দেশে প্রচুর মানুষ পচনশীল পণ্যের বিকিকিনির ওপর নির্ভরশীল। করোনাকাল দীর্ঘায়িত হবে তখনই, যখন ভাইরাসের কোনো ধরন আবহাওয়ার সাথে খাপ খাইয়ে এক/একাধিক বাহকে (বায়ু, প্রাণী) ভর করে ছড়াতে পারবে। কাজেই পরিরোধের এটাই শেষ নয়, এমনটা ভবিষ্যতেও দিতে হতে পারে। তাই যত দ্রুত সম্ভব, পচনশীল পণ্যের সংরক্ষণ (যেমন হিমাগার, শুষ্কাগার, ঘরোয়া সংরক্ষণ) কিংবা সংরক্ষণীয় বিকল্প পণ্যে রূপান্তরে (যেমন ফল থেকে আচার, দুধ থেকে পনির, মাছ থেকে সিঁদল) প্রশিক্ষণ আর প্রযুক্তি সরবরাহ করতে হবে। এটা দীর্ঘমেয়াদে প্রান্তিক মানুষের কাজে আসবে।
|
সুন্দরবনের সুগমতর অংশে এক কিলোমিটার পরপর মৌমাছির কৃত্রিম বাসা বসাতে পারলে মৌয়ালদের কাজের ঝুঁকি কি খানিকটা কমবে?
মৌমাছি কি নির্দিষ্ট ধরণের কিছু ফুল পাওয়া যায় এমন এলাকার আশেপাশে চাক বানায় না? যেমন খলিশা, গরান ইত্যাদি। তাই যদি হয় (আমি আসলে জানি না), তাহলে সুগম এলাকাগুলির আশেপাশে যদি এমন ফুল না থাকে তাহলে আর লাভ হলো কি? 30/04/2021 - 10:34পূর্বাহ্ন যদি থাকে তাহলে লাভ আর লাভ। 30/04/2021 - 12:02অপরাহ্ন |
এ ধরনের সংকটের সাশ্রয়ী আর লাগসই সমাধানের জন্যে দেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলো কি নিজেদের মাঝে "সংকট অলিম্পিয়াড" চালু করতে পারে?
আমার মাথায় যে হাতুড়ে সমাধানটা এলো, সেটা হচ্ছে বৃষ্টির সময় বাঁশ আর কাপড় দিয়ে চটজলদি-টাঙানো-যায়-আবার-চটজলদি-ভাঁজ-করা-যায়-এমন বহুসংখ্যক চাঁদোয়া তৈরি করে পাথুরে জলাধারে পানি জমানো। 23/03/2021 - 6:10পূর্বাহ্ন |
|
স্কুলে বাংলা বিষয়ে বাড়ির কাজ হিসেবে একটা মজার নতুন চর্চা কি শুরু করা যায়? বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যাপকদের ফেসবুক-লেখায় যেসব বানান ভুল থাকে, সেগুলো বাচ্চারা শনাক্ত করা শুরু করতে পারে। ছোটরা ভুল ধরিয়ে দিলে যদি বড়রা লজ্জার চাপে বানান ঠিকমতো লিখতে শুরু করেন...।
|