এখন বাল্মীকি নেই ,নিষাদেই বংশ পরিচয়
নষ্ট চোখে পাখিকে ও আকাশের ময়লা মনে হয় । ।
[ এটা একটা কবিতা আবু হাসান শাহরিয়ারের ।]
[ যারা খামোখা খামোখাই দলাদলি শুরু করেছেন, মেজাজ খারাপ করছেন... তারচে ভালো মনটা খারাপ করি ! চুপ করি, ছুটিতে যাই.... ]
ফাল্গুন শেষ হলে ধুলোর সময়
সমৃতিরা প্রশ্নকরে,পরীক্ষা হয়
উত্তর খুঁজে যায় ভাবনাকে নিয়ে
ঠোঁটে সিগ্রেট হাতে দেশলাই নিয়ে ।
ধোঁয়ার ভেতরে ছবি অশরীরি কারা
চুপচাপ দেখে যায় আমার চেহারা
ইন্টারভিউ হয় একা মুখোমুখি
বলতো মানুষ তুমি হয়েছো কি সুখী ?
স্বস্তিস্তব্দতায়, উত্তরে চুপ
তবুও বাঁচার নেশা বেহায়া লোলুপ
এ নেশা ও ছুটি নেবে কোনো একদিন
সেদিনের পরীক্ষা স্মরনে বিলীন ।
শেষ প্রশ্নটা হবে শেষ দরোজায়
সকলে ছুটিতে যাবো,যাবো অচেনায় । ।
[মফিজ পর্ব-1 লিখেছিলাম 'আস্তমেয়ের' প্রতিক্রিয়ার প্রেরনায় । প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছেন ওয়ালী ও । ভালোই তো বন্ধু বাড়ছে ]
1। । 'আস্তমেয়ের' অভিযোগ আমি তার পোস্ট গুলো না পড়েই কেবল ধারনা করে যাচেছতাই িলখে ফেলি । ফলত: তার বিরক্তির কারন হই । সবিনয়ে জানাই আপনার পোস্টগুলো আমি পড়ি, বেশীর ভাগ ভাবনার সাথে আমি একমত হই, ভালো লাগে । আপনি কস্ট করে কিছু ওয়েব লিংক ও দেন । আমি পড়ার ও বোঝার চেষ্টা করি । তবে আমি নাসারাদের ভাষা আংরেজিটা সব বোঝতে পারিনা । মুসলমানের ভাষা আরবী একেবারেই না । পবিত্র কোরান ও আমাকে পড়তে হয় যবনের ভাষা বাংলায় । কি আর করা , যাই হোক । আমার আগের পোস্টে 'ভিঞ্চি কোডে'র প্রসঙ্গ এনেছিলাম একটা উদাহরন হিসেবে । 'ভিঞ্চি কোডে' যীশুকে মানবিক না আসমান
সব কি বোঝানো যায়?এত সোজা? না আমি প্রত্যেকদিন অত বোঝাতে পারবোনা কেন চাঁদ এসে আটকে যায় চুড়ার ত্রিভূজে কেন বা ভোরের দিকে দুএকটা কিশোর গ্রহ কিছুই না- বোঝে তোমার ঘরের চালে খসে পড়ে । কেনই বা বাতাসে উদ্যত শিখা আঁকড়ে ধ'রে তুমি কেঁদে বলো: 'দ্যাখো দ্যাখো আমার কি লাঞ্ছনা !'
একে কি লাঞ্ছনা বলে? আমি জানি ওই অন্ধকার বনে আধপোড়া শরীর দুটো পড়ে আছে কাঁটাবাবলার এক কোনে, এক্ষুনি শকুন এসে ঠুকরে খাবে । কেন খাবে সেকথা জানোনা ?
জানোসব, তবুকিছুস্বীকার করবেনা । কিন্তুওই স্বর্গজাত গ্রহেরাও তোমারই সংকেত পেয়ে নেমে এসেছিল,আর এত, এত জ্বলজ্বলে সোনা খোলা আছে গরীবের জন্য বোঝেনি তা ! এখন তুমিও বুঝতে চাইছোনা কখনো না কখনো অগগাত লাঙল তোমাকে পাবে,নিয়েযাবে ঘরে, শেষে কনকদুহিত
[ 'আস্তমেয়ে'--আপনাকে আস্ত একটা ধন্যবাদ । আমার একটা মন্তব্যে আপনি প্রিতক্রিয়া জানানোর প্রেক্ষিতে এই লেখা ..]
আপনি খুব সৌভাগ্যবান -একজন মিস ম্যাথুস ছিলেন আপনার জন্য (আল্লাহ তাকে পুরস্কৃত করুন)। আরেকজন মা যখন একদল ধর্ষকের কাছে করজোড়ে বলছেন 'বাবারা একজন একজন করে আসো.. আমার মেয়েটা খুব ছোট মাত্র তের বছর!'... তখন আল্লার আরশ কেঁপে উঠেছিল কিনা জানিনা তবে কোনো জনাব /জনাবা যে এগিয়ে আসেননি সেটা জানি । কারন মা মেয়ে স হ এই পরিবারের সাতজন নারী ধর্ষিত হবার পর দেশ ছাড়তে বাধ্য হয়েছিল আর এইসব ঘটনা বিশ্ববাসীকে জানাবার অপরাধে নির্যাতিত হতে হয়েছে শাহরিয়ার কবির,মুনতাসীর মামুনকে ।
ইসলাম শান্তি আর মানবাধিকারের বলে যারা আওয়াজ তোলেন,কই কাউকে তো এসবের বিরুদ্্
যেজন ভালো অথবা মন্দের মধ্যে ব্যবধান
অনুধাবন করতে পারে,
ছুঁতে পারে দুটোই নিজের আঙুলে ,মেধায়,
সেজন
ঈশ্বরের বস্ত্রের প্রান্তদেশ অনায়াসেই
স্পর্শকরে আছে,তাই না--!
আমি বিশ্বাস করিনা যে মানুষ
কেবল মধ্যবিত্ত স্বভাবের,
তার একটিই কারন, আমি লক্ষ্য করেছি যে,
মানুষ অপরাধীদের এবং
প্রেরিতপুরুষদের হত্যা করতে ও দ্্বিধা করেনি--
...এরপর একজন উচ্ছ্বল তরুণ ওঠে দাড়ালো এবং বিনম্র কনঠে বলল... "প্রভু আমাদের ব ন্ধুতা বিষয়ে কিছু বলুন "
আল মোস্তফা-প্রেরিত সে পুরুষ, কবিতার মতো বিমূর্ত ও গভীর দৃষ্টিতে তাকালেন তরুণের দিকে।
তারপর ধীরে ধীরে স্পষ্ট উচ্চারণে বলতে লাগলেন- ু'ব ন্ধু তো সেইজন, যে ধারণ করবে তোমার সমস ্ত প্রশ্নের উত্তর। তাকে দেখেই তোমার চোখে-মুখে জাগরে ধ্বনিতে ধৈবত। তুমি বুঝতে পারবে আলো, আলো আসছে...।তার নিজস্ব ভূমিতে তুমি বীজ রোপণ করবে গভীর ভালোবাসায় আর সঠিক সময়ে শস্য উত্তোলন করবেঅবারিত কৃতগতায়। সে হবে তোমার ঐশ্বর্য যা তোমাকে দান করবে জীবনের উষনতা।তুমি তোমার দুচোখ তৃষনার মতো তুলে ধরবে তার দিকে আর সেই হবে তোমার তৃষনা নিবারণী।যখন সে তার হ্রদয় উ ন্মুক্ত করবে তোমার
জুডাসের মায়ের যে ভালোবাসা
জুডাসের প্রতি,
সেই ভালোবাসা কি যিশুর প্রতি,
মেরীর ভালোবাসার চাইতে কম ছিলো--?
মানুষের ত্রাতা এবং উদ্্বাতা যীশুর তিনটি অলৌকিক কাহিনী লিপিবদ্্ব করা হয়নি: প্রথম-তিনি তোমার আমার মতনই মানুষ ছিলেন, দ্বিতীয়-তিনি রসিক ছিলেন, ততীয়-তিনি জানতেন যে,এক বিশাল সামাজ্র্য জয় করেছেন, যদি ও নিজে ও তো বিজিত হয়েছিলেন---