পুষ্প-তান্নুদের বাসায় সবাই এক হচ্ছি ঈদ উপলক্ষে। দুধের স্বাদ নিশ্চয়ই ফিরনিতে মিটবে। বিদেশের ঈদ নিয়ে ভাসমানের আক্ষেপে নড়েচড়ে বসলাম, ভাসমানের গলায় এত কষ্ট কেন? ঈদ-তো সবসময় একরকম ছিল না জীবনে। সময়ের সাথে সাথে এর উপযোগ বদলে যায়। আমার জীবনে তো বদলেছে অবশ্যই। ছোটবেলার নতুন পাজামা-পাঞ্জাবির সত্দর পেরিয়ে এসে কৈশোরে নতুন বাংলা সিনেমা দেখতে সিনেমা হলে হলে ঢুঁ মারা আর রাতে বিটিভির আনন্দমেলার জন্য অপেক্ষা। আরো বড় হয়ে দুপুরে ঘুম আর টানা তিনদিনের ছুটিতে গোটা দ
পুষ্প-তান্নুদের বাসায় সবাই এক হচ্ছি ঈদ উপলক্ষে। দুধের স্বাদ নিশ্চয়ই ফিরনিতে মিটবে। বিদেশের ঈদ নিয়ে ভাসমানের আক্ষেপে নড়েচড়ে বসলাম, ভাসমানের গলায় এত কষ্ট কেন? ঈদ-তো সবসময় একরকম ছিল না জীবনে। সময়ের সাথে সাথে এর উপযোগ বদলে যায়। আমার জীবনে তো বদলেছে অবশ্যই। ছোটবেলার নতুন পাজামা-পাঞ্জাবির সত্দর পেরিয়ে এসে কৈশোরে নতুন বাংলা সিনেমা দেখতে সিনেমা হলে হলে ঢুঁ মারা আর রাতে বিটিভির আনন্দমেলার জন্য অপেক্ষা। আরো বড় হয়ে দুপুরে ঘুম আর টানা তিনদিনের ছুটিতে গোটা দ
আমাদের ভার্সিটি কালে যখন যাযাদি কমপ্লেক্স ছিলো না, ইস্টার্নপ্লাজার মত দোকান-পাটে সসত্দা ভিসিডি-ডিভিডির (এসব ফরম্যাটের প্রযুক্তিই আসেনি) রমরমা বাজার ছিল না তখন ছবি দেখার জায়গা ছিল বিভিন্ন দূতাবাসের ইনফরমেশন সেন্টারগুলো। সবাই সোৎসাহে ফিল্ম সোসাইটি করতো যাতে মেম্বারশিপের সুবাদে মুফতে ভালো বিদেশি ছবি দেখার সুযোগ পাওয়া যায়। রাশান কালচারাল সেন্টার, ইন্ডিয়ান ইনফরমেশন সেন্টার, আলিয়ঁস ফ্রঁসেজ, গ্যোয়েটে ইন্সটিটিউট, ব্রিটিশ কাউন্সিল, ফিল্ম আর্কাইভ এবং কালে
আমাদের ভার্সিটি কালে যখন যাযাদি কমপ্লেক্স ছিলো না, ইস্টার্নপ্লাজার মত দোকান-পাটে সসত্দা ভিসিডি-ডিভিডির (এসব ফরম্যাটের প্রযুক্তিই আসেনি) রমরমা বাজার ছিল না তখন ছবি দেখার জায়গা ছিল বিভিন্ন দূতাবাসের ইনফরমেশন সেন্টারগুলো। সবাই সোৎসাহে ফিল্ম সোসাইটি করতো যাতে মেম্বারশিপের সুবাদে মুফতে ভালো বিদেশি ছবি দেখার সুযোগ পাওয়া যায়। রাশান কালচারাল সেন্টার, ইন্ডিয়ান ইনফরমেশন সেন্টার, আলিয়ঁস ফ্রঁসেজ, গ্যোয়েটে ইন্সটিটিউট, ব্রিটিশ কাউন্সিল, ফিল্ম আর্কাইভ এবং কালে
দেশের নেতৃত্বের কথা উঠলে, ভবিষ্যতের কথা উঠলে প্রায় সবাই বলে, ভুল লোকগুলো ভুল জায়গায় বসে আছে। তাতে কি? এসব ছুটকো কারণে গদি থেকে নিতম্ব সরানোর কথা তারা ভাবেন না । চেয়ার দখলে থাকায় আর টেন্ডলদের হাম্বারবে বরং তারা একসময় ভাবতে থাকে দক্ষতা তাদের থাকুক না থাকুক জনসমর্থন তাদের পেছনেই আছে। গদিনশীন তাদেরকে সালাম ঠুকতে ঠুকতে জনগণ অভ্যসত্দ হয়ে যায় এরকম ছায়াছবিতে আর ভাবতে থাকে বিষয়টা পরদাদাদের আমল থেকে এরকমইতো ছিল। সুতরাং কোনো অদল-বদলের দাবী ওঠে কদাচিৎ। দর্জ
দেশের নেতৃত্বের কথা উঠলে, ভবিষ্যতের কথা উঠলে প্রায় সবাই বলে, ভুল লোকগুলো ভুল জায়গায় বসে আছে। তাতে কি? এসব ছুটকো কারণে গদি থেকে নিতম্ব সরানোর কথা তারা ভাবেন না । চেয়ার দখলে থাকায় আর টেন্ডলদের হাম্বারবে বরং তারা একসময় ভাবতে থাকে দক্ষতা তাদের থাকুক না থাকুক জনসমর্থন তাদের পেছনেই আছে। গদিনশীন তাদেরকে সালাম ঠুকতে ঠুকতে জনগণ অভ্যসত্দ হয়ে যায় এরকম ছায়াছবিতে আর ভাবতে থাকে বিষয়টা পরদাদাদের আমল থেকে এরকমইতো ছিল। সুতরাং কোনো অদল-বদলের দাবী ওঠে কদাচিৎ। দর্জ
সুইসদের একটা জাতি হিসেবে চিহ্নিত করাটা ঠিক হবে না। কিন্তু এই ভৌগলিক পরিচয়ে থাকতে থাকতে তারা কিছু কিছু জাতিগত বৈশিষ্ট্য অর্জন করছে নি:সন্দেহে। শানত্দির দেশ হিসেবেই তারা পরিচিত। সেই 1848-এ যুদ্ধ-বিগ্রহ বন্ধ করে দিয়ে তারা ভ্রাতৃত্বকে বড় করে তুলেছে। তবে তাঁদের এই সমপ্রীতির অর্জনকে একশ' এক বছর পরে এসে অরসন ওয়েলস্ একদম পঁচিয়ে দিলেন তার দ্য থার্ড ম্যান চলচ্চিত্রে। সুইজারল্যান্ড সম্বন্ধে মনত্দব্য করতে গিয়ে সেই ছবির এক চরিত্র হ্যারি লাইম বলছেন:"বুর্জোয়া
সুইসদের একটা জাতি হিসেবে চিহ্নিত করাটা ঠিক হবে না। কিন্তু এই ভৌগলিক পরিচয়ে থাকতে থাকতে তারা কিছু কিছু জাতিগত বৈশিষ্ট্য অর্জন করছে নি:সন্দেহে। শানত্দির দেশ হিসেবেই তারা পরিচিত। সেই 1848-এ যুদ্ধ-বিগ্রহ বন্ধ করে দিয়ে তারা ভ্রাতৃত্বকে বড় করে তুলেছে। তবে তাঁদের এই সমপ্রীতির অর্জনকে একশ' এক বছর পরে এসে অরসন ওয়েলস্ একদম পঁচিয়ে দিলেন তার দ্য থার্ড ম্যান চলচ্চিত্রে। সুইজারল্যান্ড সম্বন্ধে মনত্দব্য করতে গিয়ে সেই ছবির এক চরিত্র হ্যারি লাইম বলছেন:"বুর্জোয়া
গত তিন-চারবছর আমি শানত্দিমত ঘুমাতে পারিনি এমন উদ্ভট কোনো দাবী আমি করছি না তবে এই যে এতবড় একটা বোঝা আমি কাঁধ থেকে নামিয়ে সাউথওয়ার্ক ব্রিজ রোডের বাইন্ডার দ্য ডকুমেন্ট অফিসে রেখে আসলাম তার জন্য নিজেকে নিজের পিঠ চাপড়ে দেয়া বা যাকে বলা যায় উদযাপন করা উপলক্ষে ঘুমানো ছাড়া উত্তম কোনো পন্থা আমার মাথায় আসছে না। ঘটবো ঘটবো করেও যে ঘটনার সমাপ্তিকাল হিন্দি ছবির মত শুধুই সমপ্রসারিত হয়ে যাচ্ছিল তা শেষ পর্যনত্দ ঘটে গেল গতকাল দুপুরের দিকে যখন আমি 350 ও 350 পৃষ্ঠা
গত তিন-চারবছর আমি শানত্দিমত ঘুমাতে পারিনি এমন উদ্ভট কোনো দাবী আমি করছি না তবে এই যে এতবড় একটা বোঝা আমি কাঁধ থেকে নামিয়ে সাউথওয়ার্ক ব্রিজ রোডের বাইন্ডার দ্য ডকুমেন্ট অফিসে রেখে আসলাম তার জন্য নিজেকে নিজের পিঠ চাপড়ে দেয়া বা যাকে বলা যায় উদযাপন করা উপলক্ষে ঘুমানো ছাড়া উত্তম কোনো পন্থা আমার মাথায় আসছে না। ঘটবো ঘটবো করেও যে ঘটনার সমাপ্তিকাল হিন্দি ছবির মত শুধুই সমপ্রসারিত হয়ে যাচ্ছিল তা শেষ পর্যনত্দ ঘটে গেল গতকাল দুপুরের দিকে যখন আমি 350 ও 350 পৃষ্ঠা