পরখ নাই তো মড়ক নাই
কিন্তু, অন্ধ হইলেই তো আর প্রলয় বন্ধ থাকে না! 30/03/2020 - 7:08অপরাহ্ন |
করোনাভাইরাসের জন্যে প্রযোজ্য ব্যক্তিগত সুরক্ষা সামগ্রী একব্যবহার্য, অর্থাৎ একই জিনিস রোজ পরা যাবে না। এগুলো পরে আজ যারা সম্ভাব্য সংক্রামিত ব্যক্তির সংস্পর্শে আসছেন, তাদের পরদিন নতুন আরেক প্রস্থ সামগ্রী ব্যবহার করার কথা। গতকালের সামগ্রী থেকে ভাইরাস ছড়িয়ে পড়ার সম্ভাবনা আছে, যেহেতু এ ভাইরাস অজৈব পৃষ্ঠতলেও লম্বা সময় টিকে থাকে। এ সামগ্রীর বর্জন-ব্যবস্থাপনা নিয়ে কর্তৃপক্ষ কিছু ভেবেছে কি?
স্বাস্থ্য কর্তৃপক্ষের নির্দেশনা:https://dghs.gov.bd/images/docs/Notice/20_03_2020_PPE_FINAL_WEBSITE.pdf 26/03/2020 - 2:46পূর্বাহ্ন |
রোবোকৌশল নিয়ে যারা কাজ করেন, অতিসংক্রামক রোগে সেবা দিতে রোবো-সেবক (দূরনিয়ন্ত্রিত বা স্বনিয়ন্ত্রিত) তৈরিতে হাত দিন। মহাছোঁয়াচে রোগে সেবা দিতে গিয়ে সেবক-চিকিৎসকরা অনেক ঝুঁকিতে থাকেন, এ কৌশল তাঁদের কাজ সহজ করবে। হয়তো খাটের সাথেই রোবোহাত জুড়ে দেওয়া যাবে?
|
উত্তরবঙ্গের শীতের মোকাবেলার শুরুটা হোক নকশা দিয়ে। স্থাপত্যবিদ্যা আর তাপকৌশলের ছাত্র-গবেষকরা স্বল্প ব্যয়ে স্থানীয় করণ-প্রকরণ-উপকরণ দিয়ে কী করে তাপরোধক দেয়াল নির্মাণ করা যায়, কিংবা ওম পোয়ানোর জন্যে কী করে সরাসরি আগুনের পরিবর্তে গরম পানি দিয়ে বিকিরক (রেডিয়েটর) বানানো যায়, তা নিয়ে সম্মিলিত উদ্যোগে নকশা উপস্থাপন করতে পারেন। নকশা প্রয়োগের ব্যয় সরকার যদি খানিকটা বহন করে, বাকিটা গেরস্ত হয়তো দিতে পারবেন। এমন উদ্যোগ কর্মসংস্থানের জন্যেও স্বাস্থ্যকর হবে।
|
জাতিসংঘের আরামজাদাগুলির জন্য কেন করদাতাদের খাজনার টাকা এভাবে খরচ করতে হবে?
|