লুবিয়ানার স্থায়ী টাউন মার্কেটের কথা আগেই লিখেছি। সেখানে পাওয়া যায় নানা সু্যভেনির আর স্লোভেনিয়াতে তৈরি হয় এরকম কারূপণ্য। কিন্তু রোববার নদীর পাড়ে আয়োজন করা হয় একটি 'সানডে মার্কেট'। বড় বড় সাদা ছাতাগুলোর নীচে বসে এ্যান্টিক সামগ্রীর স্টল। কি পাওয়া যায় না সেখানে? তবে মার্কেটটা নদীর ওপর পাড়ে বসে যেখানে সার দিয়ে ক্যাফে, বার আর রেস্টুরেন্টগুলো সাজানো। তবে এপার থেকে কি আর তা চোখে না পড়ে? ছোট্ট নদী লুবিয়ানিকা। শপিং নয় শুধু জিনিসগুলো আর আয়োজন দেখতে রোববার স
এই গল্পটি প্রাচীন বাংলার পটভূমিতে। অধূনা বাংলার কোন কিছুর সাথে মিল খুঁজে পেলে সেটা আপনার কল্পনাপ্রবণ মনের সমস্যা।
আলিশান সদাগরী জাহাজ "নোয়ার দোয়া"। চাটগাঁও বন্দরের গর্ব। সদাগর জনগণ শেঠের জাহাজ। কী না যায় ওতে! চাল, ডাল, পানসুপারি, কাপড়, তেল, গ্যাস, জনশক্তি ... কতকিছু! পণ্যের পসরা সাজিয়ে চাটগাঁও থেকে এ জাহাজ নিয়মিত যায় সিংহলের বন্দর ঘুরে সুদূর গুজরাটের শূপর্ারক বন্দরে। সেখানে মাল বেচে ফিরতি যাত্রায় নিয়ে আসে নানারকম ভারতীয় পণ্য, নিরমা সাবান, বোম্বাই নর্তকী, দিলি্লর লাড্ডু, বিএসএফ মার্কা গুলি, টাটা মার্কা চিরুনী, আরব থেকে আসা দুম্বা, আরো কত কী!
জনগণ শেঠ লোকটা যেন কেমন। মতিগতি বোঝা দায়। জাহাজের কাপ্তানি ঘনঘন পালটান। একবার একে দেন
শিল্পী আলহাজ সালভাদর ঢালি মুগ্ধ বিস্ময়ে তাকিয়ে থাকেন ছালতামিরা গুহার দেয়ালের দিকে। কী অপূর্ব সব ছবি! গুহার ভেতরে সূর্যের আলোর কড়া পরশ সেসব ছবির জেল্লা নষ্ট করতে পারেনি। শিল্পী ঢালি বিড়বিড় করে সৃষ্টিকর্তার প্রশংসা করেন। আহা, চিত্রকর্ম কতো যুগ ধরে মানুষের মনে বসত করে আসছে।
শিল্পী ঢালি হাঁটতে হাঁটতে গুহার আরো গভীরে এগিয়ে যান। এক জায়গায় আঁকা এক বি...
রবীঠাকুরের ভাষায় প্রশ্ন করি, " আমাদের যেদিন গেছে সেদিন কি একেবারেই গেছে?"। ব্লগ তো লিখছি আমরা বেশ কয়েক মাস ধরে। নানা রকম পোস্টই তো আমরা নামাই। সবক'টি পোস্টই তো এখানে আছে। ক্লিক করলেই দেখা ও পড়া যায়। কিন্তু যারা পড়েন তারা কি শুধু সাম্প্রতিক লেখাগুলোই পড়েন? মন্তব্যের ধরন দেখে তাই তো মনে হয়।
অনেকে বলেন যে তারা প্রথম পাতার পরে আর যান না। তা প্রথম পাতায় ক'টি লেখাই বা থাকে। সেজন্য কেউ যদি পর পর কয়েকটি লেখা প্রথম পাতায় চালান করে দেন তখন তার কর্মক
রবীঠাকুরের ভাষায় প্রশ্ন করি, " আমাদের যেদিন গেছে সেদিন কি একেবারেই গেছে?"। ব্লগ তো লিখছি আমরা বেশ কয়েক মাস ধরে। নানা রকম পোস্টই তো আমরা নামাই। সবক'টি পোস্টই তো এখানে আছে। ক্লিক করলেই দেখা ও পড়া যায়। কিন্তু যারা পড়েন তারা কি শুধু সাম্প্রতিক লেখাগুলোই পড়েন? মন্তব্যের ধরন দেখে তাই তো মনে হয়।
অনেকে বলেন যে তারা প্রথম পাতার পরে আর যান না। তা প্রথম পাতায় ক'টি লেখাই বা থাকে। সেজন্য কেউ যদি পর পর কয়েকটি লেখা প্রথম পাতায় চালান করে দেন তখন তার কর্মক
ডিম ভাজাও একেবারে প্রাথমিক পর্যায়ের রান্না। কোনো রেসিপি বইতেই পাওয়া যাবে না। তবে 'ওমলেট' বলে যে বাহারি নামটি চালু আছে তা পাওয়া যাবে সব বইতেই। আমরা তো আর পাঁচতারা হোটেলের শেফ হওয়ার আশা করছি না। নিতান্তই ক্ষুধায় উদরপূর্তির সহজ উপায় খুঁজছি। সেজন্য ডিম ভাজা আদর্শ। তো যে কয়টা ডিম খেতে চান সে কয়টা ভেঙে একটা পাত্রে নিয়ে ডিমের সাদা অংশ আর কুসুম ফেটে মেশাতে হবে। মেশানোর জন্য হুইস্কার ব্যবহার করতে পারেন। যত ভালো ফেটা হবে তত মজা হবে খেতে। এখন গরম ফ্রাইপ্যা
ডিম ভাজাও একেবারে প্রাথমিক পর্যায়ের রান্না। কোনো রেসিপি বইতেই পাওয়া যাবে না। তবে 'ওমলেট' বলে যে বাহারি নামটি চালু আছে তা পাওয়া যাবে সব বইতেই। আমরা তো আর পাঁচতারা হোটেলের শেফ হওয়ার আশা করছি না। নিতান্তই ক্ষুধায় উদরপূর্তির সহজ উপায় খুঁজছি। সেজন্য ডিম ভাজা আদর্শ। তো যে কয়টা ডিম খেতে চান সে কয়টা ভেঙে একটা পাত্রে নিয়ে ডিমের সাদা অংশ আর কুসুম ফেটে মেশাতে হবে। মেশানোর জন্য হুইস্কার ব্যবহার করতে পারেন। যত ভালো ফেটা হবে তত মজা হবে খেতে। এখন গরম ফ্রাইপ্যা
ছবি তোলার জন্য ফটোগ্রাফাররা অনেক ত্যাগ স্বীকার করেন। ঠিক কতটা পরিশ্রম তারা করেন সে সম্পর্কে আমার প্রত্যক্ষ অভিজ্ঞতা নেই। এত কাছে থেকে কোনো ফটোগ্রাফারের কাজ আমি দেখিনি। তবে এবার লেক ব্লেডে আমার একটি অভিজ্ঞতা হলো যা অনেক দিন মনে থাকবে। কোনো একটা ট্রাভেল গাইডে পড়েছিলাম লেক ব্লেডের 'পারফেক্ট ছবি' সম্পর্কে। তাতে বলা ছিলো অনু-দ্বীপটির মাঝে যে গির্জাটি দাঁড়িয়ে আছে তার ব্যাকগ্রাউন্ডে আল্পস পর্বতমালার বরফ ঢাকা শৃঙ্গকে রেখে ছবি তুললে পাওয়া যায় অসাধারণ ছবি
ছবি তোলার জন্য ফটোগ্রাফাররা অনেক ত্যাগ স্বীকার করেন। ঠিক কতটা পরিশ্রম তারা করেন সে সম্পর্কে আমার প্রত্যক্ষ অভিজ্ঞতা নেই। এত কাছে থেকে কোনো ফটোগ্রাফারের কাজ আমি দেখিনি। তবে এবার লেক ব্লেডে আমার একটি অভিজ্ঞতা হলো যা অনেক দিন মনে থাকবে। কোনো একটা ট্রাভেল গাইডে পড়েছিলাম লেক ব্লেডের 'পারফেক্ট ছবি' সম্পর্কে। তাতে বলা ছিলো অনু-দ্বীপটির মাঝে যে গির্জাটি দাঁড়িয়ে আছে তার ব্যাকগ্রাউন্ডে আল্পস পর্বতমালার বরফ ঢাকা শৃঙ্গকে রেখে ছবি তুললে পাওয়া যায় অসাধারণ ছবি
[justify]
আদম হরকরা স্বর্গদূত গিবরিলকে ভাড়া করিয়াছে কিছু ফলমূলের বিনিময়ে। গিবরিল বর্তমানে বেকার, ভবিষ্যতে নাকি ঈশ্বর তাহাকে ঘনঘন পৃথিবীতে পাঠাইবেন বলিয়া আশ্বাস দিয়াছেন। তাই সে চৌপর আড্ডা ভাঁজে, স্বর্গ অপ্সরাদের পিছে লাইন ঠোকে। আদম এমনই এক আড্ডা হইতে তাহাকে গেরেফতার করিয়াছে।
গিবরিল অবশ্য জ্ঞানবৃক্ষের ফলের জন্য লালায়িত নহে, একটি মর্তমান কদলী পাইয়াই সে ভজিয়া গেলো। আদম তাহার হ...