'এইযে শুনছেন! এদিকে! শুনতে পাচ্ছেন? এইযে এদিকে। '
[justify]১৯৬৭ সালে প্রকাশিত গ্যাব্রিয়েল গার্সিয়া মার্কেজের উপন্যাস ‘নিঃসঙ্গতার একশ বছর’-এ (Cien años de Soledad) কর্নেল অরেলিয়ানো বুয়েন্দিয়া যখন হৃদয়ঙ্গম করেন চলমান গৃহযুদ্ধ নিস্ফলা, যুযুধান দুই পক্ষ কেবল নিজেদের ‘মর্যাদা’ রক্ষার দোহাই দিয়ে যুদ্ধ চালিয়ে যাচ্ছে তখন গভীর হতাশা থেকে তিনি আত্মহত্যার সিদ্ধান্ত নেন। তাঁর ব্যক্তিগত চিকিৎসক তাঁর বুকে আয়োডিন দিয়ে একটি বৃত্ত এঁকে দিয়েছিলেন। অপরাহ্ন তিনটে পন
বহুকাল পরে সচলায়তনে এলাম। আপনারা সবাই কেমন আছেন? সেইসব পুরানো দিন মনে পড়ে, যখন নিত্য নিত্য এই চত্বরে একবার করে ঢুঁ মেরে যেতেই হত। তখন প্রতিদিন এত লেখা উঠত, যে তাল রাখাই কঠিন ছিল।
কয়েক মাস হল একটা অ্যাপ নামিয়ে মোবাইলের স্ক্রীনে ছবি আঁকা শুরু করেছি। একেবারেই হাবিজাবি ছবি, বুঝতেই পারছেন জিনিসটা বুঝতে বুঝতেই দিন চলে যায়, ভালো আঁকা তো অনেক পরের ব্যাপার। তবু ভাবলাম সচলের বন্ধুদের দেখাই কয়েকটা ছবি।
ড. সম্পদ পান্ডে ও আমি উন্দাভাল্লি গুহার ভেতরে অনেকগুলো ছবি তুললাম। আমি প্রৌঢ়, পৃথুল শরীর। সে তুলনায় সম্পদ বেশ শক্ত-সমর্থ। তবু এখানে বেড়াতে এসে আমাদের দু’জনার মনই এখন তুখোড় তারুণ্যে উদ্ভাসিত।
[justify](ক) ঘটোৎকচ সরণিতে আইসক্রীম
ধানমণ্ডি ৮ নাম্বার সেতুর পশ্চিম প্রান্ত থেকে হাতের বামে যে রাস্তাটা রবীন্দ্র সরোবরের গা ঘেঁষে দক্ষিণ দিকে গেছে সেটার নাম ৭/এ। তবে এই রাস্তা বেশিক্ষণ ৭/এ নামে দক্ষিণ দিকে যেতে পারেনি অল্প পরেই ৭/এ সোজা পশ্চিম দিকে রওনা দিয়েছে, আর দক্ষিণগামী রাস্তার নাম হয়ে গেছে ৬/এ। এই ৬/এ-ও এক সময় দক্ষিণ দিকে যাবার পথ না পেয়ে পশ্চিম দিকে রওনা দিয়েছে।
বনানী ব্রিজের ওপরে বসে আছি৷
বসে আছি বলতে বাইকের পেছনে বসে আছি। হাতির ঝিল থেকে ১১ নাম্বার রোড পুরোটা জ্যাম। শালা তিনদিনের ছুটিতে পুরো ঢাকা শহর রাস্তায় নেমে গেছে নাকি!
বাইকার ব্যাটা উসখুস করছে। কর, আমার কী! জ্যাম কি আমি লাগাইসি!
ফুরফুরে বাতাস। ভালোই লাগছে। ভাবসিলাম আজকে সকাল সকাল বাসায় ফিরে একটা ঘুম দিব৷ কাল থেকে আবার রোজা, ভোররাতে উঠতে হবে৷
গেল ছাতার ঘুমটা।
প্রলয়ের দিনে,
তেপনের চারপাশে মৌমাছি চরে
জেলে জোড়ে ঝকমকে জাল
সুখী তিমিকের দল লাফায় সায়রে
কিশোর চড়ুই খেলে ছাতের নালার কাছে
সাপগুলো সোনালিবরন, যেমন হওয়ার কথা।
প্রলয়ের দিনে,
ছাতা কাঁধে রমণীরা মাঠ ধরে হাঁটে
উঠোনের পাড়ে বসে ঝিমোয় মাতাল
সব্জিওয়ালা এসে চেঁচায় গলিতে
দ্বীপ ঘেঁষে আসে এক হলুদ পালের নাও
অফুরান বেহালার স্বরটা হাওয়ায়
নিয়ে যায় তারাভরা রাতে।
আর যাদের আশঙ্কা ছিলো বাজ-বিজুলির
ঐতিহাসিক ৭ মার্চ বাঙালির মুক্তি সংগ্রামের ইতিহাসের অবিস্মরণীয় একটি দিন। একাত্তরের এইদিনে স্বাধীনতার স্থপতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান রমনার রেসকোর্স ময়দানের জনসমুদ্রে ঘোষণা করেছিলেন পাকিস্তানের অপশাসন ও নিষ্পেষণ থেকে বাঙালির মুক্তির মূলমন্ত্র। এই ভাষণটির তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া ছিল তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের মানুষকে স্বাধীনতা যুদ্ধে উদ্বুদ্ধ করা। এটি একটি ভূখণ্ডের মানুষের হাজার বছরের নির্যাতন, নিপীড়