মহামান্য রাষ্ট্রপতি এখন মাননীয় প্রধান উপদেষ্টা। প্রধান দুই রাজনৈতিক দলের সম্মিলিত পছন্দের কোনো প্রার্থী না পাওয়ায় রাষ্ট্রপতি নিজেই দায়িত্ব নিয়েছেন কাঁধে। কিন্তু আরো যেসব উপদেষ্টা নিয়োগ করতে হবে তাদের বিষয়ে বিবদমান দলগুলোর ঐকমত্য কিভাবে নিশ্চিত করা হবে? 10ব্জন উপদেষ্টার বিষয়ে যদি বিবদমান দলগুলো একমত হতে পারে তবে একজন প্রধান উপদেষ্টার বিষয়ে তারা একমত হয় না কি করে?উপদেষ্টার কাজ উপদেশ দেয়া। কিন্তু...রাষ্ট্রপতি নিজেই যদি প্রধান উপদেষ্টা হন, তবে প্রধা
মহামান্য রাষ্ট্রপতি এখন মাননীয় প্রধান উপদেষ্টা। প্রধান দুই রাজনৈতিক দলের সম্মিলিত পছন্দের কোনো প্রার্থী না পাওয়ায় রাষ্ট্রপতি নিজেই দায়িত্ব নিয়েছেন কাঁধে। কিন্তু আরো যেসব উপদেষ্টা নিয়োগ করতে হবে তাদের বিষয়ে বিবদমান দলগুলোর ঐকমত্য কিভাবে নিশ্চিত করা হবে? 10ব্জন উপদেষ্টার বিষয়ে যদি বিবদমান দলগুলো একমত হতে পারে তবে একজন প্রধান উপদেষ্টার বিষয়ে তারা একমত হয় না কি করে?উপদেষ্টার কাজ উপদেশ দেয়া। কিন্তু...রাষ্ট্রপতি নিজেই যদি প্রধান উপদেষ্টা হন, তবে প্রধা
ছবি অনেক কথা বলে। ছবি অনেক শক্তিশালী। একটি যুৎসই ছবি মানুষকে অনেক বেশি নাড়া দিতে পারে। অনেক বেশি কার্যকর। তাই ছবি তোলার জন্য ফটো-জার্নালিস্টরা ধোলাই খায় প্রায়শ:। তাদের ক্যামেরা ভেঙে দেয়া হয়। তাদের লেনস ঢেকে ফেলা হয়। সিজনড অপরাধীরা নিজেদের অত্যাচারের কোনো প্রমাণ-চিহ্ন রাখতে চায় না। ক্যামেরাকে তাদের বড় ভয়। তাদের কর্মযজ্ঞে ক্যামেরার প্রবেশ নিষিদ্ধ। তাদের নিজেদের মুখও তাকে কালো কাপড়ে মোড়া। জেএমবি ইসলামের নামে বোমাবাজি করে যেসব প্রাণ নিয়েছে তার ছবি আ
ছবি অনেক কথা বলে। ছবি অনেক শক্তিশালী। একটি যুৎসই ছবি মানুষকে অনেক বেশি নাড়া দিতে পারে। অনেক বেশি কার্যকর। তাই ছবি তোলার জন্য ফটো-জার্নালিস্টরা ধোলাই খায় প্রায়শ:। তাদের ক্যামেরা ভেঙে দেয়া হয়। তাদের লেনস ঢেকে ফেলা হয়। সিজনড অপরাধীরা নিজেদের অত্যাচারের কোনো প্রমাণ-চিহ্ন রাখতে চায় না। ক্যামেরাকে তাদের বড় ভয়। তাদের কর্মযজ্ঞে ক্যামেরার প্রবেশ নিষিদ্ধ। তাদের নিজেদের মুখও তাকে কালো কাপড়ে মোড়া। জেএমবি ইসলামের নামে বোমাবাজি করে যেসব প্রাণ নিয়েছে তার ছবি আ
ছোট গদিতে বসলে তো আর বড় স্বৈরাচার হয় না, গদি যত বড় হয় মানুষ হয় তত বড় স্বৈরাচার। অবস্থান যখন বদলায় তখন চরিত্রও বদলায়। রাসত্দার বিপস্নবী প্রাসাদে যেয়ে হয়ে যায় স্বৈরাচার। নিউজপ্রিন্ট ম্যাগাজিনের সম্পাদক ব্রডশিটের সম্পাদক হলে কাছাকাছি রকমেরই পরিবর্তন ঘটে নিশ্চয়ই। নতুবা জনে জনে লাল গোলাপ দেয়া শফিক রেহমান কেন হায় হায় শফিকের আদল নেবেন? পাঁচ বছর আগেও দেশজুড়ে শফিক রেহমানের সম্পর্কে চালু ছিল স্বৈরাচার কতর্ৃক নিগৃহীত হওয়ার গল্প। স্বৈরাচারের পেয়াদারা তাকে জ
ছোট গদিতে বসলে তো আর বড় স্বৈরাচার হয় না, গদি যত বড় হয় মানুষ হয় তত বড় স্বৈরাচার। অবস্থান যখন বদলায় তখন চরিত্রও বদলায়। রাসত্দার বিপস্নবী প্রাসাদে যেয়ে হয়ে যায় স্বৈরাচার। নিউজপ্রিন্ট ম্যাগাজিনের সম্পাদক ব্রডশিটের সম্পাদক হলে কাছাকাছি রকমেরই পরিবর্তন ঘটে নিশ্চয়ই। নতুবা জনে জনে লাল গোলাপ দেয়া শফিক রেহমান কেন হায় হায় শফিকের আদল নেবেন? পাঁচ বছর আগেও দেশজুড়ে শফিক রেহমানের সম্পর্কে চালু ছিল স্বৈরাচার কতর্ৃক নিগৃহীত হওয়ার গল্প। স্বৈরাচারের পেয়াদারা তাকে জ
হাসিবের কল্যাণে এনটিভি দেখছি। কিন্তু ভয়ানক সব সংবাদে বেড়ে যাচ্ছে রক্তচাপ। এইমাত্র সন্ধ্যার খবরে শুনলাম জামায়াতে ইসলামী ও শিবিরের 4 জন কর্মী মারা গেছেন। তারা বায়তুল মোকাররমের উত্তর গেট আগলে আছেন। জামায়াত ও শিবির উত্তর গেট দখল করে আছে আর 14 দল সেটা দখল করতে চাচ্ছে। আমরা সাধারণত: দক্ষিণ গেটটাই দেখি। ঐপাশে দোকান-পাট আছে। কিন্তু উত্তরগেট কেন দখল করে রাখা দরকার। উত্তর গেটে কী আছে?
হাসিবের কল্যাণে এনটিভি দেখছি। কিন্তু ভয়ানক সব সংবাদে বেড়ে যাচ্ছে রক্তচাপ। এইমাত্র সন্ধ্যার খবরে শুনলাম জামায়াতে ইসলামী ও শিবিরের 4 জন কর্মী মারা গেছেন। তারা বায়তুল মোকাররমের উত্তর গেট আগলে আছেন। জামায়াত ও শিবির উত্তর গেট দখল করে আছে আর 14 দল সেটা দখল করতে চাচ্ছে। আমরা সাধারণত: দক্ষিণ গেটটাই দেখি। ঐপাশে দোকান-পাট আছে। কিন্তু উত্তরগেট কেন দখল করে রাখা দরকার। উত্তর গেটে কী আছে?
[লেখালেখি নিয়ে ভাবাভাবির কী আছে? সুমন চৌধুরী জার্মান কিছু পত্রিকা থেকে আমাদের জন্য অনুবাদ ধরনের লেখা পোস্টাতে চাচ্ছে। মনে শংকা, একে না আবার ফ্লাডিং বলা হয়। তার এই শংকাগ্রস্ততা নিয়ে আমার এই পোস্ট]বেশি লেখালেখিকে অনেকেই তেরচা চোখে দেখেন। বিশেষ করে বাংলা সাহিত্যের ছাত্ররা। সুতরাং অনিবার্যভাবে বাংলা সাহিত্য থেকে পাশ করা ছাত্র বা বাংলার শিক্ষকেরা কলম খুলেন কদাচিৎ। (বাংলা সাহিত্যের সেবা করেছেন এমন বেশিরভাগ লেখক অন্য বিভাগের ছাত্র। আর সাহিত্যের যদি হন
[লেখালেখি নিয়ে ভাবাভাবির কী আছে? সুমন চৌধুরী জার্মান কিছু পত্রিকা থেকে আমাদের জন্য অনুবাদ ধরনের লেখা পোস্টাতে চাচ্ছে। মনে শংকা, একে না আবার ফ্লাডিং বলা হয়। তার এই শংকাগ্রস্ততা নিয়ে আমার এই পোস্ট]বেশি লেখালেখিকে অনেকেই তেরচা চোখে দেখেন। বিশেষ করে বাংলা সাহিত্যের ছাত্ররা। সুতরাং অনিবার্যভাবে বাংলা সাহিত্য থেকে পাশ করা ছাত্র বা বাংলার শিক্ষকেরা কলম খুলেন কদাচিৎ। (বাংলা সাহিত্যের সেবা করেছেন এমন বেশিরভাগ লেখক অন্য বিভাগের ছাত্র। আর সাহিত্যের যদি হন