টেম্পোরারি নান্দীপাঠ
আপাতত একটা শিরোনাম খাড়া করা হল, পরে প্রয়োজনে নিশ্চয়ই বদল করা যাবে। এই শিরোনাম থেকে বইয়ের একটা চরিত্র স্পষ্ট হয়, সেটা হল, "আদারনেস" এর একটা অনুভবকে এই বই ধরতে চায়। বিশ্বময় ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা বাঙালি-রা তাদের অভিজ্ঞতার মাধ্যমে কিভাবে সেটা অনুধাবন করছেন, এইটা খুঁজে পাওয়া এই সম্পাদনা কাজ...টেম্পোরারি নান্দীপাঠ
ভাগগুলোর নামগুলো পরে বদলানো যাবে।
আপাতত: এই নামের মানে হচ্ছে পরকীয়া।
বেড়াল বিষয়টা জটিল বুঝাতে প্রেমের এই দিকেও রস ঝরাক আপনার কৌতুক।
তাহলে শুরু হয়ে যাক।
মন খারাপ থাকলে এখানে এসে আধাপাতা কৌতুক নামিয়ে যান একটা।
বিরহ ছাড়া প্রেম এক হাজা-মজা পুস্করণি। মজনু বা দেবদাসদের নিয়ে কৌতুকেরও অভাব নাই।
সেই কৌতুকগুলা আসবে এখানে। আরো রসালো আরো চর্বালো।
আমি বাপ তুমি মা। বিবাহের পর মা-বাবা হতে গিয়ে যত বিপত্তি। বিচ্ছুগুলো নিয়ে যত দুর্ভোগ।
বেড়াল মারা ম্যানুয়াল লেখতে গেলে এ তথ্যও যোগান দেয়া দরকার।
সেইসব জরুরি কৌতুকগুলো এখানে সংগ্রহ করে রাখুন।
মেলা থেকে বউ এনে দেয়ার জন্য বাঙালি যুবকের কৌশলের শেষ নাই। আব্দার, কান্নাকাটি থেকে হুমকি-সন্ত্রাসেও তারা পিছপা হয় না। এই যে বিয়ের আকাঙ্খা, পাগলপানা এ নিয়ে কত রস, কত চুটকি...
বিয়ে সংক্রান্ত কৌতুকগুলো এখানে।
শিশুকাল ছিল ভালো যৌবন কেন আসিলো বলে গান গায় বাঙালি যুবক। আর খুঁজে মনের মানুষ।
এই যে প্রকৃতির ডাকে ফাঁদে পড়া এ নিয়ে হবে যৌবনকালের কৌতুকগুলো। চেনা কৌতুকগুলোই চর্বি ভরায়ে এখানে রাখুন।
এ হলো সেই সময় যখন ছাত্র ম্যাডামকে বলে আই লাভ ইউ। চেহারায় নিষ্পাপ কাজে দক্ষ। শয়তানের বীচি। সেই কিশোরবেলায় নানা প্রকারে টাংকিবাজির কৌতুকগুলো মেদুল করে বলবেন এখানে।
সফল প্রেমিকরা শুরু হওয়ার আগেই শুরু করে। তাই তারা গুরু। অনেকে বলে দুগ্ধপান বন্ধ হওয়া মাত্রই তারা আশে পাশে দুগ্ধ ভান্ডার খোঁজা শুরু করে। এটা ফ্রয়েডিয় সমস্যা।
এই অংশে আপনারা শিশুদের প্রেম ও টাংকিবাজি নিয়ে কৌতুক দেন। মনে রাখতে হবে বাঙালি যুবকের পছন্দ পৃথুলা নারী। সেই সূত্র মেনে কৌতুকগুলোও হতে হবে মেদুল...
কী কারণে যেন সব বাঙালি যুবকই প্রথম রাতেই বেড়ালটা মারতে চায়। মুরুব্বিরাও সেই পরামর্শ দিয়ে থাকেন। কিন্তু সমস্যা অন্য জায়গায়। বেড়াল কোনটা এটা কেউ চিনিয়ে দেন না। কোন রাতটা প্রথম তাও কেউ বলেন না। মারার জন্য কী অস্ত্র ব্যবহার করা হবে সে পরামর্শও দেন না। সবচে বড় কথা রাতের বেলা বেড়ালটা পাবেন কই?
প্রশ্ন করতে পা...
রুহানের একটি ছোট্ট পুতুলের মত কন্যা জন্মিয়াছে। তাহা লইয়া তাহাদের পরিবারে আনন্দের শেষ নাই। শিশুটির একমাত্র জ্যাঠা থাকেন মার্কিনীদের দেশে আর একমাত্র মামা থাকেন ক্যাঙ্গারুদের দেশে। তাহার দাদু এখনও চাকুরীতে বহাল, বাবাও ভাল চাকুরী করিতেছেন। যাহাকে বলে একেবারে সোনায় সোহাগা। মেয়...