মানুষের কাজই উদ্ভট সব কথা বলা, ভাবে সান্টিয়াগো। মাঝে মাঝে মনে হয়, ভেড়ারাই ভালো, কোনো কথাবার্তা বলেনা, চুপচাপ থাকে। আর না হলে বইতো আছেই। যখন যেমন ইচ্ছা, বই থেকে কত অবিশ্বাস্য সব কাহিনী জেনে নেওয়া যায়! অথচ মানুষের সাথে কথা বলতে গেলেই যত সমস্যা, কেউ কেউ এমন কথা বলে, এমন আজব সব কথা যে আর আলাপ চালিয়ে যাওয়ার উপায় থাকেনা।
“আমার নাম মেলখিযেডেক,” বলল বুড়ো। “কতগুলো ভেড়া আছে তোমার?”
[justify]
[justify]
করোনার প্রার্দুভাবে বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো সমগ্র বাংলাদেশও যখন ঘরের মধ্যে বন্দি জীবন যাপিত করেছিল, এদেশের হতদ্ররিদ্র মানুষের মুখে শুধু একটাই কথা ছিল- "করোনায় মরতে রাজি, কিন্তু ক্ষুধার জ্বালায় নয়"। হয়ত তাই কবি সুকান্ত ভট্রাচার্য তাঁর "হে মহাজীবন" কবিতায় লিখেছিলেন –
"ক্ষুধার রাজ্যে পৃথিবী গদ্যময়;
দিগন্ত জুড়ে লালচে আভা ছড়িয়ে পড়ছিল, সূর্যটা হঠাৎই উঠল। বাবার সাথে ওইদিনের আলাপের কথা ভাবল সান্টিয়াগো, খুশি খুশি লাগল। কত প্রাসাদ প্রতিম দালান দেখলো, কত মেয়ে দেখলো, কিন্তু যে মেয়েটার জন্য গত কয়দিন থেকে ও অধীর হয়ে আছে, তার সাথে কোনোকিছুরই তুলনা চলেনা।
করোনা ভাইরাস সাম্যবাদী ভাইরাস, সবার জন্য সমান, রাজা-প্রজা যেই হোক, কোন ভেদাভেদ নেই, আসলে এটা একটা ন্যাচারাল অর্ডার, মানুষের সৃষ্টি এই কৃত্রিম সামাজিক বৈষম্যকে ব্যালান্স করতে প্রকৃতি প্রদত্ত সমাধান। ফেসবুক ফিডে জনৈক বামপন্থী বন্ধুর অনেকটা এরকমই একটা স্ট্যাটাস পড়ছিলাম।
ইব্রিয়াম-আলী
[justify]তিব্লিসি শহরের সায়েন্স একাডেমীর পার্শ্বস্থিত একখানা আন্ডারপাসের মাঝ দিয়ে পথ পেরোতে গিয়ে খানিকটা বিপাকে পড়তে হয়। কারণটা– বিদ্যুৎ বিভ্রাট। চারদিকে ঘুটঘুটে অন্ধকার। সিঁড়ি বেয়ে নিচে নামবার পরই এই বিড়ম্বনা।