আড্ডাবাজ এর ব্লগ

মনে পড়ছে কোন এক বৈশাখী বিকেলের কথা। যখন হঠাত করে বিনা নোটিশে আকাশ অন্ধকার করে নিকষ কালো মেঘের চাদর চারদিক ঢেকে দেয়। গুমোট আবহাওয়ার সাথে তীব্র ঝড়ো হাওয়া আর বজ্রপাতের শব্দে আতঙ্কিত সবাই । দরজা জানালা বন্ধ করে দিয়ে একটু নিরাপদ আশ্রয় খুঁজতে থাকি আমরা। ঠিক এরকম অশান্ত সময়ে একেবারে অবাধ্য হয়ে জানালা খুলে রেখে ঝড়ের রুদ্রতা দেখতে দ

এখানে বিতর্ক করার কোন ইচ্ছে নেই। নীরব দর্শক। সরব হতে পারি না। অনুভূতি আর প্রতিক্রিয়াগুলো তাই ভিন্ন ছকে প্রকাশ পায়। ঢালাও ভাবে কাওকে কিছু বলা ঠিক না। তারপরও সূত্র ধরে যদি সূত্রপাত হয়, তাহলে তার প্রতিকার কি? দয়া করে, ভুল বুঝবেন না। এই লেখাটা আগুনে ঘি ঢালার জন্য না। তবে আপনাদের ভাবনার খোরাক জোগাবার জন্য আবারও তুলে দিলাম। খুব খেয়াল করে দেখতে হবে, তেলে জলে কি মেশে?

কস্টগুলো বুকের খুব গভীরে অনুভূত হয়, মাঝে মাঝে দীর্ঘশ্বাস হা হুতাশ হয়ে নিজের অগোচরেই বেরিয়ে আসে। সময় বাড়তে থাকে, বাড়তে থাকে কস্টের দৈর্ঘ্য আর ঘনত্ব। ব্যক্তিগত কস্ট নয়, কস্ট দেশ আর সমাজ নিয়ে। কস্ট ৭১ নিয়ে। কস্ট রাজাকারদের আস্ফালন নিয়ে। কস্ট বাড়ে যখন দেখি ৭১ নিয়ে আমাদের সংবদেনশীলতা কমতে কমতে শূণ্যের ঘরে নীচে এসেছে। তাই, এখন ৭১ নিয়ে যুদ্ধাপরাধীরা অসম্ভব স্পর্ধা দেখাতে পারে। ব্লগে

হালকা ব্যাকগ্রাউন্ড মিউজিক শুনতে পাচ্ছি প্রথমপাতায়। তারপর? একটু ঠান্ডাও কি আসবে, তারপর একটু স্যুপ, কয়েকটা চিকেনের পা ভাজা, তারপর...কতো রঙ জানো মামা। কয়দিনের জন্য ব্লগ থেকে ছুটি নিলাম। পড়ি, দেখি আর মজা নিচ্ছি। মন্দ না। অবসরপ্রাপ্ত ব্লগার। অন্যরকম শান্তি।

ভাল লাগছে সচলায়তনের বেটা ভার্সনের স্ফীতি দেখতে। চেনা মুখগুলোর বিচরণ দেখে আরও ভাল লাগছে। বাড়ছে লেখার পরিসর। টেস্টিং। চালু হচ্ছে কথাবার্তা। বিনিময় হচ্ছে কুশল। বাড়ছে প্রত্যাশার ব্যাপ্তি। আয়োজকরা সময় নিচ্ছেন সবকিছু সাজিয়ে নিত

লেখাটি মুছে ফেলা হবে। দয়া করে Addabaj নামটি পরিবর্তন করে আড্ডাবাজ করে দিন। বাংলায় নিজের নাম না দেখলে মনটা বড়োই আনচান করে। দয়া করে আড্ডাবাজ নামটি বাংলায় বদলে দিয়ে ধন্য করুন।

চলে আসলাম আড্ডা দিতে। ভাল লাগছে। একটু আগে ফন্টের সেটআপটা ঠিক করার পর ভালই লাগছে দেখতে। চলুক আড্ডা। আড্ডা দিয়েই সময় কাটুক। ভেসে যাব আড্ডায়। জীবন ভরুক আড্ডায় আর আনন্দে। চলুক আড্ডা ব্যাপকভাবে। সবাইকে নেমন্তন দিলাম আড্ডায়।