনের ভিন্নতা। বিশাল ব্যাপকতা, আমি অল্প কয়েকটা বিষয় জানি কেন সপ্তাহে সাত দিন কেন আসমানের সংখ্যা সাত কিভাবে পৃথিবীকেন্দ্রিক মহাবিশ্বের ধারনা আর ধর্মগ্রন্থের পাতায় থাকা ভুল তথ্য । যদিও অনুমান নির্ভর সম্পূর্নটাই ,কিন্তু কে 5000 বছর আগের জীবনযাত্রার
লন্ডনের পথে
কমেডি অব এররস্ দেখে যখন বের হলাম তখন ফেরার সময় হয়ে গেছে। নাটক নিয়ে বলতে গেলে অনেক জায়গা লাগবে। ওরা বলে শেক্সপিয়রের নাটকের আসল রূপ দেখতে নাকি স্ট্র্যাটফোর্ড আসতে হয়। ছোট্ট নদী আভন পার হয়ে বাস যখন লন্ডনের দিকে রওয়ানা হলো তখন দেশের কৃতি লেখকদের কথা মনে হতে লাগলো। কপোতাক্ষ পাড়ের মাইকেল। কি বর্ণাঢ্য তার জীবন। সেখানে কি এরকম কিছু করা যায় না। সরকারের তো অনেক কাজ। জেলা সমিতি বা কোনো ট্রাস্ট এগিয়ে আসতে পারে। দুই বাংলা মিলিয়ে বাঙালির সংখ্
লন্ডনের পথে
কমেডি অব এররস্ দেখে যখন বের হলাম তখন ফেরার সময় হয়ে গেছে। নাটক নিয়ে বলতে গেলে অনেক জায়গা লাগবে। ওরা বলে শেক্সপিয়রের নাটকের আসল রূপ দেখতে নাকি স্ট্র্যাটফোর্ড আসতে হয়। ছোট্ট নদী আভন পার হয়ে বাস যখন লন্ডনের দিকে রওয়ানা হলো তখন দেশের কৃতি লেখকদের কথা মনে হতে লাগলো। কপোতাক্ষ পাড়ের মাইকেল। কি বর্ণাঢ্য তার জীবন। সেখানে কি এরকম কিছু করা যায় না। সরকারের তো অনেক কাজ। জেলা সমিতি বা কোনো ট্রাস্ট এগিয়ে আসতে পারে। দুই বাংলা মিলিয়ে বাঙালির সংখ্
ক্ষুদে শেঙ্পিয়ারদের কবিতা উৎসব
গোটা পাঁচেক পুরনো বাড়ি নতুন করে নির্মাণ করেই পর্যটকদের পকেট খালি করে ফেলছে স্ট্র্যাটফোর্ডবাসী এমন ভাবা ঠিক হবে না। পুরো বছর ধরে, বিশেষ করে গরমের সময়, নানা ধরনের অনুষ্ঠানের আয়োজন করে তারা। সব বয়সের মানুষের জন্য কিছু না কিছু আয়োজন আছে। বিভিন্ন রকম অনুষ্ঠান, কোর্স ও লেকচারের ব্যবস্থা আছে। পুরো পরিবারের বিনোদনের জন্য এবং শিশুদের জন্য নানারকম স্থানীয় ঐতিহ্যবাহী খেলাধুলা, সঙ্গীত বা উৎসবের আয়োজন করা হয়। জুন মাসে হয়ে
ক্ষুদে শেঙ্পিয়ারদের কবিতা উৎসব
গোটা পাঁচেক পুরনো বাড়ি নতুন করে নির্মাণ করেই পর্যটকদের পকেট খালি করে ফেলছে স্ট্র্যাটফোর্ডবাসী এমন ভাবা ঠিক হবে না। পুরো বছর ধরে, বিশেষ করে গরমের সময়, নানা ধরনের অনুষ্ঠানের আয়োজন করে তারা। সব বয়সের মানুষের জন্য কিছু না কিছু আয়োজন আছে। বিভিন্ন রকম অনুষ্ঠান, কোর্স ও লেকচারের ব্যবস্থা আছে। পুরো পরিবারের বিনোদনের জন্য এবং শিশুদের জন্য নানারকম স্থানীয় ঐতিহ্যবাহী খেলাধুলা, সঙ্গীত বা উৎসবের আয়োজন করা হয়। জুন মাসে হয়ে
এ্যান হ্যাথাওয়ের কুটির
স্কুলের পড়া কবে শেষ করেছিলেন শেঙ্পিয়ার তা নিশ্চিতভাবে জানা যায়নি। তবে আঠারো বছর বয়সে ছাবি্বশের এ্যানকে বিয়ে করেন তিনি। স্ট্র্যাটফোর্ড শহর থেকে এক মাইল দূরে এ্যানের কুটির এক অসম্ভব সুন্দর স্থাপত্য। যে কারণে পৃথিবীজোড়া এ কুটির বিখ্যাত। যেহেতু এ্যানের বংশের লোকজনই এ বাড়ির মালিক ছিলেন সবসময় সেজন্য সেই সাড়ে চারশো বছর আগের কুটির এখনো অবিকল টিকে আছে। এ্যানের ধনী কৃষক বাবার বাড়িতে ছিলো বিশাল আকর্ষণীয় বাগান। ধারণা করা হয় এ বাগান
এ্যান হ্যাথাওয়ের কুটির
স্কুলের পড়া কবে শেষ করেছিলেন শেঙ্পিয়ার তা নিশ্চিতভাবে জানা যায়নি। তবে আঠারো বছর বয়সে ছাবি্বশের এ্যানকে বিয়ে করেন তিনি। স্ট্র্যাটফোর্ড শহর থেকে এক মাইল দূরে এ্যানের কুটির এক অসম্ভব সুন্দর স্থাপত্য। যে কারণে পৃথিবীজোড়া এ কুটির বিখ্যাত। যেহেতু এ্যানের বংশের লোকজনই এ বাড়ির মালিক ছিলেন সবসময় সেজন্য সেই সাড়ে চারশো বছর আগের কুটির এখনো অবিকল টিকে আছে। এ্যানের ধনী কৃষক বাবার বাড়িতে ছিলো বিশাল আকর্ষণীয় বাগান। ধারণা করা হয় এ বাগান