পশ্চিমে অনেক দেশে গর্ভপাত বিরোধী আন্দোলন মাঝে মাঝে মাথা চাড়া দিয়ে ওঠে। আমি গর্ভপাতের বিপক্ষে নই। অবস্থা বিশেষে এর প্রয়োজন থাকতে পারে। কিন্তু হিমু আর সুমন চৌধুরী যা করছে সেটা আর মেনে নিতে পারছি না। ওরা মাথার ভেতরে চিন্তার যে মিম তৈরী হয় সেগুলোকে মেরে ফেলে। হিমুর "রেডিও ঝমাঝম" বা "চিহ্ন" এজন্য আলোর মুখ দেখেনি। চীনে শুনেছি মেয়েসন্তান হলে আলট্রাসনোগ্রাম করার পর অনেকে বাচ্চাটাকে মেরে ফেলে। কেবল মেয়ে হওয়ার কারনে কাউকে জন্মগ্রহন করতে না দেয়াটা অপরাধ বলেই মনে হয়। পারফেকশনিস্ট হিমু এরকম অসংখ্য গল্প, স্যাটায়ারকে মেরে ফেলছে প্রতিদিন। সুমন চৌধুরীও তাই, কামলার অজুহাত দিয়ে আমার পরিচিত বেশ কয়েকটা ভ্রূন জন্মাতে পারে নি।
সমাধানকল্পে সচলরা একটা ব্যবস্থা নিতে পারি। Member-only একটা পেজ করা হোক সচলে। যেখানে অপরিনত আইডিয়ার ব্রিডিং হবে। হিমু যেহেতু রেডিও ঝমাঝম কোনদিন লিখতে পারবে না, হিমু বরং তার কঙ্কালটা বলে দিক। বাকীরা মিলে মাংস দিয়ে দেব। হয়তো কয়েকটা iteration লাগবে তবু মিমপাতের চেয়ে ভালো।
Comments
গরররররর।
রেডিও ঝমাঝম আমার যথেষ্ঠ সময় দাবী করে। কাঁচা গল্প লিখে নামাতে চাই না। এ তো শুধু কঙ্কালের ব্যাপার না, মাংস চামড়াও জরুরি। তারচেয়ে সুমন চৌধুরীর "খুব গরম ছিলো"কে জলদি নামানো যেতে পারে।
হাঁটুপানির জলদস্যু
আচ্ছা ঠিক আছে। সুমনকে পেলে বলবো। কিন্তু তুমি যদি একটা লেখা ঘষতে এত সময় নিতে থাকো তাহলে হবে না। অনুলিখন ধরনের কিছু একটা করা যায়। যেমন তুমি চামড়ার রং বলে দিলে, তখন প্রথম রাউন্ডের কাজ আমরা করে দিতে পারি। সিনেমা বানানোর মতো ধরতে পারো।
নাম্বো....
.......................................
ঋণম্ কৃত্বাহ ঘৃতম্ পীবেৎ যাবৎ জীবেৎ সুখম্ জীবেৎ
অজ্ঞাতবাস
স্ত্রিনপ্লে কয়েকজন মিলে লেখা যায়।
তবে মূল গল্প কয়েকজন মিলে লেখা কঠিন। যদি না তাদের মধ্যে রাইসু ও মনজুরুল ইসলামের মত গভীর সম্পর্ক ও বোঝাপড়া না থাকে।
হিমু লেখে না কেন?
সুমনেরো একটা ব্যবস্থা করতে হয়।
-----------------------------------------------
গাধারে সাবান দিয়া গোসল দেয়ানোটা গাধাপ্রীতির উজ্জ্বল নমুনা হতে পারে; তবে ফলাফল পূর্বেই অনুমান করা সম্ভব, গাধার চামড়ার ক্ষতি আর সাবানের অপচয়।
-----------------------------------------------
মানুষ যদি উভলিঙ্গ প্রাণী হতো, তবে তার কবিতা লেখবার দরকার হতো না
স্ক্রিনপ্লে লেখা গেলে হয়তো গল্পও লেখা যেতে পারে। কারন হিমুর যেহেতু সময় নেই সে বেশিরভাগ রসদ সরবরাহ করতে পারে, আর অন্য অনেকে লেখার কাজটা সারতে পারে। হয়তো লেখায় হিমুর স্টাইলটা থাকবে না, কিন্তু গল্পের গড়নটা থাকবে।
হুমম...
====
চিত্ত থাকুক সমুন্নত, উচ্চ থাকুক শির
Post new comment