6 দফার প্রস্তাবসমুহ ছিলো
1. ঐতিহাসিক লাহোর প্রস্তাবের ভিত্তিতে পাকিস্তানকে একটি সত্যিকারের ফেডারেশন রূপে গড়িতে হইবে। তাহাতে পার্লামেন্ট পদ্ধতির সরকার থাকিবে। সকল নির্বাচন সার্বজনীন প্রাপ্তবয়স্কদের সরাসরি ভোটে অনুষ্ঠিত হইবে। আইনসভা সমুহের সার্বভৌমত্ব থাকিবে।
** লাহোর প্রস্তাবে বলা হয়েছিলো ভারতের উত্তরপশ্চিমাংশের এবং পুর্বাংশের মুসলিমপ্রধান এলকাসমুহ নিয়ে একটা রাষ্ট্র গঠনের কথা, যেই রাষ্ট্রের অংশদ্্বয়ের স্বায়ত্বশাসন থাকিবে। ***
2. কেন্দ্রীয় সরকারের হাতে মাত্র 2টি বিষয় থাকিবে। প্রতিরক্ষা এবং বৈদেশিক নীতি। অবশিষ্ট বিষয় সমুহ প্রদেশসমুহের হাতে থাকিবে।
3. পূর্ব ও পশ্চিম পাকিস্তানের জন্য পৃথক অথচ বিনিময়যোগ্য মুদ্্রার প্রচলন করিতে
। ।
দৃষ্টির জানালায় বসে তুমি পথচারীদের দেখো
বামদিকে চলে যায় সন্ন্যাসিনী
ডানদিকে হেঁটে চলে যান দেহোপজীবিনী,
সরলভাবে তুমি বলতে পারো----
"আহা একজন কত মহৎ
আর অন্য জন ঘৃন্য পাপী''---
তারপর তুমি চোখ বন্ধ করলে শুনবে কে যেন
ফিসফিস করে বলছে,
''একজন প্রার্থনার মধ্যে আমাকে খুঁজে পায়,
অন্যজন কাতর যন্ত্রনায়,
আসলে এই দুজনেরই শক্তি প্রাচুর্যের মধ্যে
আমার শক্তিরই নিকুঞ্জ বন-----"
--------------------------------------
আদম সন্তান হিসেবে আমার মর্যাদা ফিরিশতার উপরে। খবরদারী, তদারকি আমি করতেই পারি। আমার আগেও অনেকে করেছেন। নতুবা আমার ঘাড়ের একটা মাথা শায়খ-বাংলার জমানায় উঁচা করার সাহস দেখাতাম না। রীতিমত গল্পের বই আছে, 'জিব্রাইলের ডানা'। লেখক শাহেদ আলী, আবার নামে মুসলমান না। স্বরচিত রবীন্দ্র সঙ্গীত লেখা প্রজেক্টের দায়িত্বপ্রাপ্ত পাকিস্তানের পেয়ারা বাঙালি লেখকদের মাঝে হীরকখন্ড।
শাহেদ আলীকে যদি আমল না দেন তবে ধর্ণা দেব পবিত্রভূমিতে। খোদ আরবজাহানে। আরব জাহানে জিবর
আদম সন্তান হিসেবে আমার মর্যাদা ফিরিশতার উপরে। খবরদারী, তদারকি আমি করতেই পারি। আমার আগেও অনেকে করেছেন। নতুবা আমার ঘাড়ের একটা মাথা শায়খ-বাংলার জমানায় উঁচা করার সাহস দেখাতাম না। রীতিমত গল্পের বই আছে, 'জিব্রাইলের ডানা'। লেখক শাহেদ আলী, আবার নামে মুসলমান না। স্বরচিত রবীন্দ্র সঙ্গীত লেখা প্রজেক্টের দায়িত্বপ্রাপ্ত পাকিস্তানের পেয়ারা বাঙালি লেখকদের মাঝে হীরকখন্ড।
শাহেদ আলীকে যদি আমল না দেন তবে ধর্ণা দেব পবিত্রভূমিতে। খোদ আরবজাহানে। আরব জাহানে জিবর
সুইজারল্যান্ডে যাওয়ার একটা সুযোগ এসেছে মাঝ সেপ্টেম্বরে। শীত নিশ্চয়ই তখন তুষারসহ নামবে। কতটা ঘুরাঘুরি করা যাবে নিশ্চিত হতে পারছি না। ঠিক কয়দিন থাকলে মোটামুটি দর্শনীয় স্থানগুলো দেখা যাবে তাও জানি না। ব্লগে নিশ্চয়ই অনেকের ধারণা আছে দেশটির সম্পর্কে। কেউ কেউ গেছেনও নিশ্চয়ই। তা যে যা জানেন একটু আওয়াজ দিন। আমি আসলে জানতে চাচ্ছি: 1. ঐ সময় আবহাওয়াটা কত খারাপ থাকে? 2. 3 দিন থাকাটা কি যথেষ্ট? 3. না দেখলে সুইজারল্যান্ড দেখাই হলো না এরকম দর্শনীয় স্থানগুলো কী
সুইজারল্যান্ডে যাওয়ার একটা সুযোগ এসেছে মাঝ সেপ্টেম্বরে। শীত নিশ্চয়ই তখন তুষারসহ নামবে। কতটা ঘুরাঘুরি করা যাবে নিশ্চিত হতে পারছি না। ঠিক কয়দিন থাকলে মোটামুটি দর্শনীয় স্থানগুলো দেখা যাবে তাও জানি না। ব্লগে নিশ্চয়ই অনেকের ধারণা আছে দেশটির সম্পর্কে। কেউ কেউ গেছেনও নিশ্চয়ই। তা যে যা জানেন একটু আওয়াজ দিন। আমি আসলে জানতে চাচ্ছি: 1. ঐ সময় আবহাওয়াটা কত খারাপ থাকে? 2. 3 দিন থাকাটা কি যথেষ্ট? 3. না দেখলে সুইজারল্যান্ড দেখাই হলো না এরকম দর্শনীয় স্থানগুলো কী
বিজ্ঞানের সাথে ধর্মের শত্রুতা পুরনো। বিজ্ঞানের নানা অগ্রসরতার ক্ষেত্রে এখনও বাধা হয়ে দাঁড়ায় বিজ্ঞান। ধর্মীয় মৌলবাদের চাষাবাদ সিরিজের চার নাম্বার লেখাটি এই নিয়েই ছিলো। এ লেখার সাথে ঐ পোস্টটিও (http://www.somewhereinblog.net/durerjanala/post/7219) পড়তে অনুরোধ করি পাঠককে। যারা বিজ্ঞানমনস্ক ধার্মিক তারা বিজ্ঞান পড়ে গিয়ে মোলস্না-পুরোহিতদের বুঝাতে চেষ্টা করেন আপনারা বৃথাই বিজ্ঞানকে শত্রুভাবেন। বিজ্ঞান যা বলছে তাতো ঈশ্বরের ধর্মগ্রন্থে আগেই বলা আছে। কি
বিজ্ঞানের সাথে ধর্মের শত্রুতা পুরনো। বিজ্ঞানের নানা অগ্রসরতার ক্ষেত্রে এখনও বাধা হয়ে দাঁড়ায় বিজ্ঞান। ধর্মীয় মৌলবাদের চাষাবাদ সিরিজের চার নাম্বার লেখাটি এই নিয়েই ছিলো। এ লেখার সাথে ঐ পোস্টটিও (http://www.somewhereinblog.net/durerjanala/post/7219) পড়তে অনুরোধ করি পাঠককে। যারা বিজ্ঞানমনস্ক ধার্মিক তারা বিজ্ঞান পড়ে গিয়ে মোলস্না-পুরোহিতদের বুঝাতে চেষ্টা করেন আপনারা বৃথাই বিজ্ঞানকে শত্রুভাবেন। বিজ্ঞান যা বলছে তাতো ঈশ্বরের ধর্মগ্রন্থে আগেই বলা আছে। কি
সতীর্থ ব্লগার ধানসিঁড়ির একটা পোস্টে দেখলাম racism এর বাংলা নিয়ে কিছু মন্তব্য রয়েছে। তাঁর কাছে মনে হয়েছে racism বর্ণবৈষম্যেরও বেশি। সুতরাং একে বর্ণবাদ বলাটা ভুল। তিনি বলছেন, racism তো শুধু গায়ের রং নিয়ে বিরোধকে বুঝায় না সুতরাং এর বাংলা কেন বর্ণবাদ হবে।
ধানসিঁড়ির ভুলটি বাক্যটি পড়ামাত্র বুঝতে পারি। কিন্তুকয়েকদিন হলো মন্তব্য লিখতে ইচ্ছে করে না । জনৈক টেকনিশিয়ান ব্লগারের (টার্মটির জন্য উৎসকে ধন্যবাদ) পোস্টে মন্তব্য করতে গিয়ে গাল খেয়ে আতংক ধরে গ
সতীর্থ ব্লগার ধানসিঁড়ির একটা পোস্টে দেখলাম racism এর বাংলা নিয়ে কিছু মন্তব্য রয়েছে। তাঁর কাছে মনে হয়েছে racism বর্ণবৈষম্যেরও বেশি। সুতরাং একে বর্ণবাদ বলাটা ভুল। তিনি বলছেন, racism তো শুধু গায়ের রং নিয়ে বিরোধকে বুঝায় না সুতরাং এর বাংলা কেন বর্ণবাদ হবে।
ধানসিঁড়ির ভুলটি বাক্যটি পড়ামাত্র বুঝতে পারি। কিন্তুকয়েকদিন হলো মন্তব্য লিখতে ইচ্ছে করে না । জনৈক টেকনিশিয়ান ব্লগারের (টার্মটির জন্য উৎসকে ধন্যবাদ) পোস্টে মন্তব্য করতে গিয়ে গাল খেয়ে আতংক ধরে গ