সে প্রায় দুই-আড়াই ঘন্টার দরকষাকষি। তবে মানুষের আবিষ্কৃত ঘড়ি দিয়ে এই সময়ের দৈর্ঘ্য মাপা ঠিক হবে না। কারণ প্রশ্ন যে করছিল তার একেকটা প্রশ্নের পেছনে আছে দীর্ঘদিনের পড়াশোনা, গবেষণা আর চিনত্দা-ভাবনার বিন্যাস। ঐ মূহুর্তে প্রথমবারের মত এরকম একটা প্রশ্নটা শুনে এ বিষয়ে নিজের অজ্ঞানতাকে ঢেকেঢুকে, কোন বিরাট তাত্তি্বক ভুল না করে ঠিক-ঠাক উত্তর দেয়ার প্রক্রিয়া যখন চলছে তখন মনের বিভিন্ন কোণা-ঘুঁপচিতে যে চিনত্দা-ভাবনার মেশিন ঘুরতে থাকে তার একটা ভিন্ন যন্ত্রণা আ
সে প্রায় দুই-আড়াই ঘন্টার দরকষাকষি। তবে মানুষের আবিষ্কৃত ঘড়ি দিয়ে এই সময়ের দৈর্ঘ্য মাপা ঠিক হবে না। কারণ প্রশ্ন যে করছিল তার একেকটা প্রশ্নের পেছনে আছে দীর্ঘদিনের পড়াশোনা, গবেষণা আর চিনত্দা-ভাবনার বিন্যাস। ঐ মূহুর্তে প্রথমবারের মত এরকম একটা প্রশ্নটা শুনে এ বিষয়ে নিজের অজ্ঞানতাকে ঢেকেঢুকে, কোন বিরাট তাত্তি্বক ভুল না করে ঠিক-ঠাক উত্তর দেয়ার প্রক্রিয়া যখন চলছে তখন মনের বিভিন্ন কোণা-ঘুঁপচিতে যে চিনত্দা-ভাবনার মেশিন ঘুরতে থাকে তার একটা ভিন্ন যন্ত্রণা আ
বাস্তবতার অনেক রূপ থাকে তবে সবাই নিজস্ব বিবেচনায় বাস্তবতা স্ব ীকার করে নেয়। ব্যাক্তির অবস্থান নির্ভর এই বাস্তবতা অস্ব ীকার করার কোনো উপায় নেই এখন। শুধু মাত্র গুটি কয় মানুষের মর্জিমফিক চলে বাংলাদেশ এখন ব্যার্থ রাষ্ট্রের পরিচয়ও ধরে রাখতে পারছে না ।
বাংলাদেশকে যখন ব্যার্থ রাষ্ট্রের তকমা লাগানো হলো তখন আমার জাতিয়তাবোধ আক্রান্ত হয়েছিলো। প্রায় অসম্ভব হলেও আমি বাংলাদেশ নিয়ে আশাবাদী ছিলাম, সেই আশাবাদের প্রদীপের সলতে এখন নিঃশেষ। আমার সংস্কার স্মৃতি পরিচয় ভাসা সব কিছুই এই একটা নামের সাথে জড়িত।বাংলাদেশ নিছক একটা সমস্যাসংকুল ভূখন্ড নয় আমার আত্মপরিচয়।
সামন্ততন্ত্র ঠিক মতো জাঁকিয়ে বসার আগেই ঔপনেবিশকটার ছোঁয়াচ পেয়েছি আমরা- আমাদের মানসিক গঠনের ধারাবাহ
... আর বাংলাদেশ
পৃথিবীর সেই পুরনো গল্প গাঁথা
একচোখা দানবের হত্যার উৎসব
অন্ধ কানুনের ছলে জাতি হত্যা
তবু জেগে উঠা, তবু প্রত্যয়, উজ্জ্বল উন্মে ষ
ছবিসুত্র:নেট ।
কোন কোন উপলক্ষ্য আছে, কোন আয়োজনই যথেষ্ট নয় । কোন কোন স্মৃতি আছে, কোন বর্ননাতেই প্রকাশিত নয় । কোন কোন অর্জন আছে, কোন ব্যর্থতাতেই হারিয়ে যাবার নয় । ।
ছবি: একজন শহীদ যোদ্ধা ।
ছবিসুত্র:নেট
এক.
(মাপ করবেন, এটা কোন আলাদা পোস্ট নয়;সাদিক মোহাম্মদের আজকের পোস্টিংয়ের একটা মন্তব্য মাত্র।কিন্তু যদি কিছু বলতে গিয়ে গালাগালি খাই,তাই আলাদা পোস্ট দিতে হচ্ছে।এটলিস্ট নিজের ব্লগের মন্তব্য তো আমি নিজে মুছতে পারবো।)
দুই.
নেট ঘাটছিলাম কয়েকদিন আগে আর হঠাৎই বাংলা ব্লগ লিখে সার্চ দিয়ে এখানে এসেছি।হাসান মোরশেদের নাম দেখেই এই সাইটে থাকা দীর্ঘক্ষন এবং একসময় রেজিষ্ট্রেশন করা সারা।
আমি ভেবেছিলাম যে এখানে যারা আছেন তাদের অধিকাংশই বোধ হয় নিজের চ
ঠোটের কোনে হাসির রেখা,
বুকের ভেতর কষ্ট;
কষ্ট গুলো ঢাকতে গিয়ে
সুখগুলো আজ নষ্ট!!
কার কাছে বলবো বলো,
আমার সর্বনাশ!
আমার কোন বন্ধু নেই,
আছে বন্ধু নামের লাশ!!
অনেক কিছুই রাখিনি তুলে যতনের বাক্সে। ভূলে গিয়েছি অথবা ভূলে থাকার চেস্টা করি পুরনো অনেক অন্দর-বন্দর। আমাদেরও ছিল অন্যরকম আনন্দসময়! মনে হলে বুকের গভীরে চিন চিন করে। হাসান মোরশেদ অনেক কিছু মনে করিয়ে দিলেন। এরও আগে উস্কে দিয়েছেন আরিফ জেবতিক। খুব মনে পড়ছে এখন সেইসব দিনগুলোকে। আসলেইকী ছিল সেসময় বড় সুসময়। শহর সিলেটের আমরা এখন কোথায় কোথায় ছড়িয়ে পড়েছি। সিলেট এখন নগর। যান্ত্রিক ব্যস্ততা। ( মোরশেদ যদিও জানতে চাননি এই শহরের কথা। জানতে চাইলেই কী জানাতে পারতা
তোমার জন্য লিখেছিলাম চোখের পাতায় পদ্য;
তার বদলে ধরিয়ে দিলে প্রজননের মদ্য ।
আধেক শুয়ে আধেক বসে নানান ভঙ্গীতে
যখন আমি উপগত,রবীন্ দ্্র সঙ্গীতে
শরীরটাকে জড়িয়ে ধরো--এতেই যেন সব?-
নিষিদ্ধতার মাঠে বসবে পবিত্র উৎসব ।
এখন আমি বাংলাদেশের যুদ্ধ শেষের ক্রুদ্ধ এক যুবা--
'চেতাও যদি,শুবা?'
পড়ছি, সৈয়দ হকের কবিতা