একটা গল্প খুঁজছি, কিন্তু গল্প কোথায় খুঁজতে হয় সে বিষয়ে আমি নিশ্চিত না। তবে প্রথমেই বলা ভালো গল্প খোঁজার উদ্দেশ্য হলো একটা ছোট্ট ফিল্ম বানানো। 15 মিনিটের। গল্প না হলেও চলে। শুধু ক্যামেরায় ধরা বিচ্ছিন্ন দৃশ্য ও তার সম্পাদনা করে একটা ভাষ্য তৈরি করা সম্ভব যা দিয়ে দর্শকদের আটকে রাখা যায়। আর পর্দার দিকে যতক্ষণ তারা তাকিয়ে থাকবে বা কান পেতে থাকবে কিছু শোনার জন্য সে সুযোগে তাদের মাথায় কিছু কথা চালান করে দেয়া যাবে সহজেই। তাদের মাথায় কথাগুলো চালান করতে চা
একটা গল্প খুঁজছি, কিন্তু গল্প কোথায় খুঁজতে হয় সে বিষয়ে আমি নিশ্চিত না। তবে প্রথমেই বলা ভালো গল্প খোঁজার উদ্দেশ্য হলো একটা ছোট্ট ফিল্ম বানানো। 15 মিনিটের। গল্প না হলেও চলে। শুধু ক্যামেরায় ধরা বিচ্ছিন্ন দৃশ্য ও তার সম্পাদনা করে একটা ভাষ্য তৈরি করা সম্ভব যা দিয়ে দর্শকদের আটকে রাখা যায়। আর পর্দার দিকে যতক্ষণ তারা তাকিয়ে থাকবে বা কান পেতে থাকবে কিছু শোনার জন্য সে সুযোগে তাদের মাথায় কিছু কথা চালান করে দেয়া যাবে সহজেই। তাদের মাথায় কথাগুলো চালান করতে চা
কিছু কিছু কমেডি থাকে যা খুব সূক্ষম। নেচে কুঁদে কোনো ভাঁড়ামির চেষ্টা নেই, গলা বিকৃত করে বা মুখ ভেংচিয়ে দৃষ্টি আকর্ষণের কোনো চেষ্টা নেই, বরং চরিত্রটি নিজের মত সিরিয়াসলি নিজের কাজকর্ম করে। কিন্তু তার কাছে যা সিরিয়াস আমাদের কাছে তা হাসির হয়ে দেখা দেয়। অথবা তার কোন ছোট্ট মন্তব্য। মানে তার চরিত্রানুগ কথাবার্তা যত সিরিয়াসই হোক আমাদেরকে একরকম হাস্যরসের চালান দিচ্ছে। আমার খুব ভালো লাগে এরকম কমেডি।
ঠিক এই কারণে কাউয়া নিতাইকে আমার ভালো লাগে। আলীর কাট
কিছু কিছু কমেডি থাকে যা খুব সূক্ষম। নেচে কুঁদে কোনো ভাঁড়ামির চেষ্টা নেই, গলা বিকৃত করে বা মুখ ভেংচিয়ে দৃষ্টি আকর্ষণের কোনো চেষ্টা নেই, বরং চরিত্রটি নিজের মত সিরিয়াসলি নিজের কাজকর্ম করে। কিন্তু তার কাছে যা সিরিয়াস আমাদের কাছে তা হাসির হয়ে দেখা দেয়। অথবা তার কোন ছোট্ট মন্তব্য। মানে তার চরিত্রানুগ কথাবার্তা যত সিরিয়াসই হোক আমাদেরকে একরকম হাস্যরসের চালান দিচ্ছে। আমার খুব ভালো লাগে এরকম কমেডি।
ঠিক এই কারণে কাউয়া নিতাইকে আমার ভালো লাগে। আলীর কাট
প্রতারণারও রকমভেদ আছে। বড় প্রতারণার জন্য আছে বড় শাস্তি। ছোট প্রতারণার জন্য ছোট শাস্তি। অবশ্য প্রতারণা বা চারশ বিশ-গিরিকে খুব একটা বিশেষ অপরাধ ধরা হয় না। দোষে-গুণে মানুষ এই নীতিকে এসবকে ছোট-খাটো ত্রুটি বিচু্যতি হিসেবেই দেখা হয়।
কিন্তু কারো কারো প্রতারণা বড় বেশি চোখে বাজে। বড় হয়ে চোখে লাগে। যখন নেতারা প্রতারণা করেন। যখন দেশের কর্ণধাররা প্রতারণা করেন। যখন শিক্ষকেরা প্রতারণা করেন। যখন নৈতিকতা ও ধর্মের লেবাসে কেউ প্রতারণা করেন। এ ধরনের পদ ও পদব
প্রতারণারও রকমভেদ আছে। বড় প্রতারণার জন্য আছে বড় শাস্তি। ছোট প্রতারণার জন্য ছোট শাস্তি। অবশ্য প্রতারণা বা চারশ বিশ-গিরিকে খুব একটা বিশেষ অপরাধ ধরা হয় না। দোষে-গুণে মানুষ এই নীতিকে এসবকে ছোট-খাটো ত্রুটি বিচু্যতি হিসেবেই দেখা হয়।
কিন্তু কারো কারো প্রতারণা বড় বেশি চোখে বাজে। বড় হয়ে চোখে লাগে। যখন নেতারা প্রতারণা করেন। যখন দেশের কর্ণধাররা প্রতারণা করেন। যখন শিক্ষকেরা প্রতারণা করেন। যখন নৈতিকতা ও ধর্মের লেবাসে কেউ প্রতারণা করেন। এ ধরনের পদ ও পদব
ক্ষমা করো মা বোনেরা আমার...
যারা তোমাদের এমন করে অপমান করেছে
বিষিয়ে দিয়েছে তোমাদের নিরুপদ্রব জীবন...
মৃত কুকুর-বিড়ালের মত আবর্জনায় ছুঁড়ে ফেলেছে তোমাদের..
আর দূরে দাঁড়িয়ে হায়েনার মত কুৎসিত হাসি হেসেছে জীবনভর...
তোমাদের সন্তানেরা-ভাইয়েরা স্বাধীনতার যুদ্ধে গেছে বলে যারা ধর্মের নামে,
ইসলামের নামে অপমান অত্যাচারের দোযখ বানিয়েছিল এই বাংলাকে...
ক্ষমা করো মা বোনেরা আমার
এই জীবনে তাদের বিচার দেখে যেতে পারলে না বলে...
ক্ষমা করো
ক্ষমা করো মা বোনেরা আমার...
যারা তোমাদের এমন করে অপমান করেছে
বিষিয়ে দিয়েছে তোমাদের নিরুপদ্রব জীবন...
মৃত কুকুর-বিড়ালের মত আবর্জনায় ছুঁড়ে ফেলেছে তোমাদের..
আর দূরে দাঁড়িয়ে হায়েনার মত কুৎসিত হাসি হেসেছে জীবনভর...
তোমাদের সন্তানেরা-ভাইয়েরা স্বাধীনতার যুদ্ধে গেছে বলে যারা ধর্মের নামে,
ইসলামের নামে অপমান অত্যাচারের দোযখ বানিয়েছিল এই বাংলাকে...
ক্ষমা করো মা বোনেরা আমার
এই জীবনে তাদের বিচার দেখে যেতে পারলে না বলে...
ক্ষমা করো
অজা অর্থ কি আমাকে জিজ্ঞেস করবেন না। এই ব্লগের অনেকে কপিরাইটের মামলা করতে পারে। তবে ক্যারিকেচারটা দেখুন। শিশিরদা মাইন্ড খাবে না।
মনে হচ্ছে রসালো একটা ফল নিজের ওজনে বোঁটা ছিঁড়ে টুপ করে পড়লো। শুধু লবণ মরিচ দিয়ে মাখিয়ে আহা উহু করে খাওয়ার বাকী।
দেশে রাজপথে মানুষ ধন্না দিয়ে পড়ে আছে। আমরা ব্লগে আছি বলে কিছুই করবো না তা কি হয়। একটা দিন না হয় আমরা আজিজ ভাইকে দিলাম। আমাদের ছড়িতা, চ্যাটালাপ, গুঁতাগুঁতি সব হোক তাকে ঘিরে।
যার যা খুশি, কার্টু
অজা অর্থ কি আমাকে জিজ্ঞেস করবেন না। এই ব্লগের অনেকে কপিরাইটের মামলা করতে পারে। তবে ক্যারিকেচারটা দেখুন। শিশিরদা মাইন্ড খাবে না।
মনে হচ্ছে রসালো একটা ফল নিজের ওজনে বোঁটা ছিঁড়ে টুপ করে পড়লো। শুধু লবণ মরিচ দিয়ে মাখিয়ে আহা উহু করে খাওয়ার বাকী।
দেশে রাজপথে মানুষ ধন্না দিয়ে পড়ে আছে। আমরা ব্লগে আছি বলে কিছুই করবো না তা কি হয়। একটা দিন না হয় আমরা আজিজ ভাইকে দিলাম। আমাদের ছড়িতা, চ্যাটালাপ, গুঁতাগুঁতি সব হোক তাকে ঘিরে।
যার যা খুশি, কার্টু