অপবাক ইসলামী শাসনব্যবস্থা ও বাংলাদেশ সংক্রান্ত একটি পোস্ট করেছেন। সবাইকে অনুরোধ করি সে লেখা পড়তে। তার লেখা সম্পর্কে আমার মন্তব্য সংক্ষিপ্ত:
অপবাক আপনার বক্তব্য সত্যের চেয়েও সত্য। কিন্তু চোরা না শুনে ধর্মের কাহিনী। ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য চাই অজুহাত। ধর্ম এখানের অস্ত্র ও অজুহাত।
এটা শুরু হয়েছিল ইসলাম ধর্মের জন্মলগ্নেই। বর্শার আগায় কোরান গেঁথে মাবিয়া বলেছিলেন কোরানেই আছে সব সমাধান, যুদ্ধ থামাও। প্রায় পরাজিত শত্রুর এই যে ধর্ম ব্যবহারের কূট-কৌ
দোষ স্বীকার না করাটা আমাদের বাঙাল সমাজে একটা বিশেষ স্টাইল। বিশেষত: নেতারা কখনও প্রকাশ্যে দোষ স্বীকার করেন না। হতে পারে এই স্বীকার থেকে আরো বেশি বিপদে পড়ে যাওয়ার ভয় তারা পান।
এই জায়গায় ব্রিটিশদের সাথে আমাদের অনেক মিল। গবেষণা না করেই বলা যায় প্রাক্তন প্রভুদের সাথে দু'শ বছর বসবাসেই আমরা এটা অর্জন করেছি। আমেরিকান নেতারা যেখানে সহজেই নিজের দোষ স্বীকার করেন, ক্ষমা চান, ব্রিটিশরা পারতপক্ষে তা করে না।
প্রথম উদাহরণ হতে পারেন লন্ডনের মেয়র কেন লিভিংস
পাখিটার উড়াল হলো নীলাকাশে
হাওয়ায় ভেসে দেশে দেশে
কতো দিন রাত্রিগেলো, পথের মাঝে পথ হারালো পাখিটার আহার হলো, নিদ্রা হলো,
সঙ্গী হলো ভালবেসে
তার সময় গেলো রকম সকম ভিন্ন উড়ালে
অনেক ঝড় বৃষ্টি গেলো, অচিন শাখা ছায়া দিল বুকের ভেতর তৃষঞা ছিল শুকিয়ে গেলো
রৌদ্রে পুড়ে অবশেষে
তার জীবন গেলো একলা ডানায় তালে বেতালে
এতো উড়াল কোথাও নিলো না
তার ক্লান্ত ডানা স্থিতি পেলো না।।
ব্রিটিশরা বাণিজ্য করতে গিয়ে ধীরে ধীরে শাসনভারই তুলে নিল বাংলার। দু'শ বছর তারা সেখানে চালিয়েছে শোষণ। এর মধ্যে একশ' বছর চলেছে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির শাসন। ভাবলে মাথার চুল ছিঁড়তে ইচ্ছে করে যে একটি কোমপানি শাসন করলো আমার দেশ এতবছর ধরে। আমাদের পূর্বপুরুষরা কতটা নপুংসক ছিলেন তবে। কঠিন হয়ে গেল কথাটা। রস করেই বলি, কতটা বাঙাল ছিল তারা।
বাঙাল এখনও রয়ে গেছে তারা। লন্ডনের টাওয়ার হ্যামলেটস বাঙালি সংখ্যাগরিষ্ঠ এলাকা। অনেক আগেই এখানে বাঙালি এমপি হওয়া উচিত ছ
বল্গার হাবিব মহাজন জানিয়ে গেছেন যাচ্ছেন তিনি সেন্টমার্টিন দ্্বীপে। বুঝা গেল গরু বা ছাগল কোনো দলেই তিনি নেই এবার। কোরবানির ঈদের বনেধর সুবাদে মৌজ করতে ছুটেছেন প্রবাল দ্্বীপে। সেন্টমার্টিন দ্্বীপের অবশ্য দেশি নাম নারিকেল জিঞ্জিরা।
আমরাও গিয়েছিলাম গতবছর দলে বলে। আর সবার জীবনের সেরা ভ্রমণের তালিকায় আজীবনের জন্য গাঁথা হয়ে গেছে সেই ভ্রমণ। এদের মধ্যে অন্তত: একজনের সাথে আর কখনই দেখা হবে না। ইউকে'র গিলডফোর্ডের বাড়িতে নীরবে মারা গেছেন মামা। একাই থাকতেন
গরুর হাট নিয়ে ঝগড়া-ফ্যাসাদ কম হয় না বাংলাদেশে। যারা গরুর হাটে যান না তারাও অনেকে খবর পান এসব ঘটনার।
রস করে রম্যলেখকরা বলেন ছিনতাইকারী আর দু-নম্বরির জন্যও তো ঈদ আসে। তাদেরও তো দারা-পুত্র-পরিবার আছে। তাদেরকেতো ঈদ করতে হয়।
তবে গরুর হাটের গরুদের ভিড় দেখে আমার মনে হচ্ছিল অন্যকথা। নতুন যেসব মানুষ-পশুরা বেহেশতের লোভে বোমা ফাটাচ্ছে তারা যদি নিজেদেরকে নিজেই কোরবানি দিত তবে নিরীহ কিছু প্রাণীর প্রাণরক্ষা হত। আর কিছু পশুর প্রাণের বিনিময়ে আমরা নিরাপদ স
প্রচন্ড ঠান্ডা ও মঙ্গায় মানুষের এখন ত্রাহি অবস্থা উত্তরবঙ্গে। না খেয়ে আধা-পেট খেয়ে দিন কাটাচ্ছে মানুষ। অন্যদিকে দেশের আরেক অংশের মধ্যে চলছে ঈদের নামে প্রতিযোগিতার মচ্ছব। পত্রিকার খবর বেরিয়েছি জনৈক এমপি 120টি গরু কোরবানি দিচ্ছেন।
এদিকে বোমা ফাটাচ্ছে হবু শহীদেরা। নিরাপত্তা দিতে ব্যর্থ হচ্ছে প্রতিষ্ঠিত সরকারী নিরাপত্তা বাহিনীগুলো। শহরগুলোতেই ঘাপটি মেরে লুকিয়ে আছে বোমাবাজ নেতারা। অন্যদিকে চাঁদাবাজ আর ছিনতাইকারীর হাত থেকে নিরাপদ নয় গরুক্রেতা এমনকি
সব পাঠক ও ব্লগারদেরকে এক মহান আহবান জানানোর জন্য এই লেখা। বিষয়টি আমাদের ভাষার ইংলিশ নাম নিয়ে।
বাংলাভাষাকে ইংলিশে বেঙ্গলি বলে চিহ্নিত করা হয়। অথবা বলা যায় ভুল বানানে লেখা হয়। কিন্তু এতো আর আমাদের জাতীয়তাবাদের মত বিতর্কিত করে তোলা কোনো বিষয় নয়। সবাই জানেন আমাদের ভাষার নাম বাংলা। সুতরাং ইংলিশেও একে বাংলা লেখা উচিত। এবং কাজটি করতে হবে আমাদের। এই আবেদনটি রাখছি আপনাদের কাছে। এখন থেকে দয়া করে ভাষার নামটি ইংলিশেও বাংলা লিখুন। আমরা বিভিন্ন বিদেশী দূতা
উৎসব আর আনন্দে আপনাদের জীবন ভরে থাক। সময় হোক স্বপ্নপরীর ছোঁয়ায় স্বপি্নল।
হাইকোর্টের রায়কে অবজ্ঞা করে ভোটার তালিকা তৈরির কাজ চলছে। সেইসাথে চলছে শাসক দলের নির্বাচন জয়ের অপচেষ্টা।
লক্ষ্যণীয় যে এই সিইসি নাকি বিচারপতি ছিলেন। নির্বিচারে অবিচার করতে যার বাধছে না তার হাতে আদালত যে কতটুকু নিরাপদ ছিল তা দুশ্চিন্তার উদ্রেক করে। জঙ্গীরা আদালতে বোমা ছুঁড়ে বিচারকদের হত্যা করছে। তা কি এধরনের বিচারপতিদের অবিচারের শিকায় হওয়ার কারণেই। হায় সেলুকাস কি বিচিত্র এই দেশ!!!