তথ্যপ্রযুক্তির কল্যাণে রোজ না চাইলেও গুরুত্বপূর্ণ-অগুরুত্বপূর্ণ, প্রয়োজনীয়-অপ্রয়োজনীয়, নিত্যনতুন-বস্তাপচা তথ্য চোখের সামনে এসে হাজির হয়। তথ্য কখনো গল্প, গল্প কখনো রূপকথায় বিবর্তিত হয়, তাও চোখের সামনেই। ইবোলা নিয়ে এরকমই অদ্ভুত সব তথ্য, গল্প, রূপকথা শুনে শুনে, দেখে দেখে আমি হয়রান থেকে হয়রানতর। তবে অস্বীকার করার উপায় নেই বিশেষত মিথ/ফিকশন ছড়াতে মানুষের কল্পনাশক্তির চমকে বরাবরের মত আমি অভিভূত!
মহামারী আমার কাছে অজানা/অপ্রতিরোধ্য কোন জীবাণু সংক্রমণ নয়, এক স্পষ্ট অনুভূতি, অনন্তকাল বা কালচে পরিত্যক্ত এক বইয়ের প্রতিচ্ছবি। যা আমি এক রকম জোর করেই রাখি অন্তর্দৃষ্টির বাইরে। যার মলাটে আনমনে কখনো চোখ পড়ে গেলে গা শিউরে ওঠে, আপনা থেকে দ্রুত চোখ সরে যায়। যত্নের বুকশেলফ ঝাড়পোঁছের সময় কৌশলে স্পর্শ বাঁচিয়ে চলি - যেন উই-খাওয়া, ছেঁড়া পাতাগুলোর ভেতর ওঁৎ পেতে আছে ভয়ানক সে রোগের জীবাণু। আলতো এক ছোঁয়ায় আবার