ঐতিহাসিক ৭ মার্চ বাঙালির মুক্তি সংগ্রামের ইতিহাসের অবিস্মরণীয় একটি দিন। একাত্তরের এইদিনে স্বাধীনতার স্থপতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান রমনার রেসকোর্স ময়দানের জনসমুদ্রে ঘোষণা করেছিলেন পাকিস্তানের অপশাসন ও নিষ্পেষণ থেকে বাঙালির মুক্তির মূলমন্ত্র। এই ভাষণটির তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া ছিল তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের মানুষকে স্বাধীনতা যুদ্ধে উদ্বুদ্ধ করা। এটি একটি ভূখণ্ডের মানুষের হাজার বছরের নির্যাতন, নিপীড়
বাংলাদেশের ভাষা আন্দোলন বিশ্বের মুক্তির সংগ্রামের ইতিহাসে এক অনন্য ঘটনা। বস্তুত ভাষা আন্দোলন ছিল পশ্চিম পাকিস্তানি ঔপনিবেশিক শাসন শোষণের বিরুদ্ধে পূর্ববঙ্গের শোষিত জনগণের সুদীর্ঘ সংগ্রামের সংগঠিত সূচনা। এটি ছিল দেশের প্রথম গণতান্ত্রিক ও সাংস্কৃতিক আন্দোলন । সেক্যুলার এই আন্দোলনে পূর্ব বাংলায় জিন্নাহর দ্বিজাতিতত্ত্বের ধ্বংসের বীজ রোপিত হয়। এই আন্দোলনের মধ্যেই ছিল বাঙ্গালী জাতীয়তাবাদী অনুভব।
ইর্মগার্ড ফুর্খনার নামক জার্মানকে দেখে আর দশজন সাধারণ বৃদ্ধ শ্বেতাঙ্গ নারীর থেকে আলাদা কিছু মনে হয় না। কিন্তু ফুর্খনার সাধারণ নন। আজ ৯৭ বছর বয়স্ক ফুর্খনারকে উত্তর জার্মানির এক আদালতে মানবতাবিরোধী অপরাধে দোষী সাব্যস্ত করে দুই বছরের কারাদণ্ড প্রদান করা হয়েছে।
[justify](ক)
বাঙালি জাতির ইতিহাসের সবচেয়ে নৃশংস হত্যাকাণ্ডটি সংঘটিত হয়েছিল ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট পাখি ডাকা ভোরে। বাংলাদেশের স্থপতি ও রাষ্ট্রপতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এবং তাঁর পরিবারের সকল সদস্যকে সেদিন পৈশাচিক উন্মত্ততায় হত্যা করা হয়েছিল। ঘটনাক্রমে বঙ্গবন্ধুর দুই আত্মজা শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা দেশের বাইরে থাকায় প্রাণে বেঁচে যান। ধানমন্ডির ৩২ নম্বর সড়কের ঐতিহাসিক বাসভবনটিতে অবস্থানরত বঙ্গবন্ধুর পরিবারের যেস
১৮৯১ সালে জন রাড্ রেইনি নামের এক ব্রিটিশ ভদ্রলোক রয়্যাল জিওগ্রাফিক্যাল সোসাইটির মাসিক পত্রিকায় সুন্দরবন নিয়ে একটা প্রবন্ধ ছেপেছিলেন (https://doi.org/10.2307/1800883)। সুন্দরবনের ভূ-প্রকৃতি, জীবজন্তু, পরিত্যক্ত দালানকোঠা, স্থানীয় লোকজনের পেশা, কেচ্ছাকাহিনী-- সবকিছু নিয়ে মোটামুটি সুখপাঠ্য লেখা। স্থানীয় ভাষা-সংস্কৃতিতে তার বেশ দখল, স্থান বা মানুষের নামের ইংরেজি করেছেন বেশ অবিকৃত ভাবে, ডেক্কা-মেক্কা-
আলামিন ভাতের হোটেল পারে পানের দোকানে
চাবাইতেছিনু পান। তখন অকস্মাৎ
পাঠাও চাপিয়া এসে উপস্থিত হাউমাউ ক্রন্দনরত গেনী বন্ধু ইছহাক
চন্দ্র বিদ্যাসাগর। পাঠাওয়ের ইয়ামহা চালকটি পরম আদরে
মুছাইয়া দিল গেনী ইছহাকের অশ্রু একটি বাতিল রুমালে। আমা পানে
ইছহাককে আলিঙ্গন বাগাইয়া আগাইতে দেখিয়া সে করিল হুশিয়ার, ভাই এট্টু দেইহেন।
তারপর চলে গেল ভো ভো করে কুথা পানে যেন।
‘আমি নিগ্রো। যে-বাড়িটায় থাকি তা হার্লেমে- শহরের ভেতরে আর একটা, আমেরিকান নিগ্রো মহানগরীতে।‘- এভাবেই লেখক শুরু করেন তাঁর গল্প। লেখক মানে বিশ্বখ্যাত মনিষী, নব জাগরণের সঙ্গীতের পথিকৃৎ, অভিনেতা, মানবাধিকার কর্মী, হার্লেম রেনেসাঁর অন্যতম পুরোধা পল রোবসন।