সহমত। আরো বছর খানিক আগে তার অপসারণ দরকার ছিলো। সঠিক পরিকল্পনা বিহীন অতি আবেগী কারো দলনায়ক হওয়া বেমানান। সম শক্তির জিম্বাবুয়ের সাথে হেরে কান্নাকাটি করে পদত্যাগ করলো অথচ আফগানিস্তান/নেপালের কাছে হারার পর পদত্যাগের নাম গন্ধও নেই। জিম্বাবুয়ের কাছে তাদের মাঠে পরাজয় টা খুব স্বাভাবিক বাংলাদেশের জন্যে কিন্তু নিজের মাঠে নেপাল/আফগানিস্থানের কাছে পরাজয় অস্বভাবিক। এছাড়া শ্রীলংকা-ভারত-পাপিস্থানের কাছে জয়ী ম্যাচগুলোতে পরাজয়ের অন্যতম কারণ মুশফিকের দুর্বল অধিনায়কত্ব। কোন সন্দেহ নেই মুশফিক বর্তমান বাংলাদেশের সেরা ব্যাটসম্যান। কিন্তু তার অধিনায়কত্ব জঘন্য।
এই "আলু"কে সরানো কঠিন কাজ। পাইলটকে ডাম্প করে এই বাটার ফিঙ্গার দলে ঢুকেছিলো। সিডন্সেরও গুড বুকে ছিলো। এখন আওয়ামী লীগ, বিএনপি, জাপা, ইনুচ, আমিষুল সবারই গুডবুকে। ম্যাচের আগেই হারার বিবৃতি দেয়। বোলাররা ভালো করে ফেললেও সে হারের বন্দোবস্ত করে।
সমস্যা এখানেই দল হারছে আর সঙ্গে সঙ্গে শুরু হয়েছে পাপন আর কোচের কল্লা নামানো। মনে হচ্ছে সাকিব খেললে বাংলাদেশ কখনো একশর নিচে অল আউট হয়না কিংবা হয়নি। সত্যি হলো শেষ সিরিজে সাকিব থাকার পরও বাংলাদেশ ৫৮ রানে অল আউট হয়েছে দ্বিতীয় সারির ভারতীয় দলের কাছে। তারও আগে নেপাল কিংবা আফগান সব দলের পরজয়ে সাকিব ছিলো। তাই সাকিবের ইস্যু এখানে নিয়ে আসা ব্যাক্তি পূজার মতো মনে হয়।