আমার প্রায়ই মনে হয় কোন আন্দোলন করতে পারে না, কোন ভোটে জিততে পারে না, সাধারণ মানুষের কাছে বেইল নাই এমন লোকগুলো দশকের পর দশক ধরে রাজনীতিতে লেগে থাকে কেন? পরে যখন দেখি তারা কোন প্রকার চাকুরি বা ব্যবসা না করে রাজা হালতে আছে তখন আর তাদের কর্মকাণ্ড নিয়ে কোন সন্দেহ থাকে না।
কামালুকিল যে নিজের নেতা হবার শখে বাগড়া পড়লেই লন্ডন চলে যান এটা দেখছি আমি ছাড়া আরও অনেকে খেয়াল করে। "ড. কামালকে জেএসডি’র আ স ম আবদুর রব বলেন, ‘আপনি আর দেশের বাইরে যেতে পারবেন না।’ http://www.banglatribune.com/politics/news/358257/
কামালুকিলের বিদেশ সফরের আরেকটা কাহিনী - " একটা পুরনো ঘটনা দিয়ে শুরু করা যাক। ডা. বদরুদ্দোজা চৌধুরীর ঢাকার জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে অনশন শুরু সকাল থেকে। বিকেলে তা ভাঙ্গানোর কথা ড. কামাল হোসেনের। ভোরের এক ফ্লাইটে ড. কামাল বিদেশে চলে যান। খবরটা ডা. বদরুদ্দোজা জানতে পারেন দুপুরের পর।
আমার মনে হয় ড. কামাল হোসেনের ১৯৭১ পর্ব নিয়ে ভালো খোঁজখবর করা ও পরিষ্কার বিবরণ থাকা দরকার। তাহলে জরুরী সময়ে আৎকা গরহাজির হবার অভ্যাসটা কীভাবে তৈরি হলো সেটা বোঝা যাবে।
আপনার জানা ঠিক আছে। কিন্তু কথা হচ্ছে উনাকে কি বঙ্গবন্ধুর সাথে ২৬শে মার্চের প্রথম প্রহরে ৩২ নাম্বার থেকে গ্রেফতার করা হয়েছিল? না। উনাকে গ্রেফতার করা হয়েছিল এপ্রিলের কোন এক সময়ে। গোটা বাংলাদেশ থেকে বঙ্গবন্ধু ছাড়া আর কাউকে কি গ্রেফতার করে পাকিস্তানে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল? না। তাহলে উনাকে কেন পাকিস্তানে নিয়ে যাওয়া হলো? এবং বঙ্গবন্ধুর সাথে একই জেলে রাখা হলো? আবার বঙ্গবন্ধুর সাথে মুক্তি দিয়ে একই সাথে দেশে ফেরত পাঠানো হলো!