আমাদের দেশের অনেক অ্যাপার্টমেন্ট বা অফিস দপ্তরে দেখা যায় ফায়ার এক্সটিংগুইশার। তবে কত জন এর সঠিক ব্যবহার জানে তা প্রশ্নের বিষয়। ফায়ার ড্রিলের মাধ্যমে প্রস্তুতি নেবার উদ্যোগও অধিকাংশ জায়গাতে নেই। কোথাও কোথাও আবার দেখেছি ফায়ার এক্সটিংগুইশার থাকলেও তা মেয়াদোত্তীর্ন। এইসব হাবি জাবি চিন্তা ভাবনা নিয়ে একপাতা কার্টুন আঁকা আঁকি।
মন্তব্য
খাইছে! এইটা আপনার আঁকা! চরম তো। আরেকটু বড় করে, একটা মিনি-ছোট্ট গল্পকে রূপ দেয়ার মতো করে কিছু একটা ফেলুন না। চমৎকার হবে তাইলে।
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
ধন্যবাদ ভাইয়া। কমিক নিয়ে কাজ করার ইচ্ছে আছে-করব ভবিষ্যতে।
আজকেই দু'দুটো অ্যাপার্টমেন্ট বিল্ডিংয়ে দেখলাম মেয়াদোত্তীর্ন অগ্নি নির্বাপক ঝুলছে
কিন্তু মেয়াদ ফুরোলে কি একেবারে অকেজো হয়ে যায়ে?
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
আমি যেটা জানি যে একটা প্রেসার গেজ থাকে সেইটা নির্দিষ্ট একটা লেভেলের নিচে নামতে পারবে না। এইটা নিয়মিত চেকাপ করা দরকার।
আমার অফিসে(এসিআই) নিয়মিত ফায়ার ড্রিল হতো, মাঝে মাঝে ফলস অ্যালার্ম বাজিয়ে দিত। সব প্রতিষ্ঠানেই এটা বাধ্যতামূলক করা উচিত।
---
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়
ধন্যবাদ। আসলেই বাধ্যতামূলক করা উচিত-হয়ত অফিস গুলোতে হচ্ছে-কিন্তু অ্যাপার্টমেন্ট গুলোতে তো একেবারেই হয় না। নিয়মিত ড্রিল আয়োজন করা উচিত।
আমিতো কোন আঁকিবুকি দেখতে পাইনা
দারুন হয়েছে ইঁদুর ভাই। প্যানিক করবেন না কে বদলে ভয় পাবেন না করে দেওয়া যেতে পারে। তেমনি ফায়ার এক্সটিংগুইশার কে অগ্নি নির্বাপক।
ভালো বলছেন ভাইয়া। ধন্যবাদ।
আমাদের ওয়্যারহাউজে অগ্নিনির্বাপণের স্বয়ংক্রিয় ব্যবস্থা লাগানো হবে, কন্ট্রাকটরের কাছ থেকে টেস্ট করার জন্য একটা এক্সটিংগুইশার এনে সিলিং-এ ফিট করলাম। যন্ত্রটার ঠিক নিচে আগুন জ্বালানোর ব্যবস্থা করলাম। তাপমাত্রা বা অগ্নিশিখা একটা নির্দিষ্ট সীমা অতিক্রম করলে যন্ত্রটা আপনা-আপনি চালু হয়ে আগুন নিভিয়ে ফেলার কথা। আগুন লাগানোর মিনিট তিনেক পরে প্রচণ্ড শব্দে যন্ত্রটি চালু হয়ে সাদা ধোঁয়ায় চারদিক ভরে গেল। আমরা যে ক'জন ঘটনাস্থলে ছিলাম আমাদের সারা শরীর-পোশাক ক্যালসিয়াম কার্বনেটের গুড়ায় সাদা হয়ে গেল। একটু পরে আগুনের কী অবস্থা দেখার জন্য গিয়ে দেখি যন্ত্রটি তার ভাঁড়ারের পুরোটা কেমিক্যাল খরচ করে বসে আছে কিন্তু আগুন বহাল তবিয়তে জ্বলছে। আমি অফিসে ফিরে গিয়ে কন্ট্রাকটরকে দেয়া ওয়ার্ক অর্ডারটা বাতিল করে দিলাম।
এর কয়েক বছর পরে বসুন্ধরা সিটিতে ভয়াবহ আগুন লাগার সময় অগ্নিনির্বাপণের স্বয়ংক্রিয় ব্যবস্থা ফেইল করায় মনে হয়েছিল, বসুন্ধরা কর্তৃপক্ষ কি ব্যবস্থাটি আমার মতো চেক করে দেখেছিলেন নাকি সাপ্লায়ার/কন্ট্রাকটরের সুনাম শুনেই জিনিস লাগিয়ে ফেলেছিলেন? উল্লেখ্য, আমরাও এমন একটি কোম্পানীকেই প্রথমে কাজটি দিয়েছিলাম বাংলাদেশে এই ফিল্ডে যাদের যথেষ্ট সুনাম আছে।
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
দারুণ লাগল আপনার কার্টুন।
কিন্তু একটা কথা বলুন তো ভাইয়া, এগুলো কি প্রথমে হাতে এঁকে তারপর কম্পুতে করতে হয় নাকি একেবারে সোজাসুজি কম্পুতে? আসলে কার্টুন আঁকার ব্যাপারে জ্ঞান খুবই কম তো, তাই জানতে চাওয়া।
হাতে এঁকে স্ক্যান করে রং করা যায় পিসিতেও আঁকান যায় ট্যাবলেট থাকলে-এইটা পুরাটাই পিসিতে করা-ম্যাংগা স্টুডিওতে এঁকে ফটোশপে কালার।
আঁকার স্টাইলটা ভালো লেগেছে।
কার্টুন আসলেই শক্তিশালী একটা মাধ্যম। এই কয়েকটা ফ্রেমে বলা কথাগুলো লিখতে অনেক বড় প্রবন্ধ করা লাগতো।
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
facebook
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
দারুণ!
_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই
আপনার আঁকার হাত চমৎকার।
অফিসের ফায়ার ড্রিলে একজন এক্সটিংগুইশার নিয়ে ধুম করে আগুনে ফেলে দিলেন। এটা ক্বেন করলেন জিজ্ঞেস করলে উত্তর দিলেন নিজের সেফটির জন্য এমন করেছেন।
হা হা হা বলেন কি!
আঁকা ও আইডিয়া দারুণ।
_______________
আমার নামের মধ্যে ১৩
আপনার আইডিয়া আর আঁকা বেশ ভালো লাগল। আপনি কোথায় থাকেন জানিনা। উন্মাদের সাথে যোগাযোগ আছে কি? না থাকলে করে ফেলেন। ঠিকানা / নম্বর বা আর কোনও কিছু লাগ্লে জানিয়েন।
নতুন মন্তব্য করুন