প্রথমে সহজ জিনিস, সরল জীব বানিয়ে তারপর ঈশ্বরের জটিল প্রাণী বানানোর কথা। হাত পাকানোর একটা বিষয় থাকে। কিন্তু আচানক কারণে অ্যামিবার মত সরল প্রাণী বানানোর কাহিনী কোনো ধর্মগ্রন্থেই পাওয়া যায় না। (অবশ্য বিজ্ঞানীরা তখনও অ্যামিবা দেখার মত মাইক্রোস্কোপ আবিষ্কার করেননি বলে ঈশ্বর অ্যামিবা দেখতে পাচ্ছিলেন না। বানানোর প্রশ্ন তো ওঠেই না।)। আরবের ঈশ্বরের সৃষ্ট আদম তাই ধর্মগ্রন্থ মেনে ডাইনোসরের সাথে হাঁটাহাঁটি করে পৃথিবীতে। যদিও ফসিলের হিসাব অনুযায়ী তাদের দেখা
তিন তিনটা রয়েল বেঙ্গল টাইগারের বাচ্চা মরে গেছে ঢাকা চিড়িয়াখানায়। বাঘের বাচ্চা মারা যাবেই। সেজন্য দেশে নানা কায়দা করা আছে। কিছুতে কিছু না হলে আছে পুলিশের ট্রাক। অথচ খবর বেরিয়েছে চিড়িয়াখানায় জন্ম নিয়েছে একটি উল্লুক ছানা। খুবই বিরল ঘটনা। উল্লুকের ছানা জন্মানোয় হতবাক ও বিস্মিত চিড়িয়াখানা কর্মকর্তা। এত অবাক হওয়ার কি আছে? যে দেশে বাঘের বাচ্চা বাচে না সেদেশে উল্লুকের বাচ্চাই তো জ
আনপড়, বিধর্মীদের পথে আনতে ধর্মবিশ্বাসীরা শোনান ঈশ্বরের মহক্ষমতার গল্প। সৃষ্টির কাহিনী। এখনকার ধর্মপ্রচারকরা অবশ্য তাদের ঈশ্বরের ধ্বংস আর লানতের ক্ষমতার ফিরিসি্ত দেন। (পুন:বন্যার পর যদি ঈশ্বর আবার পৃথিবী গড়ে পুসত্দক পাঠান তবে তাতে উড়োজাহাজের আঘাতে জালিমদের উঁচু উঁচু দুই প্রাসাদ ধ্বংস হয়ে যাওয়ার গল্পও থাকবে)। তবে ধ্বংসের ক্ষমতার চেয়ে সৃষ্টির ক্ষমতা দিয়ে ঈশ্বর চেনা যায়
Truth, Love, Mercy and Peace are our own principles. Our principles will never be changed. (67:5)
ছবি দেখেন। ছবি তুলছেন একজন। তার মুখ দেখা যাচ্ছে না। দেখা যাচ্ছে পেছনটা। তিনি আপাদমস্তক সাদা কাপড়ে ঢাকা। সামনে যারা দাঁড়িয়ে তাদের পা থেকে মাথা কালো কাপড়ে ঢাকা।
চোখ দেখা যাচ্ছে পাঁচ জোড়া। অবশ্য কারো বোরকার নীচে কেডসও দেখা যাচ্ছে। ছবিটা তোলার স্থান অস্ট্রেলিয়া।
আমাদের ব্লগের কেউ পোজ দিয়ে ঐ লাইনে দাঁড়িয়ে আছে কিনা?? : নাহ আমি বলবো না। আপনারা খুঁজে বের করুন।
অরূপ নাকি ভালো ক্যাপশন দিয়ে মাশীদের মন পেয়েছিলো। আমি গ্যারান্টি দিচ্ছি অভিনন
ইংরেজ কবি পিবি শেলি ও তার বন্ধু অক্সফোর্ড থেকে বহিষ্কার হয়েছিলেন। সে 1811 সালের ঘটনা। ইউনিভার্সিটির বিভিন্ন কলেজের প্রধান ও বিশপদেরকে তিনি একটা লিফলেট পাঠিয়েছিলেন।
লিফলেটে ধর্ম-কর্মের অসারতা নিয়ে একটা রচনা ছিল। ছদ্মনামেই তিনি সেটা লিখেছিলেন।
রচনাটির মূল কথা ছিল যে, ঈশ্বরের অস্তিত্বের বিষয়টি বাস্তব সাক্ষ্যপ্রমাণ বা যুক্তি দিয়ে প্রমাণিত না সুতরাং ধর্মীয় বিশ্বাসের বিষয়ে একটি মুক্ত তদন্ত হওয়া উচিত।
অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় এমন ঈশ্বর
1. দুর্যোগ নামে পৃথিবীতে ঈশ্বরের হাত ধরে প্রকৃতির রূপে আর প্রাণ হারায় লক্ষ লক্ষ লোক ও প্রাণী। মানুষের কেউ কেউ অবিশ্বাসী ছিল নিশ্চয়ই কিন্তু প্রাণীদের? সুনামি আসে নিস্তরঙ্গ সমুদ্রের জল থেকে দক্ষিণ এশিয়া ও পাশর্্ববর্তী অঞ্চলে আর মারা যায় অজস্্র নিষ্পাপ শিশু-নারী-পুরুষ-পশু-পক্ষী-কীট-পতঙ্গ। এ হত্যাকান্ডের পেছনে যদি থাকতো মানুষের হাত তবে তাকে চিহ্নিত করা হতো সর্বশ্রেষ্ঠ সন্ত্রাসী হিসেবে। কিন্তু ঈশ্বর এই বিরাট ধ্বংসযজ্ঞের পরও থেকে যান পরম করুণাময়। বিশ্
প্রবীণ শিক্ষাবিদ ও জাতীয় শিক্ষক-কর্মচারী ফ্রন্টের প্রধান সমন্বয়কারী অধ্যক্ষ কাজী ফারুক আহমেদ বলেছেন, বিপরীতমুখী দুই শিক্ষা ব্যবস্থাকে সমমান দেয়ার মানে হলো 'সত্য আর মিথ্যাকে সমমান' দেয়া। পশ্চাৎপদ দৃষ্টিভঙ্গি আচ্ছন্ন দল বা গোষ্ঠীর ব্যবস্থাপত্রে বিপরীতমুখী দুটি শিক্ষাব্যবস্থাকে সমমান দেয়া সমর্থনযোগ্য নয়।
এ প্রসঙ্গে এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, বায়ান্নর ভাষা আন্দোলন থেকে মহান স্বাধীনতা সংগ্রাম পর্যন্ত মাদ্রাসায় শিক্ষি-তদের অংশগ্রহণ ছিল স্বাধীন মু
মাদলের দ্রিমিকি দ্রিমিকি ছন্দে রক্তের গভীর থেকে ডাক দেয় দার্ঢ্য দ্রাবির। আমার এই পলল মাটির উপত্যকায়, আমার এই অসীম ভূ-সৌন্দর্যের লীলাক্ষত্রে আরব, হুন, শক, আর্য শকুনেরা হানা দিয়েছে বারংবার। সুফলা শ্যামল মৃত্তিকায় তারা হানা দিয়ে জন্মভূমিকে বানিয়েছে লু-হাওয়ার মরুভূমি আর নামিয়ে এনেছে সমাধির নিস্তবদ্ধতা।
অপরাধী ছন্নছাড়া ব্রিটিশরা যেমন সাগর পাড়ি দিয়ে এ্যাবরিজিনালদের পাখির মত গুলি করে হত্যা করেছে লাখে লাখে এবং দখল করেছে অস্ট্রেলিয়া তাদের রাণীর না
(মুক্তমনস্ক, গণতান্ত্রিক, উদার ও বৈষম্যহীন বিশ্বব্রহ্মান্ড নিশ্চিত করার জন্য)
প্রারম্ভিকা: বিশ্বের এখন ক্রান্তিকাল। এ পর্যন্তসৃষ্টি করা স্রষ্টা ও ধর্মের বিরোধে বিভিন্ন ধর্মবিশ্বাসী মানুষের প্রাণ ওষ্ঠাগত। যুক্তিসঙ্গত কারণে মানুষের প্রয়োজন একটি নতুন, কার্যকর ও যুগোপযোগী ধর্ম। কিন্তু নতুন ধর্মের কাঠামো নিয়োগ দেয়ার আগে প্রয়োজন একজন গণতান্ত্রিক, উদারমনা, বৈষম্যবিরোধী ও পরিবর্তনে আস্থাশীল ঈশ্বর নিয়োগ। ঈশ্বর একক, দ্বৈত বা বহুসত্ত্বা হওয়ার ক্ষেত্র