কোন সালের ঘটনা তা বলতে পারছি না। তবে সবটা পড়লে আপনারা নিজেরাই মনে করতে পারবেন সাল ও সময়। তখন রাত আটটা বাজে মাত্র। এ সময় ঢাকার রাস্তা জনশূন্য হওয়ার কথা না। সুতরাং সুন সান খালি রাস্তা দেখে আমিঅবাক। মাঝে কয়েক মাস দেশে ছিলাম না। এর মাঝে এত কিছু বদলে গেলো দেশের। আমার প্রশ্নের তোপে পড়ে বন্ধু জানালো টিভি নাটক দেখার জন্য সবাই রাস্তা-ঘাট থেকে হাওয়া হয়ে গেছে। ওর কথা শুনে ধীরে ধীরে রহস্য খোলাসা হলো।
কেউ কোথাও নেই নামে বিটিভিতে হুমায়ুন আহমেদের লেখা একটি নাটক প্রচারিত হচ্ছে। তার আজ শেষ পর্ব। সেই নাটকের চরিত্র বাকের ভাই'র ফাঁিস হওয়ার কথা নাটকে। সেটি দেখার জন্য লোকজন রাস্তাঘাট থেকে সটকে পড়েছে। এর মধ্যে নাকি রাস্তায় রাস্তায় দেশজুড়ে দর্শকরা বাকের ভাই'
কোন সালের ঘটনা তা বলতে পারছি না। তবে সবটা পড়লে আপনারা নিজেরাই মনে করতে পারবেন সাল ও সময়। তখন রাত আটটা বাজে মাত্র। এ সময় ঢাকার রাস্তা জনশূন্য হওয়ার কথা না। সুতরাং সুন সান খালি রাস্তা দেখে আমিঅবাক। মাঝে কয়েক মাস দেশে ছিলাম না। এর মাঝে এত কিছু বদলে গেলো দেশের। আমার প্রশ্নের তোপে পড়ে বন্ধু জানালো টিভি নাটক দেখার জন্য সবাই রাস্তা-ঘাট থেকে হাওয়া হয়ে গেছে। ওর কথা শুনে ধীরে ধীরে রহস্য খোলাসা হলো।
কেউ কোথাও নেই নামে বিটিভিতে হুমায়ুন আহমেদের লেখা একটি নাটক প্রচারিত হচ্ছে। তার আজ শেষ পর্ব। সেই নাটকের চরিত্র বাকের ভাই'র ফাঁিস হওয়ার কথা নাটকে। সেটি দেখার জন্য লোকজন রাস্তাঘাট থেকে সটকে পড়েছে। এর মধ্যে নাকি রাস্তায় রাস্তায় দেশজুড়ে দর্শকরা বাকের ভাই'
যদিও আমি স্বনামে লেখি, তবু ভাচর্ুয়াল পরিচিতিকে বাসত্দবতার স্পর্শ দেয়ার বিষয়ে অনিচ্ছুকই ছিলাম আমি। কয়েক মাস আগে স্কটল্যান্ড থেকে ঈদের বন্ধে লন্ডনের কাছাকাছি এসে হাসান মোরশেদ যখন সাক্ষাতের উদ্দেশ্যে ফোন দিলেন তখন একটু দেরি না করেও রাজি হয়ে গিয়েছিলাম। হাসানের সাথে সেই স্বল্পদৈর্ঘ সাক্ষাতটি পরে অমূল্য মনে হয়েছে। জার্মানি থেকে রেজওয়ান বেড়াতে এসেছিলেন লন্ডনে আমাদের ফ্যাটে। বেশ ক'ঘন্টা তার সাথে সেই আলাপ নি:সন্দেহে বস্নগীয় বন্ধুত্বকে আরো প্রশস্থ করেছে। আর এবার বাংলাদেশে আসার আগেই অরূপের ফোন নাম্বার নিয়ে রেখেছিলাম। সুতরাং ঢাকায় আসার পর আজিজ মার্কেটে আড্ডার আয়োজন হয়ে গেলো। দেখা হলো একে একে অমি রহমান পিয়াল, এস এম মাহবুব মুর্শেদ সুমন, ঠুনকো ও হিমু'র সা
যদিও আমি স্বনামে লেখি, তবু ভাচর্ুয়াল পরিচিতিকে বাসত্দবতার স্পর্শ দেয়ার বিষয়ে অনিচ্ছুকই ছিলাম আমি। কয়েক মাস আগে স্কটল্যান্ড থেকে ঈদের বন্ধে লন্ডনের কাছাকাছি এসে হাসান মোরশেদ যখন সাক্ষাতের উদ্দেশ্যে ফোন দিলেন তখন একটু দেরি না করেও রাজি হয়ে গিয়েছিলাম। হাসানের সাথে সেই স্বল্পদৈর্ঘ সাক্ষাতটি পরে অমূল্য মনে হয়েছে। জার্মানি থেকে রেজওয়ান বেড়াতে এসেছিলেন লন্ডনে আমাদের ফ্যাটে। বেশ ক'ঘন্টা তার সাথে সেই আলাপ নি:সন্দেহে বস্নগীয় বন্ধুত্বকে আরো প্রশস্থ করেছে। আর এবার বাংলাদেশে আসার আগেই অরূপের ফোন নাম্বার নিয়ে রেখেছিলাম। সুতরাং ঢাকায় আসার পর আজিজ মার্কেটে আড্ডার আয়োজন হয়ে গেলো। দেখা হলো একে একে অমি রহমান পিয়াল, এস এম মাহবুব মুর্শেদ সুমন, ঠুনকো ও হিমু'র সা
অনেকদিন পর বাংলাদেশ।অনেকদিন পর বাঁধ ভাঙার আওয়াজ। যদিও ঢাকার বাইরে কোথাও এখনও যাওয়া হয়নি তবুও এই ইট-সিমেন্টের শহরটাকেই বাংলাদেশ মনে করে অনেক আনন্দে আছি। বাড়তি আনন্দ যোগ করলো বাঁধ ভাঙার আওয়াজের বন্ধুদের সাথে মুখোমুখি দেখা হওয়া, আড্ডা মারা। যদিও ব্লগের ভাচর্ুয়াল পরিচিতিকে বাস্তবে আনার পক্ষপাতী আমি ছিলাম না। তবুও প্রাণোচ্ছোল কিছু ব্লগাররা রীতিটা চালু করেছিলেন। আমার কাছেও এখন মনে হচ্ছে বিষয়টা খুব স্বাভাবিক এবং এরকম দেখা হওয়াই উচিত।
ঢাকায় যারা
অনেকদিন পর বাংলাদেশ।অনেকদিন পর বাঁধ ভাঙার আওয়াজ। যদিও ঢাকার বাইরে কোথাও এখনও যাওয়া হয়নি তবুও এই ইট-সিমেন্টের শহরটাকেই বাংলাদেশ মনে করে অনেক আনন্দে আছি। বাড়তি আনন্দ যোগ করলো বাঁধ ভাঙার আওয়াজের বন্ধুদের সাথে মুখোমুখি দেখা হওয়া, আড্ডা মারা। যদিও ব্লগের ভাচর্ুয়াল পরিচিতিকে বাস্তবে আনার পক্ষপাতী আমি ছিলাম না। তবুও প্রাণোচ্ছোল কিছু ব্লগাররা রীতিটা চালু করেছিলেন। আমার কাছেও এখন মনে হচ্ছে বিষয়টা খুব স্বাভাবিক এবং এরকম দেখা হওয়াই উচিত।
ঢাকায় যারা
ভারী ভারী থিসিস কাঁধে নিয়ে আমি তখন স্ট্র্যাটফোর্ড বাসস্ট্যান্ডে পৌঁছেছি। যাচ্ছি বাঁধাই করাতে। হঠাৎ মাসকাওয়াথের ফোন। সে জানতে চাইছিলো, কখন ব্লগ বিষয়ে একটি সাক্ষাৎকার দিতে পারবো। ধু.গো'র পোস্ট থেকে জানতাম যে ডয়েচে ভেলে-তে ব্লগিং নিয়ে একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। কিন্তু আমি কখন বাসায় ফিরবো তার কোনো ঠিক-ঠিকানা ছিলো না। আর বাসস্ট্যান্ডের বিকট শব্দের মধ্যে মোবাইল ফোনে কথা বললে তা কতটা প্রচারযোগ্য হবে বুঝতে পারছিলাম না। তারপরও মাসকাওয়াথকে বললাম মি
ভারী ভারী থিসিস কাঁধে নিয়ে আমি তখন স্ট্র্যাটফোর্ড বাসস্ট্যান্ডে পৌঁছেছি। যাচ্ছি বাঁধাই করাতে। হঠাৎ মাসকাওয়াথের ফোন। সে জানতে চাইছিলো, কখন ব্লগ বিষয়ে একটি সাক্ষাৎকার দিতে পারবো। ধু.গো'র পোস্ট থেকে জানতাম যে ডয়েচে ভেলে-তে ব্লগিং নিয়ে একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। কিন্তু আমি কখন বাসায় ফিরবো তার কোনো ঠিক-ঠিকানা ছিলো না। আর বাসস্ট্যান্ডের বিকট শব্দের মধ্যে মোবাইল ফোনে কথা বললে তা কতটা প্রচারযোগ্য হবে বুঝতে পারছিলাম না। তারপরও মাসকাওয়াথকে বললাম মি
কাফকা'র গল্পের অনুবাদ করছেন এই ব্লগে তীরন্দাজ। সে লেখার শিরোনামে এই প্রচেষ্টার তিনি নাম দিয়েছেন অনুবাদের দু:সাহস। দু'টি ভাষা ভালোভাবে জানলেও অনুবাদ করাটা অনেক সময়ই ভীষণ কঠিন মনে হয়। কারণ অনুভূতি প্রকাশ করতে ভিন্ন ভাষাভাষিরা ভিন্নরকম ভাবে ভাষাকে ব্যবহার করেন।
আজ সকালেই একটি ছোট্ট বাক্য পেলাম অনুবাদ করার জন্য। ইংরেজি থেকে বাংলা করতে হবে। আপনারাও একবার চেষ্টা করে দেখুন। বাক্যটি হচ্ছে: I AM LOVED.
বাক্যটির প্রেক্ষাপট বর্ণনা করা দরকার। এই বাক
কাফকা'র গল্পের অনুবাদ করছেন এই ব্লগে তীরন্দাজ। সে লেখার শিরোনামে এই প্রচেষ্টার তিনি নাম দিয়েছেন অনুবাদের দু:সাহস। দু'টি ভাষা ভালোভাবে জানলেও অনুবাদ করাটা অনেক সময়ই ভীষণ কঠিন মনে হয়। কারণ অনুভূতি প্রকাশ করতে ভিন্ন ভাষাভাষিরা ভিন্নরকম ভাবে ভাষাকে ব্যবহার করেন।
আজ সকালেই একটি ছোট্ট বাক্য পেলাম অনুবাদ করার জন্য। ইংরেজি থেকে বাংলা করতে হবে। আপনারাও একবার চেষ্টা করে দেখুন। বাক্যটি হচ্ছে: I AM LOVED.
বাক্যটির প্রেক্ষাপট বর্ণনা করা দরকার। এই বাক