জাফর ইকবাল স্যার ও এখন বাক-স্বাধীনতা" রক্ষায় সোচ্চার হয়েছেন, একে খন্দকারের পক্ষে সাফাই গেয়েছেন, তিনার মিথ্যাচারকে প্রথমার উপর চাপিয়ে দায়মুক্ত করে সম্মান ফিরিয়ে দেওয়ার বৈজ্ঞানিক তত্ত্ব দিয়েছেন। আমরা কি জাফর ইকবাল স্যার কে লতিফ সিদ্দিকীর বিষয়ে সেচ্ছার হতে দেখবো? যদিও লতিফ সিদ্দিকী ইতিহাস নিয়ে কোন মিথ্যাচার করেননি, নিজের ভালোলাগা-মন্দলাগা প্রকাশ করেছেন।
হুমম... অবশেষে আসিফরুল কহিলা বিষাদেঃ
"... বাংলাদেশের সংবিধানের ৩৯ অনুচ্ছেদ অনুসারে এটি অন্যদের কাছে প্রকাশ করার ক্ষেত্রে আট ধরনের নিষেধাজ্ঞা সংবিধানের জন্মলগ্ন থেকেই রয়েছে। ..."