হীরক লস্কর এর ব্লগ

হানাদার ভাইরাসের ২০ বছর

হীরক লস্কর এর ছবি
লিখেছেন হীরক লস্কর (তারিখ: মঙ্গল, ০৭/০২/২০০৬ - ২:৫৩পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


কম্পিউটারের ভাইরাসের বয়স 20 বছর পূর্ণ হয়েছে। এর মাঝে পৃথিবীর কম্পিউটার ব্যবহারকারীরা দেখেছেন লাখেরও বেশি রকমের ভাইরাস আর বিকল কম্পিউটার। ক্যাল্লন্ডারের বিভিন্ন তারিখে আঁতকে উঠেছেন অনেক ব্যবহারকারী ভাইরাস আক্রমণের আশংকায়।
কে প্রথম তৈরি করেছিল ভাইরাস? মানে কম্পিউটার ভাইরাস। নানা জনের নানা মত। তবে বেশিরভাগ আঙুলই পাকিস্তানের দিকে। তারা একটি হানাদার ভাইরাস তৈরি করেছিলো 1986 সালের জানুয়ারিতে। যার নাম ছিলো ব্রেইন। নিজেদের সফটওয়্যারকে পাইরেসি'র হাত থ


পরিবারে থাকুক বিভিন্ন জাতি

হীরক লস্কর এর ছবি
লিখেছেন হীরক লস্কর (তারিখ: মঙ্গল, ০৭/০২/২০০৬ - ২:৩৮পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


অনেক অনেক পরিবার নিয়েই তৈরি হয় জাতি। কিন্তুএখন তার ব্যতিক্রমও শুরু হয়েছে। একই পরিবারের মধ্যে বিভিন্নজাতির মানুষ ঢুকে পড়ছে। কিভাবে? দেখুন এ্যাঞ্জেলিনা জোলি'র পরিবার। জোলি জুটি বেঁধেছেন ব্র্যাড পিটের সাথে। একা থাকতেই দুটি শিশুকে দত্তক নিয়েছিলেন তিনি। এখন সে শিশুরা পিতা হিসেবে পাবে ব্র্যাড পিটের আদর ও পদবী। তৃতীয় আরেকটি শিশুকে দত্তক নিতে যাচ্ছেন জোলি। ইথিওপিয়ার মেয়ে জাহারা আর কম্বোডিয়ার ছেলে ম্যাডক্স আছে তার পরিবারে। এখন দেখা যাক পরের শিশুটি তিনি ন


অশান্তির মাঝে শান্তির সম্ভাবনা

হীরক লস্কর এর ছবি
লিখেছেন হীরক লস্কর (তারিখ: মঙ্গল, ০৭/০২/২০০৬ - ২:০৮পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


শান্তি কে না চায়? শান্তিচেয়েও অনেকে যুদ্ধ করতে যায়। তাদের মতে শান্তিআনতে এখন যেতে হবে যুদ্ধে। আরেকটি যুদ্ধ আবার ফিরিয়ে আনতে পারে শান্তি।
পশ্চিমা বিশ্ব এখন নির্বাচনের জুজু দেখছে। ইরান, বলিভিয়ায় নির্বাচনে পশ্চিমা-বিরোধী শক্তির জয়ের পর আরেক অনাকাঙ্খিত জয় প্যালেস্টাইনে, হামাসের। সবাই এখন মর্ম খুঁজে বেড়াচ্ছেন এই বিজয়ের।
তবে কি প্যালেস্টাইনিরা শান্তি চায় না? ইয়াসির আরাফাতের মৃতু্য কি তাহলে আরো অস্থিরতা ডেকে আনলো? কেনো হামাসের মতো জঙ্গি সংগঠনকে ব


সংখ্যার খেলা সুডোকু

হীরক লস্কর এর ছবি
লিখেছেন হীরক লস্কর (তারিখ: মঙ্গল, ০৭/০২/২০০৬ - ১:৪১পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


আমাদের দেশে বর্ণ ও নাম্বারের খেলা ততোটা জনপ্রিয় নয়। যদিও ক্রসওয়ার্ডের আদলে কয়েকটি পত্রিকা শব্দজট বা শব্দভেদ জনপ্রিয় করার চেষ্টা করেছে। খুব একটা জমেনি। প্রথম আলোতে এখনও শব্দজট প্রকাশিত হয়। তবে সবচে' ভালো ছিল সানন্দার শব্দের খেলা। এখনও চালুআছে নিশ্চয়ই।
ইংলিশদের মাঝে অবশ্য এই শব্দের খেলা রীতিমত এক বিরাট ভুবন। বিরাট বিরাট বই পাওয়া যায়। অনেকে রীতিমত নেশাগ্রস্ত এ খেলায়। এসব বড় বড় বই নিয়ে তারা ট্রেনে বা বাসে ভ্রমণে যায়। সারাপথ ধরে সমাধান করে শব্দজটে


লবণ জ্ঞান বড়ো জরুরি

হীরক লস্কর এর ছবি
লিখেছেন হীরক লস্কর (তারিখ: মঙ্গল, ০৭/০২/২০০৬ - ১:২২পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


ব্রিটেন সরকার এখন লড়াই করছে লবণের বিরুদ্ধে। অতিরিক্ত লবণ খেয়ে এ দেশে 35 হাজারে ওপর লোক মারা যাচ্ছে প্রতিবছর। তো প্রশ্ন হলো কতটুকু খেতে হবে লবণ? বিজ্ঞানীরা বলছেন মাত্র 6 গ্রাম। বাঙালির কাছে 6 গ্রাম লবণ তো কিছুই নয়। এক থালা ভাত নিয়ে বসলে 10 গ্রাম লবণ সাবাড় করে দিতে পারেন অনেকে। যদি কাঁচা লংকা সাথে থাকে। পেঁয়াজ থাকলে তো কথা নেই। আর আশংকা সেখানেই। বেশি লবণের তরকারি আমরাই খাই সবচে' বেশি। সেজন্য দক্ষিণ এশিয়ার অধিবাসীদের মধ্যে হার্টের অসুখ, ব্লাড প্রেস


প্রথম রাতে বেড়াল মারা

হীরক লস্কর এর ছবি
লিখেছেন হীরক লস্কর (তারিখ: সোম, ০৬/০২/২০০৬ - ১১:১৪অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


জাতি হিসেবে আমরা খুব একটা রসিক নই। ঠাট্টা, তামাসা বা কৌতুক আমাদের খুব একটা আসে না। আমাদের কল্পিত প্রাণী রামগরুড়ের ছানার চরিত্রের সাথেই আমাদের মানায় বেশি।
যা একটু আধটু আমরা রসিকতা করি তা আবার বিয়ে-শাদি নিয়ে। কিন্তু এর মধ্যে যদি কেউ নারী-পুরুষ বৈষম্য খুঁজেন তবে চুল বাছতে কম্বল উজাড় হয়ে যাবে।
তো ছোটবেলা থেকেই সবার মুখে একটা কথা শুনি যে বেড়াল কিন্তু প্রথম রাতে মারতে হবে। কিন্তু যখনই জিজ্ঞেস করি বেড়াল কেনো মারতে হবে এবং প্রথম রাতেই কেন? দ্্বিত


অপরাধের জাতীয় রক্ত

হীরক লস্কর এর ছবি
লিখেছেন হীরক লস্কর (তারিখ: সোম, ০৬/০২/২০০৬ - ১০:৪১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


লন্ডনে বিভিন্নজাতি বাস করে। জাতিগুলো আবার একই এলাকায় নিজেদের ছোট্ট দেশ গড়ে নিয়েছে। যেমন বাঙালিদের এলাকা হচ্ছে বাংলাটাউন, ব্রিকলেন, স্টেপনি, মাইলএন্ড তথা পূর্ব লন্ডনের কিছু এলাকা। একইভাবে ক্যারিবিয়ানরা থাকে নটিংহিল এলাকায়। আফ্রিকানরা থাকে ব্রিক্সটন এলাকায়। ভারতীয়রা থাকতে পছন্দ করে সাউথহল এলাকায়। আবার ব্রাডফোর্ড তো পাকিস্তানীদের জন্য ব্র্যাডিস্থান নামেই পরিচিত।
এলাকা ভিত্তিতে অপরাধও ভিন্ন হয়ে থাকে। যে এলাকায় যে জাতি বাস করে সে জাতির বিশেষ ধরনের


এটা হোক অলাভজনক প্রতিষ্ঠান আমরা দেবো অনুদান

হীরক লস্কর এর ছবি
লিখেছেন হীরক লস্কর (তারিখ: শুক্র, ০৩/০২/২০০৬ - ৪:০৭পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


এগিয়ে যাচ্ছে বাঁধ ভাঙার আওয়াজ। আয়োজকরা জোরে শোরে কাজ করছেন বোঝা যায়। ধন্যবাদ এই পরিশ্রমী দলকে। বেশ গুছিয়ে এনেছেন তারা সাইটটিকে।
কিন্তু আগেই রেখেছিলাম এরকম কিছু প্রস্তাবের বিষয়ে তাদের সাড়া দেখতে পাচ্ছি না। হয়তো এর চেয়ে জরুরি বিষয়ে তারা ব্যস্ত। তবে এত কাজের চাপে যাতে এ দাবীগুলো হারিয়ে না যায় সেজন্য পুনর্ব্যক্ত করছি।

1. ব্যানার পরিবর্তন করে নামের সাথে সাযুজ্যপূর্ণ ও বাংলা ও বাঙালির প্রতিচ্ছবি তুলে ধরে এমন ব্যানার তৈরি করা।
2. বাংলায় লেখা


ইন্টারনেটে সেক্স ও আমাদের ধর্ম

হীরক লস্কর এর ছবি
লিখেছেন হীরক লস্কর (তারিখ: শুক্র, ০৩/০২/২০০৬ - ৩:৪০পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ইন্টারনেটে যে বিষয়টি বিপুল বিক্রিহয় তা হলো সেক্স। সেক্স সংক্রান্ত সাইটের আয়-রোজগার সবচে' বেশি। তবে বাংলা ব্লগের ক্ষেত্রেআমার একটি নতুন অভিজ্ঞতা হলো। যত ব্লগ আমি এ পর্যন্ত লিখেছি সবচে' বেশি মন্তব্য দেখলাম ধর্ম বিষয়ক ব্লগে। কেনো? আমরা দক্ষিণ এশিয়রা কি ধর্মের বিষয়ে অতি সংরক্ষণবাদী?
এখানে অন্যান্যরা যখন নবী মুহাম্মদ (দ:) -এর ছবি কার ওপর কি প্রভাব ফেলবে তা নিয়ে বিতর্কে লিপ্ত তখন আমি প্রস্তাব দিলাম যে সরেজমিনে পরীক্ষা করা যাক কি দাঁড়ায়। সুতরাং আমি ব্লগে একটি ছবি দিলাম নবী মুহাম্মদের (দ:)। কল্পিত ছবি তো বটেই। কোনো এক শিল্পীর আঁকা। দেখা গেলো কেউই সেই ছবিকে সিরিয়াসলি নিলেন না। অর্থাৎ তার ছবি বলে মূর্তি বানানোর কোনো ইচ্ছা কারো মনে দেখা গেলো না।


ছবি বা মূর্তি পেলেই মানুষ পূজা করে না

হীরক লস্কর এর ছবি
লিখেছেন হীরক লস্কর (তারিখ: বিষ্যুদ, ০২/০২/২০০৬ - ৬:০০পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

অনেকে বিতর্কে জড়িয়েছেন মুহাম্মদ (দ:) এর ছবি নিয়ে। তাদের ধারণা মুহাম্মদের ছবি নেই একারণে যে তার ছবি থাকলে তার ছবি রাখা হলে মানুষ মূর্তি বানিয়ে পূজা করতো। তাদের জন্য জানিয়ে রাখি আরবে যে কয়টা ধর্ম আছে তার কোনোটাতেই মানুষের মূর্তিকে পূজা করা হয় না। যিশু, মসিহ বা অন্য কোনো মানুষের প্রতিরুপকে পূজার চর্চা সেখানে ছিল না। কল্পিত দেবদেবীর মূর্তি বানিয়ে পূজা করতো মানুষ। যার যা বিশ্বাস।
মানবজাতি ক্রমশ: বুদ্ধিমান হচ্ছে। সেইসাথে ধর্মে তাদের আস্থা হারাচ্ছে, অথবা বলা যায় ধর্মীয় অনুশাসন না মেনেই জীবন কাটাতে পারছে স্বাচ্ছন্দ্যে। ধর্মই বরং এখন জীবনের অনেক প্রশ্নের উত্তর দিতে পারছে না। সুতরাং সেই মানবজাতির পিছিয়ে গিয়ে বাড়তি একটা পূজা করার মত বিড়ম্বনায় জড়ানো