বিদেশে সময় বের করাটা কঠিন। আলাদা করে প্রাপ্তির জন্য ক্যাম্পেইন করাটাও জটিল। তবু আমি শুধু নিজে অংশগ্রহণ করেই ক্ষান্ত দিচ্ছি না। আমি আমার কিছু বন্ধু-বান্ধবকেও এর মধ্যে টেনে আনছি। কয়েকজনকে আমি ইতোমধ্যে ইমেইল করেছি। যদিও জবাব পাইনি তাতে দমে যাওয়ার কিছু নেই। কাল বৈশাখী মেলায় তো যাবোই। সেই সুযোগে অনেক বন্ধু-বান্ধবের সাথে দেখা হবে।
আমি সাথে করে প্রাপ্তির ছবি ও ব্লগের কিছু লেখার প্রিন্ট নিয়ে যাবো।
ঘনিষ্ঠ বন্ধু-বান্ধবদের একটি তালিকা তৈরি করেছি আ
1. প্রাপ্তির জরুরি সাহায্য দরকার। আর্থিক সাহায্য। যেহেতু এই ব্লগ পরিবারের অনেকে এগিয়ে এসেছেন, তাই আমি প্রস্তাব করেছি ব্লগের পক্ষ থেকে একটি সাহায্য তহবিল নামে ব্যাংক একাউন্ট খোলার জন্য। নামটা বাঁধ ভাঙার আওয়াজ হতে পারে বা প্রাপ্তি সাহায্য তহবিল হতে পারে। পরবর্তীতে অন্য এরকম মানবিক সাহায্যে আমরা এই তহবিলের টাকা ব্যবহার করতে পারবো। পিয়ালকে অনুরোধ করছি একটি একাউন্ট খোলার জন্য।
2. প্রাপ্তির জীবন বাঁচাতে আর হাসি অমলিন রাখতে প্রয়োজন মাত্র 7/8 লাখ
1. প্রাপ্তির জরুরি সাহায্য দরকার। আর্থিক সাহায্য। যেহেতু এই ব্লগ পরিবারের অনেকে এগিয়ে এসেছেন, তাই আমি প্রস্তাব করেছি ব্লগের পক্ষ থেকে একটি সাহায্য তহবিল নামে ব্যাংক একাউন্ট খোলার জন্য। নামটা বাঁধ ভাঙার আওয়াজ হতে পারে বা প্রাপ্তি সাহায্য তহবিল হতে পারে। পরবর্তীতে অন্য এরকম মানবিক সাহায্যে আমরা এই তহবিলের টাকা ব্যবহার করতে পারবো। পিয়ালকে অনুরোধ করছি একটি একাউন্ট খোলার জন্য।
2. প্রাপ্তির জীবন বাঁচাতে আর হাসি অমলিন রাখতে প্রয়োজন মাত্র 7/8 লাখ
1. প্রাপ্তির জরুরি সাহায্য দরকার। আর্থিক সাহায্য। যেহেতু এই ব্লগ পরিবারের অনেকে এগিয়ে এসেছেন, তাই আমি প্রস্তাব করেছি ব্লগের পক্ষ থেকে একটি সাহায্য তহবিল নামে ব্যাংক একাউন্ট খোলার জন্য। নামটা বাঁধ ভাঙার আওয়াজ হতে পারে বা প্রাপ্তি সাহায্য তহবিল হতে পারে। পরবর্তীতে অন্য এরকম মানবিক সাহায্যে আমরা এই তহবিলের টাকা ব্যবহার করতে পারবো। পিয়ালকে অনুরোধ করছি একটি একাউন্ট খোলার জন্য।
2. প্রাপ্তির জীবন বাঁচাতে আর হাসি অমলিন রাখতে প্রয়োজন মাত্র 7/8 লাখ
1. প্রাপ্তির জরুরি সাহায্য দরকার। আর্থিক সাহায্য। যেহেতু এই ব্লগ পরিবারের অনেকে এগিয়ে এসেছেন, তাই আমি প্রস্তাব করেছি ব্লগের পক্ষ থেকে একটি সাহায্য তহবিল নামে ব্যাংক একাউন্ট খোলার জন্য। নামটা বাঁধ ভাঙার আওয়াজ হতে পারে বা প্রাপ্তি সাহায্য তহবিল হতে পারে। পরবর্তীতে অন্য এরকম মানবিক সাহায্যে আমরা এই তহবিলের টাকা ব্যবহার করতে পারবো। পিয়ালকে অনুরোধ করছি একটি একাউন্ট খোলার জন্য।
2. প্রাপ্তির জীবন বাঁচাতে আর হাসি অমলিন রাখতে প্রয়োজন মাত্র 7/8 লাখ
সাইমুম একটা প্রশ্ন তুলেছিলো রাজাকারদের বিচার নিয়ে, কেনো রাজাকারদের বিচার করা সম্ভব হলো না এই দেশের মাটিতে।
অনেকগুলো তত্ত্ব আছে এর জন্য যেই পরিমান তথ্য প্রয়োজন তা এই মুহূর্তে হাতের কাছে নেই, তাই এই কয় দিন বিভিন্ন সূত্র থেকে যোগার করে যতটুকু বুঝলাম তা বলার চেষ্টা করি,
রাজাকার, আলবদর, আল শামস শান্তি বাহিনী তৈরি করা হয়েছিলো পাকিস্তানি সৈন্য বাহিনীর সহায়ক শক্তি হিসেবে, এটা সামরিক বাহিনীর সংযুক্ত শাখা, কারন এই রাজাকার বাহিনীতে যোগদানের জন্য বেতন পাওয়া যেতো, এদের কাজ ছিলো
পাকিস্তানি সৈন্যবাহিনীদের জন্য বিভিন্ন তথ্য সংগ্রহ করা
বিশেষত মুক্তিবাহিনী সংক্রান্ত তথ্য সংগ্রহ করা এবং মুক্তিযোদ্ধাদের চিহি্নত করা।
এরা মূলত মুসলিম লীগ, জামাত এ ইসলা
বিবিসির অসামান্য ডকুমেন্টারি প্ল্যানেট আর্থ যারা দেখেছেন তারা হয়তো পোস্তনস্কা গুহার ভেতরের ছবি দেখেছেন। আমার আরেকটি পোস্টে সেই ডকুমেন্টারির কথা ছিলো। শুধু কেইভ বা গুহার উপরে একটি পর্ব আছে প্লানেট আর্থের। গুহার ভেতরে ঢুকার কথা ভাবলে দম বন্ধ একটা পরিস্থিতির কথা মনে আসে। তবু গুহার ভেতরে ঢুকার আগ্রহে আমার কমতি ছিলো না কখনো। কাঠমান্ডুতে শহরের কাছেই যে গুহাটি আছে তাতে ঢুকেছিলাম। ভেতরে খুব সুন্দর একটা মন্দির আছে শত বর্ষের পুরনো। আরো ভেতরে ঢুকলে শেষ মাথ
বিবিসির অসামান্য ডকুমেন্টারি প্ল্যানেট আর্থ যারা দেখেছেন তারা হয়তো পোস্তনস্কা গুহার ভেতরের ছবি দেখেছেন। আমার আরেকটি পোস্টে সেই ডকুমেন্টারির কথা ছিলো। শুধু কেইভ বা গুহার উপরে একটি পর্ব আছে প্লানেট আর্থের। গুহার ভেতরে ঢুকার কথা ভাবলে দম বন্ধ একটা পরিস্থিতির কথা মনে আসে। তবু গুহার ভেতরে ঢুকার আগ্রহে আমার কমতি ছিলো না কখনো। কাঠমান্ডুতে শহরের কাছেই যে গুহাটি আছে তাতে ঢুকেছিলাম। ভেতরে খুব সুন্দর একটা মন্দির আছে শত বর্ষের পুরনো। আরো ভেতরে ঢুকলে শেষ মাথ
প্রেসেরেন স্কোয়ার থেকে পাঁচটি রাসত্দা চলে গেছে পাঁচদিকে। প্রতিটি রাসত্দা দিয়ে হাঁটলেই সুন্দর সুন্দর স্থাপত্য ও ভাষ্কর্য দেখতে পাওয়া যায়। তবে স্কোয়ার থেকে ট্রেন ও বাস স্টেশনের দিকে যে রাসত্দাটি গেছে তার সৌন্দর্য আলাদা। এর নাম মিকলোসিসেভা সেসত্দা। সেসত্দা মানে সড়ক অনুমান করি। এই সড়কের দু-পাশে আছে অনেক রকমারী ভবন। বিশেষ একটি সময়ের সক্ষী এরা। সস্নোভেনিয়ার নামকার স্থপতিরা নিজস্ব স্থাপত্যরীতি তৈরির উচ্চাশা নিয়ে এসব ভবন ডিজাইন করেছিলেন। এদের মধ্যে এগি
প্রেসেরেন স্কোয়ার থেকে পাঁচটি রাসত্দা চলে গেছে পাঁচদিকে। প্রতিটি রাসত্দা দিয়ে হাঁটলেই সুন্দর সুন্দর স্থাপত্য ও ভাষ্কর্য দেখতে পাওয়া যায়। তবে স্কোয়ার থেকে ট্রেন ও বাস স্টেশনের দিকে যে রাসত্দাটি গেছে তার সৌন্দর্য আলাদা। এর নাম মিকলোসিসেভা সেসত্দা। সেসত্দা মানে সড়ক অনুমান করি। এই সড়কের দু-পাশে আছে অনেক রকমারী ভবন। বিশেষ একটি সময়ের সক্ষী এরা। সস্নোভেনিয়ার নামকার স্থপতিরা নিজস্ব স্থাপত্যরীতি তৈরির উচ্চাশা নিয়ে এসব ভবন ডিজাইন করেছিলেন। এদের মধ্যে এগি