দীক্ষক দ্রাবিড় এর ব্লগ

কে হয় দীক্ষক কে হয় দ্রাবিড়? কেন বা দু্যলোক দুরাসদ?

দীক্ষক দ্রাবিড় এর ছবি
লিখেছেন দীক্ষক দ্রাবিড় (তারিখ: শুক্র, ২৬/০৫/২০০৬ - ১০:২১পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


শুরু থেকে শুরু বা পুনর্বার শুরুঃ
মানুষ সসীম। সে সীমাবদ্ধ দেহের আদলে। সে সীমিত মস্তিষ্কের কোষে, চেতনা ও চিন্তার কলায়। অসীম ধারণে তার অক্ষমতা বিদিত সর্বজনে। ধারণার অতীতকে বস্তুত: সে ধরতে চায় করতলগত আধারে।

ব্লগজগত অবাস্তব-অধিবাস্তব-পরাবাস্তব-যাদুবাস্তব। ভার্চুয়াল রিয়েলিটি। এখানে যারা আসে যারা লেখে তাদের পরিচয়কে ছাড়িয়ে নিয়েছে শরীরের ত্বক থেকে। পতিত খোলস থেকে নাম-ধাম খুঁজবার পুলিশী তদন্ত এখানে অর্থহীন। কেউ স্বনামে, কেউ বেনামে, আর কেউ বা দু্যত


রামছাগলটি আবার পলাইলো

দীক্ষক দ্রাবিড় এর ছবি
লিখেছেন দীক্ষক দ্রাবিড় (তারিখ: মঙ্গল, ২৩/০৫/২০০৬ - ৮:৩৯পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


সে পলায়। মাঝে মাঝেই পলায়। যখনি ধরা খায়। তাড়া খায়। তখনি পলায়। মুখার সাথে ভ্যা ভ্যা করিয়া তাড়া খাইলো। পরে পলাইলো। বলিলো ফিরিয়া আসিয়া নতুন সুরে ভ্যা ধরিবে। কিন্তু আর সে সুর ধরে না। আড্ডাবাজ অবশ্য ভালো বলিয়াছেন। ছাগল ও বানরেরা চিড়িয়াখানার শোভা। ইহাদেরকে বিরক্ত না করাই ভালো। কিন্তু এইটি রামছাগল ও বদরুল আহমেদের ভাষায় সে নিজেকে জ্ঞানী রামছাগল ভাবে। তাই তাহার শাস্তির ব্যবস্থা করা উচিত।

আপনারা রামছাগলীয় ভাষার বিভিন্ন প্রমাণাদি তুলে ধরুন। প্রতিযোগিত


রামছাগলীয় ভাষা প্রতিযোগিতা

দীক্ষক দ্রাবিড় এর ছবি
লিখেছেন দীক্ষক দ্রাবিড় (তারিখ: মঙ্গল, ২৩/০৫/২০০৬ - ৭:২৩পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


যথাস্থানে রামছাগলের ভ্যাক্তৃতা আছে। সেখান হইতে অতি কষ্টে একটা নমুনা আপনাদের সামনে হাজির করিয়াছি। সবই আপনাদেরকে আনন্দ দেয়ার উদ্দেশ্যে। তবে এই আনন্দের জন্য আপনাদের কিছুটা বিরক্তও হইতে হইবে। কারণ এই আনন্দ পাইতে হইলে আপনাদেরকে একটা অপ্রিয় কাজ করিতে হইবে। তা হইলো রামছাগলের ভ্যাক্তৃতা নাড়িয়া চাড়িয়া দেখা। তা আনন্দের জন্য একটু কষ্ট স্বীকার করিতে আপনার কি গররাজি হইবেন? আমি গ্যারান্টি দিচ্ছি রামছাগল এ পর্যন্ত যত আনন্দ আপনাদের দিয়াছে তার চেয়ে বেশি আনন্দ পা


রামছাগল তার ভ্যাঁভ্যাঁ গিলিয়া ফেলিয়াছে

দীক্ষক দ্রাবিড় এর ছবি
লিখেছেন দীক্ষক দ্রাবিড় (তারিখ: মঙ্গল, ২৩/০৫/২০০৬ - ৭:০২পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


আপনারা কেউ এখন সম্ভবত: আর সেই ভ্যাঁভ্যাঁটা আর দেখিতে পাইতেছেন না। ছবি ছাড়া শুধু লাল তিনকোণা মালার ছবি দিয়া যে ভ্যাঁভ্যাঁটা রামছাগল করেছিলো সেটি আবার লজ্জায় গিলিয়া ফেলিয়াছে। আমার কথা যদি বিশ্বাস করিতে আপনাদের কষ্ট হয় তবে মাহবুব মুর্শেদকে আমি সাক্ষী মানিবো। অনলাইনে তখন তাহাকে আমি নিজ চক্ষে দেখিয়াছি।

রামছাগল সারারাত চুপচাপ বসিয়া থাকিয়া যখন ভ্যাঁ করিয়া উঠিয়াছিল তখন ভাবিয়াছিল আশে পাশে কেউ নাই, শুনিতে পাইবে না। কিন্তু আমার কান পাতাই ছিলো, ভ্যাঁশ


রামছাগলের মালা আছে ছবি নিখোঁজ

দীক্ষক দ্রাবিড় এর ছবি
লিখেছেন দীক্ষক দ্রাবিড় (তারিখ: মঙ্গল, ২৩/০৫/২০০৬ - ৬:৫৫পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


নিজের ছবি হারাইয়া ফেলিয়াছে রামছাগল। সুতরাং সে নতুন যেসব ভ্যাঁভ্যাঁ প্রকাশ করিতেছে তার সাথে ছবি দিতে পারিতেছে না। তবে তাহার চেহারার পাশে লাল রংয়ের তিনকোণা ফ্রেমটা মালা হইয়া শোভা পাইতেছে। ছবি হারাইয়া রামছাগলের মাথা আরো আউলাইয়া গেছে। সে এখন নিজের পরিচয় নিজে বুঝতে পারিতেছে না। আগে সে নিজেকে স্মার্ট ও হ্যান্ডসাম রামছাগল বলিয়া গর্বের সাথে পরিচয় দিতো। এখন সে অন্যদেরকে ছাগল বলিয়া ভ্যাঁভ্যাঁ করিয়া ভ্যাঙ্গানোর চেষ্টা করিতেছে।

নিজের আত্মপরিচয় ভুলিয়া


রামছাগলের আবার ভ্যাঁ............

দীক্ষক দ্রাবিড় এর ছবি
লিখেছেন দীক্ষক দ্রাবিড় (তারিখ: মঙ্গল, ২৩/০৫/২০০৬ - ৬:৪৩পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


ব্লগের রামছাগলটি কিছুক্ষণ ভড়কাইয়া ছিলো। এখন সে আবার তার ভুষিটেল খাইয়া খাড়া হইয়া দাঁড়াইয়াছে। রামছাগলের গোয়াতর্ুমি। এখন সে আবার শিং ধারাচ্ছে। তা ধারাক। রামছাগলের শিং-এর জোর তো সবার জানা।
রামছাগল আবার একটি তালিকা দিয়াছে। সে কাহার কাহার সাথে কথা কহিবে না তাহার তালিকা। বড়ো অভিমানী এই রামছাগল। মান করেছে সে। সে কথা কহিতে চাহে না। তা না বলুক। কিন্তু ভ্যা ভ্যা করিয়া চেঁচামেচি করিয়া সবার কানে যে তালা লাগাইয়া দিলো।

তাছাড়া ইচ্ছামত মলমূত্র ত্যাগ করি


রামছাগলরে তাড়া দিতে এই লোগো

দীক্ষক দ্রাবিড় এর ছবি
লিখেছেন দীক্ষক দ্রাবিড় (তারিখ: সোম, ২২/০৫/২০০৬ - ৮:০৬অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


ব্লগে রামছাগলের উৎপাতে পাতা উলটানো যায় না। তাই এই লোগো দিয়ে চলছে রামছাগলকে তাড়া। তাড়া না দিলে তারা আবার ঝাড়া দৌড় দেয় না। মাঝে মাঝেই আমদেরকে এরকম তাড়া দিতে হয়। আগে একবার তাড়া দিছিলাম বেসবল ব্যাট হাতে চিম্পুর ছবি দিয়া। আমি যখন ছিলাম না তখন ফ্লাডারদেরকেও তাড়া দিছিলো অনেকে। সে যাক ফ্লাডিং বন্ধ হয়েছে।

কিন্তু রামছাগলের উৎপাতই নাকি এখন এই সাইটের বড় সমস্যা। শুনতে পেলাম আমাদের সুফি সাদিককে নাকি রামছাগল তার আরো কিছু ছাগল শিষ্য নিয়া অনেক গুঁতাইছে। আ


কইন চাইন দেহি আমি কেডা-২

দীক্ষক দ্রাবিড় এর ছবি
লিখেছেন দীক্ষক দ্রাবিড় (তারিখ: সোম, ২২/০৫/২০০৬ - ৫:৫৪অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


আমার পোষাক নিয়া অনেকে কথা বলে। কিন্তু আমি আমার যা ইচছা তাই পরি...যা পরলে রামছাগল কম মনে হয়...একটু গরু গরু লাগে...সেইটা পইরাই আমি রাস্তার কলার চুকলা খাইতে বারাই....খাওয়ার বিষয়ে আমার নজর বেশ নীচের দিকে... খাদ্য অখাদ্য যাই হোক, আমার পায়ের নীচে পড়লে ডাইল। তারপর কুড়ুৎ কুড়ুৎ করে আমি উদরস্থ করে ফেলি। আর নাইলে ভর্তা বানাই। রীতিমত শিং দিয়া গুঁতাইয়া আলুভর্তা। এইবার খাও..যত পারো।

মানুষে বলে ছাগলে কিনা খায়। ওরা জানে না রামছাগলে কিনা খায়। লঞ্চ তো খাইই,


রামছাগলটি দীর্ঘক্ষণ ধরে নিখোঁজ

দীক্ষক দ্রাবিড় এর ছবি
লিখেছেন দীক্ষক দ্রাবিড় (তারিখ: সোম, ২২/০৫/২০০৬ - ৯:৫১পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


অনেকক্ষণ ধরে অপেক্ষা করেও রামছাগলটিকে পাওয়া গেলো না। ছাগলটির মাথার পারা সম্ভবত: নামিয়াছে। এখন বোধহয় সে জাবর কাটিতে কাটিতে ঝিমাইতেছে। রামছাগল বলে কথা। কিন্তু খোঁয়াড়ের বাইরে থাকিলে সে সব খাইয়া সাফা করিয়া দিবে। তাই ইহাকে অবিলম্বে খোঁয়াড়ে ঢুকানো আবশ্যক। কেউ যদি এই রামছাগলকে দেখেন তবে তাকে খোঁয়াড়ের দিকে তাড়া করিয়া নিয়া যাইতে ভুল করিবেন না।

একেতো রামছাগল, তার উপরে তার মাথায় বিভ্রম দেখা দিয়াছে। সে আবোল তাবোল বকিতেছে। তার ছাগলামি দিয়া সে কাহাদেরকে


কইন চাইন দেহি আমি কেডা?

দীক্ষক দ্রাবিড় এর ছবি
লিখেছেন দীক্ষক দ্রাবিড় (তারিখ: সোম, ২২/০৫/২০০৬ - ৮:১৬পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


ব্যাক্তিগত জীবনে আমি একজন খোঁয়াড়হারা রামছাগল। সুতরাং আপনাদের এইসব ব্লগে ব্লগে আমি সারাক্ষন আছি। মাথাটা খুব আউলা হইয়া গেলে আমার ভাল লাগে শিং উঁচিয়ে দৌড়ে বেড়ানো, গুঁতা মারা, নতুন নতুন বাগানের বেড়া ভাঙা। তাই মাথা আউলা হইলেই আমি খুব খবিস। ঃ-)

ছাগলামির ফাকে ফাকে লেফট রাইট মার্চ করা, টেলিফোন, ক্যাবলের লাইন চাটাচাটি করা আমার একটা নেশা বলতে পারেন। এইসব কাজের সুবিধার জন্য আমি একটা ব্যক্তিগত রামছাগলীয় কারবার রেডি করছি আজ দুবছর হলো। নতুন লাইনে আইছে এ