বাংলা সাহিত্য ও সমাজ চিন্তাকে পালটে দেয়ার বিপ্লবী ভাবনা নয়, বরং সাহিত্য ইতিহাসে সাক্ষী হওয়ার সুকোমল বিশ্বাস নিয়ে ইন্টারনেটে প্রকাশিত হয়েছে ই-পত্রিকা 'বীক্ষণ'। সমাজ ও সংস্কৃতির সমকালীন ছায়ার পাশাপাশি জনপদ ছোঁয়ার স্বার্থক প্রয়াস লক্ষ্য করা গেছে বীক্ষণের প্রথম সংখ্যায়। সুখপাঠ্য সব কবিতা, গল্প আর নিবন্ধের এ সংকলন নি:সন্দেহে আগ্রহী পাঠকের দৃষ্টি আকর্ষণ করবে।
এগারো জন কবির বাইশটি কবিত
71 এর মুক্তিযুদ্ধে স্বাধীনতা কামী বাঙ্গালী জন গোষ্ঠি বিরুদ্ধে হত্যাযজ্ঞে অংশ নিয়েছিল পাকিস্তান সেনাবাহিনী যাদের বেশীর ভাগের জাতিস্বত্বা পাকিস্তানী, পূর্ব পাকিস্তানে পুনবার্সিত 'বিহারী' এবং জামাতে ইসলাম -মুসলিম লীগ-নেজামে ইসলামের মতো ধর্মভিত্তিক দলগুলোর নেতাকমর্ীরা যারা জাতিগত ভাবে বাঙ্গালীই ছিলো ।
তিন ঘাতক গোষ্ঠির প্রত্যকের আলাদা আলাদা স্বার্থ ছিলো । 'বিহারী'দের বিবেচনায় ছিলো-- পূর্ব পাকিস্তানে তারা ইতিমধ্যেই ব্যবসা বানিজ্যে ভালো ভাব
[b]
ওরা বলেছিল শৃগাল এবং গন্ধমুষিক
একই ঘাটে এসে জলপান করে
সেই ঘাটে,যে ঘাটে সিংহ ও আসে জল পান করতে,
ওরা আর ও বলেছিল যে বাজপাখি
আর শকুনেরাই কেবল একসাথে একই শবদেহ ঠোকরায়,
এবং পরস্পর একসাথে শান্তিতে বসবাস করতে থাকে
মৃত মানুষ জনের স্তুপের মধ্যে---
হে ভালবাসা,
তোমার ঐ ঐশ্বর্যপূর্ণ অঞ্জলিবদ্ধ হাতই কেবল আমার
মধ্যে আকাঙ্খা জাগিয়ে তোলে,
অনবরত ক্ষুধা ও তৃষনার দ হন ও,
আমাকে সম্পূর্ন অধিকার করে নিয়ে যায়,
অহংকার
2.
পৃথিবী গোলাকার ; প্রমানিত ব হু প্রকারে
দেখো---আমাদের সব কথা ঘুরে ফিরে
সেই একই তো । নিজেকে কেন্দ্্র করে... ।
3.
ইশ্বর অসীম অবিশ্বাস করিনা ।
মানুষ আমার-- স্বপ্নই তো ,
...সীমানা জানেনা ।
31/12/06
প্রথম প্রহর
সুমন (এস এম মা মু) এর পোস্টে পুঁথি দেখে মনে পড়ে গেল। গত বছর National University of Singapore (NUS) (এটা এন ইউ এস হিসেবে উচ্চারণ করা হয়, নাস নয়) এর বাংলাদেশী স্টুডেন্টদের নবীন বরণের অনুষ্ঠানের জন্য একটা পুঁথি লিখেছিলাম। পুঁথির বিষয়বস্তু - সিঙ্গাপুরে মাত্র আসা কোন নবীনের দুর্গতি। একটা নতুন দেশে এসে এমনিতেই মন খারাপ থাকে, তার সাথে নতুন পরিবেশের নতুন সবকিছুই যে খারাপ লাগে তারই একটা পুঁথিটিক রিপ্রেজেন্টেশান। পয়েন্টগুলো সাপ্লাই করেছিল মূলত প্রিনস ভাই
এক.
বাংলাদেশে কোন মুসলিম মহিলা বিধবা হওয়া মাত্রই তাকে অলংকারহীন করে সাদা কাপড় পরানোর একটা প্রথা চালু আছে । বেচারী মহিলা বাকী জীবন ইচ্ছেয় কিংবা অনিচ্ছায় এই শোক ব হন করবেন ।
কিঞ্চিত ধর্ম পাঠ করেছি । কোথাও বিধবা মুসলিম মহিলাদের জন্য এমন কোনো নির্দেশ পাইনি । তাহলে এই প্রথা এলো কোথা থেকে ?
বাংলাদেশী মুসলমানরা কয়েকপুরুষ আগে নিম্নশ্রেনীর হিন্দু থেকে মুসলমান হয়েছে । হিন্দু ধর্মাচারে বিধবাদের যেভাবে ট্রিট করা হয় , ঠিক একই ব্যপার রয়ে গেলো
আসলেই বোধহয় কোনো কিছু একেবারে মুছে যায়না ।
নতুন ব্লগার 'পথের পাঁচালী'র পোষ্টে 'আন্না আখমাতোভা'র ছবি দেখে এই কথাটা আবার মনে পড়লো । মনে পড়লো এই রাশান মহিলা কবি'র নাম শুনেছিলাম আমার কৈশোরে । বেশ কসরত করে তার কটা কবিতা সংগ্রহ ও করেছিলাম । মুল রাশান থেকে ইংরেজীতে অনুবাদ ছিলো । এখনো ইংরেজীটা কষ্ট সৃষ্টে বোঝার চেষ্টা করি । লিটারেল ইংলিশের অবস্থা আরো খারাপ ।
সেই কৈশোরে আসলে কতটুকু বোঝেছিলাম ? মনে নেই আর! তবে মনে আছে ঐ কিছু বোঝা আর অনেকটুকু না বোঝাই
নেত্রী আপনাকে শ্রদ্ধা। আগের আমলে পরম প্রতাপশালীদের প্রতাপে বাঘে মহিষে একঘাটে পানি খেত,আর আজকাল আপনার বুদ্ধিতে বাঘে-মহিষে তো বটেই,মায় গাধা গরু শুকরের দল এক ঘাটে পানি খাচ্ছে,গোসল করছে,জলকেলিও করছে। আলহামদুলিল্লাহ!! আপনার তরক্কি আরো বাড়ুক, এই দোয়া করি।
আপনি ঠিক করেছেন যেকোন মূল্যে ক্ষমতায় যাবেন। বিষয় পরিষ্কার, রাজনীতি করতে হলে রাজা হতে হবে। রাজাই যদি না হলেন ,তো রাজনীতি করে আর কী ঘোড়ার আন্ডাটা পাবেন? আর রাজা হতে হলে কতো দিকে খেয়াল রাখতে হয়ে,তা
1.
নিঃশ্বাসের খুব কাছাকাছি
মলাট বিহীন তুমি আমি।
2.
আজ তবে ইচ্ছাবিরহ
স্পর্শের দূরে নিঃশ্বাস
গ্রহনের কাল শেষে
পূর্ণিমা রাতে হবে
জোনাকীর সহবাস।
[justify]
স্বর্গে বড় গোল হইতেছে।
ঈশ্বর একখানি তোয়ালা ঠান্ডা পানিতে ভিজাইয়া মস্তকে মাঝে মাঝে ঘষিতেছেন। অদূরে আদম-ঈভের কুটির হইতে অশালীন গালাগালি ভাসিয়া আসিতেছে।
আদম বলিতেছিলো, "রমণ করিতে দিবি না কেন মাগী? মাগনা পাইয়াছি নাকি তোকে? নগদ একখানি পঞ্জরাস্থি খরচা করিতে হইয়াছে তোকে ঘরে তুলিতে। কড়ায় গন্ডায় উশুল করিয়া ছাড়িব!"
ঈভ চেঁচাইয়া কহিতেছিলো, "যা যা তোর মত ফুটা বোটের কাপ্তেন কত দে...