আমাদের জনকেরা ছিলেন অযোগ্য মানুষ
বনের খেয়ে ই তাঁরা তাড়াতেন মোষ ।
'আপোষ অসম্ভব' চিৎকারে মাতাতেন দেশ ;
আমরা কিন্তুহয়েছি বেশ, যোগ্য ধড়িবাজ
মঞ্জিলে মকসুদ তাই খুব, দূরে নয় আজ
'আমাদের সন্তানেরা হয়ে উঠুক সুযোগ্য,
ইতর বিশেষ' ।
10 ডিসেম্বর
প্রথম প্রহর । ।
অকাল প্রয়াত কবি কিশওয়ার ইবনে দিলওয়ার'র আরেকটি কবিতা
মায়ার ঘর
দেহের বল্কল ছিঁড়ে
নিঃশ্বাস নিলে
সনাতন ছায়ায় ঘুমাই
তার আগে মায়ার ঘর
সাপ যেন পেঁচিয়ে পেঁচিয়ে
আমাকে জড়ায়
মৃত্যুর চেয়ে সুন্দর তৃষ্ণায়।
1.
জলের সীমানায় আকাশ নদী ছোঁয়া
জলের মানুষ অপু কখনই তা ছুঁতে পারেনা।
একটা জীবন অন্যের ইচ্ছায় কাটিয়ে দিলাম।
কেউ হাত ধরে নিয়ে গিয়ে
উদ্যানে দেখালো ফুল;
কেউ তুলে দিল ভুল ট্রেনে।
কারো আকাঙ্খার অগি্ন পোড়ালো সমূলে,
তুমুল বৃষ্টিতে কেউ ফেলে দিলো ঠেলে।
একটা জীবন অন্যের ইচ্ছায় কাটিয়ে দিলাম।
কারো ঘৃণায় কখনো
প্রতিশোধে বে'চে থাকলাম।
কেউ ধার করে এনে দিলো চা'দ,
কারো নখে ছিন্ন ভিন্ন ঘুম,
সারথীর হাতে তুলে দিয়ে জীবনের মানে
রথের চাকায় পিষ্ট হলো অনিচ্ছুক দাসের শরীর।
কেউ হাত ধরেছিলো
কেউ কেড়ে নিয়েছি
মাস কয়েক আগে, 'সামহোয়ার ইন' এ আমি একটা গল্প পোষ্ট করেছিলাম ।
[লিংক=যঃঃঢ়://িি.িংড়সবযিবৎবরহনষড়ম.হবঃ/ঐধংধহথগঁৎংযবফনষড়ম/ঢ়ড়ংঃ/16473] ওমশান্তি-- আসসালাম [/লিংক]
সে গল্পে একজন শহীদ মুক্তিযোদ্ধার চরিত্র ছিল । জগৎজ্যোতি । যদি ও এ নামে সত্যিই একজন শহীদ যোদ্ধা ছিলেন, তবু গল্পের জগৎজ্যোতি ছিলেন অন্য কেউ ।
আমার শৈশব কেটেছে যে অঞ্চলে, সে সময়টাতে ('81-'85) তখনো জগৎজ্যোতি'র বীরত্ব ও আত্নত্যাগ মানুষের মুখে মুখে ফি রতো রুপকথার
কিশওয়ার ইবনে দিলওয়ার, আশির দশকের কবি। বামুন সময়ের এক ধ্যানি বটবৃক্ষ। তিনি চলে গেছেন আজ ( 8 ডিসেম্বর ) বিকেলে জঞ্জালের পৃথিবী ছেড়ে।
কিশওয়ারের একটি কবিতা
মহা প্রশান্তিতে
স্বপ্নে দেখি শুয়ে আছি
কাফন শয্যায়
কেউ নেই , কিছু নেই
এক অনন্ত নীরবতার ভেতর
নিশ্চল পড়ে আছি ।
এমন মুহুর্তে এলো ঝড়
কোটি কোটি জ্যোতিস্কের ঝড়
আমি মিশে গেছি সেই ঝড়ে
সমাহিত হয়ে গেছি মহা প্রশান্তিতে ,
আমাকে পারে না আর
অনেক দিন ধরে কোন পোস্ট করা হয় না। সময় পাই না। কাজ-অকাজ নিয়ে ব্যস্ত খুব। জাত লেখক না বলে হুটহাট করে কিছু লিখেও ফেলতে পারি না। মাঝখানে ব্লগের হালচাল দেখে লেখার ইচ্ছাও হয়নি তেমন। তারপরেও অভ্যাসবশত ব্লগে ঢুঁ মেরে গেছি। আজকে হঠাৎ পুরোনো কিছু পোস্ট পড়ছিলাম। অপু আর আমি আর প্রিয় গান, প্রিয় গায়কের ভীড়ে কিছুক্ষণের জন্য চলে গেলাম একটা ভিন্ন সময়ে। খুব প্রিয় একটা গানের কথা মনে পড়ে গেল। 1995 এ অ্যালানিস মরিসেটের Jagged Little Pill অ্যালবামটা বের হবার পর থেকে
পাকিস্তানে সূচনা থেকেই গনতন্ত্রের চর্চা ছিলো তবে পাকিস্তান সূচনা থেকেই সমাজতান্ত্রিকদের বিরুদ্ধে খড়গহস্ত, এখানের বামপন্থি মানুষেরা কিছু হলেই সি আই এ আর যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে শ্লোগান দিয়ে অভ্যস্ত।কার্যকরণ যাই হোক তবে ট্রুম্যান প্রশাসনের কুটনৈতিক নথি মুক্তকরন প্রক্রিয়ায় এখন এই সত্য প্রকাশ হয়েছে যে পাকিস্তানে তথা তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানে যেনো সমাজতান্ত্রিক আন্দোলন শক্তিশালী না হতে পারে তাই যুক্তরাষ্ট্র ইউসিস এর মাধ্যমে এবং অন্যান্য উপায়ে সমাজতন্ত্রের বিরোধিতা করার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলো। এই কারনে তারা মৌলবাদী দলগুলোকে সহায়তার সিদ্ধান্ত নেয়।
বেশ কয়েক দিন আগে "চোর" নামক ব্লগারের পোষ্টে আমার মন্তব্য ছিলো মওদুদী পূঁজিবাদের সুবিধাভোগী মানুষ, সর্ব
তিনি কামরুল হাসান
পটুয়া কামরুল হাসান ।
ঐ যে আমাদের প্রথম পতাকা, লাল সবুজ আর মাঝখানে বাংলাদেশে-- মুক্তির আন্দোলন আর যুদ্ধের দিন গুলোতে যে পতাকা প্রেরনা হয়েছিল কোটি মানুষের , সেই পতাকার পটুয়া কামরুল হাসান ।
ঐ যে একটা পশুর মুখ, ঘাতক পশুকে হত্যা করতে হবে বেঁচে থাকার জন্য, সে ও তাঁর আঁকা ।
'দেশ আজ বিশ্ব বেহায়ার খপ্পরে'--- এঁকে যিনি জাতিকে আবারো সতর্ক কর
প্রিয় হাসিন,
আমি জানি মনে করিয়ে দেয়ার কিছু নেই ।
অবশ্যই মনে আছে, মনে থাকতেই হবে ।
তবু বলছি, বিশ্বকাপের মাস জুড়ে 'সামহোয়ার ইন' এর আয়োজন ছিলো । সাইটের মেইন লোগো তে বিশ্বকাপের ছবি ছিলো ।
এই বিজয়ের মাসে কি তেমন কিছু করার ছিলো না ?
অন্য সবাই কি বলেন ?