"লাইভস্টক অ্যান্ড ডেইরি ডেভেলপমেন্ট প্রজেক্ট", "ক্লাইমেট স্মার্ট এগ্রিকালচারাল ইনভেস্টমেন্ট প্লান (সিএসএআইপি)"... বাংলাদেশের সরকারি প্রকল্পের নাম ইংরেজিতে কেন? আমলারা বাংলা বোঝে না? পারে না? জানে না?
|
বাংলাদেশে শুধু মেয়েদের জন্য মাধ্যমিক পর্যায়ে "আত্মরক্ষা" নামে একটা বিষয় পাঠ্যসূচিতে ঢোকানো হোক। প্রত্যন্ত অঞ্চলে আগে শুরু করা যেতে পারে। সপ্তম শ্রেণীর ভালো ছাত্রীকে ষষ্ঠ শ্রেণীর চর্চাগুরু হিসেবে নিয়োগ দিয়ে "বাড়ির কাজ" দেওয়া যেতে পারে (এভাবে ক্রমান্বয়ে ওপরের দিকে)। প্রশিক্ষক তৈরির জন্য প্রত্যন্ত অঞ্চলের মেয়েদের থাকাখাওয়ার সুবন্দোবস্ত করে জেলা শহরে নিবিড় প্রশিক্ষণ দেওয়া যেতে পারে, যাতে তারা ফিরে গিয়ে যে যার এলাকার "আত্মরক্ষা আপা" হিসেবে স্কুল-কলেজে যোগদান করতে পারেন।
|
বধ্যভূমিগুলোয় একটা নিরেট সৌধ গড়ার চেয়ে একটা "স্মৃতিভবন" গড়া হোক, যেখানে লোকে বসে এই বধ্যভূমি সম্পর্কে পড়তে পারবে, নিজের অভিজ্ঞতা লিখে বা বলে নথিবদ্ধ করতে পারবে। এখানে প্রদর্শনঘর থাকতে পারে যেখানে বছরের নির্দিষ্ট কিছু দিনে মুক্তিযুদ্ধের ওপর আলোকচিত্র, চিত্রকর্ম বা অন্যান্য স্মারক দেখানো যাবে। বছরের বাকি সময় এখানে মুক্তিযুদ্ধের আকাঙ্খানুগ কর্মশালার আয়োজন করে শিশুদের নানা বিষয়ের ওপর প্রশিক্ষণ দেওয়া যেতে পারে।
এরকম সারা দেশেই করা দরকার। নির্বাক সৌধের বদলে সবাক, সরব স্মৃতিচর্চাকেন্দ্র। |
|
এ মৌসুমে চক্রপাখ (হেলিকপ্টার) থেকে লোকালয় থেকে দূরে হাতির চারণক্ষেত্রে ধানের মজবুত বস্তা ফেলা যায়। ওপর থেকে পড়লে বস্তা সামান্য ফাটবে, বাকিটা হাতি নিজে ছিঁড়ে নেবে। তাহলে হাতিরও ধান খাওয়া হবে, মানুষের ক্ষেতও বাঁচবে। প্রয়োজনে খড়ের আঁটিও ফেলা যায়, যেহেতু হাতির আঁশ প্রয়োজন।
হাতি কোনো আপদ নয়, সে বনের মালী। হাতি না থাকলে বহু গাছের বীজ বনে ছড়াবে না, বন তার নিজস্ব ছন্দ হারাবে। |