Warning: Creating default object from empty value in i18ntaxonomy_term_page() (line 34 of /var/www/sachalayatan/s6/sites/all/modules/i18n/i18ntaxonomy/i18ntaxonomy.pages.inc).

ইতিহাস

গালিবের হাভেলির সন্ধানে (২)

রেজওয়ান এর ছবি
লিখেছেন রেজওয়ান (তারিখ: বিষ্যুদ, ২১/১২/২০১৭ - ৮:০৩পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

গালিবের হাভেলির প্রবেশ পথ।

(প্রথম পর্ব এখানে)

সমাজমুখী ছিলেন না উর্দু মহাকবি মির্জা গালিব, কাব্যের উপজীব্য ছিল তার নিজের জীবনের সুখ দুঃখ, প্রেম- ভালবাসা, ভাগ্যের উত্থান পতন। ১৮৫৭ সালের সিপাহি বিদ্রোহের পর ব্রিটিশরা দিল্লির রেড ফোর্ট আর জামে মসজিদ দখল করে এ দুইয়ের মধ্যকার প্রচুর পুরোনো বিল্ডিং এবং বাজার ধ্বংস করে বিশাল অংশ খালি করে ফেলে। গালিব চোখের সামনে দেখেছেন দিল্লির খাস বাজার, উর্দু বাজার, খরম-কা বাজার মিলিয়ে যেতে।

আমি এবং দিল্লির বন্ধু অমিত যাচ্ছি বর্তমান যুগের গলি কাসিমজান খুঁজতে, যেখানে তার হাভেলি আছে।


উজাইর ইউনুস, পাকিস্তানের ক্ষমা নাই। চাইলেও নাই না চাইলেও নাই

সৈয়দ নজরুল ইসলাম দেলগীর এর ছবি
লিখেছেন সৈয়দ নজরুল ইসলাম দেলগীর (তারিখ: সোম, ১৮/১২/২০১৭ - ৪:৩৭অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

মোড়লপনার নিয়ম হলো মিলমিশ করিয়ে দেওয়া। পুরাতন গ্যাঞ্জামে যা কিছুই হোক না কেন মিটমাট করিয়ে শান্তিতে বসবাসের বন্দোবস্ত করা। বিচার না, মিটমাটেই শান্তি।


গালিবের হাভেলির সন্ধানে (১)

রেজওয়ান এর ছবি
লিখেছেন রেজওয়ান (তারিখ: বুধ, ২২/১১/২০১৭ - ১০:১৪পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

দিল্লির চাঁদনি চকের জ্যামে ঠাঁসা রাস্তায় ফুটপাথ লোকে লোকারণ্য। মানুষের ভিড়ে ঠিকমত হাটা যাচ্ছে না, রীতিমত লাইনে করে যেতে হচ্ছে। হঠাত করেই বাচ্চা সামলাতে কেউ দাঁড়াচ্ছে, আর লাইনটা থেমে যাচ্ছে, সাথে সাথেই পেছন থেকে ধাক্কা। চলার একটুকু জায়গার জন্যে যেন সবার মধ্যে একটা অসুস্থ প্রতিযোগিতা চলছে। । লাগোয়া রাস্তায় ট্রাফিক জ্যামে গাড়ি-ঠেলাগাড়ি-মোটরসাইকেলগুলো স্থবির হয়ে আছে, হঠাৎ মনে হবে যে রাস্তা জুড়ে পার্কিং করে রেখেছে । চারিদিকে লোকে লোকারণ্য এবং প্রচুর কোলাহল। আমি ছুটছি অমিতের পেছন পেছন। অমিত দিল্লির ছেলে, আইটি প্রফেশনাল আর ব্লগার। দশাসই দেহ নিয়েও কেউ এমন ছুটতে পারে তাকে না দেখলে বিশ্বাস করা যায় না।

আমাদের গন্তব্য পুরোন দিল্লীর বালিমারানের এক সরু গলি।


খবরের কাগজের পাতা থেকেঃ ৭২ এর সংবিধান

ইয়ামেন এর ছবি
লিখেছেন ইয়ামেন [অতিথি] (তারিখ: সোম, ০৬/১১/২০১৭ - ৩:০৬পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

গতকাল ৪ঠা নভেম্বর ছিল ৪৬-তম সংবিধান দিবস। ১৯৭২ সালের এই দিনে সদ্য স্বাধীন বাংলাদেশর সংসদে সংবিধানটি গৃহীত হয়, কার্যকর করা হয় প্রথম বিজয় দিবস, ১৬ই ডিসেম্বর ১৯৭২, থেকে। সংবিধান নিয়ে বক্তব্য রাখার সময় বঙ্গবন্ধু বলেছিলেনঃ

এই সংবিধান শহীদের রক্তে লিখিত, এ সংবিধান সমগ্র জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষার মূর্ত প্রতীক হয়ে বেঁচে থাকবে।


হোমেজ টু ক্যাটালোনিয়াঃ ক্যাটালোনিয়ায় স্বাধীনতা

হাসিব এর ছবি
লিখেছেন হাসিব (তারিখ: সোম, ০২/১০/২০১৭ - ৬:৫৬পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

গতকাল স্পেনের ক্যাটালোনিয়া স্বাধীনতা প্রশ্নে গণভোটে অংশ নিলো। ব্যাপক সহিংসতার মধ্য দিয়ে গণভোট ক্যাটালোনিয়ার স্বাধীনতার পক্ষে রায় দিয়েছে। সারাদিনের সহিংসতায় ৮ শতাধিক মানুষ আহত হয়েছে। ক্যাটালোনিয়া স্বাধীনতা প্রশ্নে একদিনে এরকম অবস্থায় আসেনি। বহু বছরের অসন্তুষ্টি এর পেছনে রয়েছে। পুরো প্রেক্ষাপটটা বুঝতে আমাদের একটু পেছন দিকে যেতে হবে।


স্বাধীন বাংলায় প্রথম ঈদ

ইয়ামেন এর ছবি
লিখেছেন ইয়ামেন [অতিথি] (তারিখ: শুক্র, ০১/০৯/২০১৭ - ৪:৫৭পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম ঈদ ছিল ১৯৭২ সালের ঈদুল আজহা। তারিখটা ছিল ২৭শে জানুয়ারি। দেশ দীর্ঘ নয় মাস রক্তক্ষয়ী যুদ্ধ করে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে চূড়ান্ত বিজয় লাভ করেছে তার মাত্র পাঁচ সপ্তাহ আগে। বঙ্গবন্ধু স্বদেশে প্রত্যাবর্তন করে এক যুদ্ধ বিধ্বস্ত দেশের হাল ধরেছে মোটে দু সপ্তাহ হলো। এর মাঝে দেশে ঈদ উদযাপনটা কি রকম ছিল, তা জানার একটা কৌতূহল ছিল। ভাবলাম বিস্তারিত না জানতে পারলেও আর্কাইভ ঘেঁটে ঈদের আগের দি


মগের মুল্লুকে রোহিঙ্গা বিলোপের আয়োজন!

আব্দুল্লাহ এ.এম. এর ছবি
লিখেছেন আব্দুল্লাহ এ.এম. [অতিথি] (তারিখ: শুক্র, ০১/০৯/২০১৭ - ৪:৫৭পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

রোহিঙ্গা ইস্যুটি প্রায়শই আমাদের জন্য বিশেষ গুরুতর হয়ে ওঠে, অতি সম্প্রতি যেমনটি হয়েছে । আমাদের অতি নিকট এই প্রতিবেশীদের সম্পর্কে যেমন আমদের তেমন একটা জানাশোনা নেই, তেমনই জানা নেই এই সঙ্কটের স্বরূপ। আমাদের টক শো গুলোতে খাপছাড়া গোছের কিছু তথ্য এবং মন্তব্য শুনে মেজাজটাও বিগড়ে গেল, তাই এ সম্পর্কে কিছুটা জানার চেষ্টা।


বখতিয়ার খিলজির একটি পরাজয় পালক

নীড় সন্ধানী এর ছবি
লিখেছেন নীড় সন্ধানী (তারিখ: শুক্র, ২৮/০৭/২০১৭ - ৭:৪১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ইখতিয়ার উদ্দিন মুহাম্মদ বিন বখতিয়ার খিলজিকে ভারতবর্ষে সবাই চেনে। ভারতবর্ষের বাইরেও অচেনা নন তিনি। উপমহাদেশে মুসলমান রাজত্বের সূচনা তাঁর হাত দিয়েই হয়েছিল। কারো কাছে তিনি মহানায়ক, কারো চোখে তিনি মহাভিলেন। বখতিয়ার খিলজির বীরত্বের কিংবদন্তি সবাই জানলেও তাঁর শেষ অভিযান সম্পর্কে খুব বেশী মানুষ জানে না।


One day in the life of Ivan Denisovich (আইভান ডেনিসোভিচের জীবনের একদিন) - পর্ব - ৭ : A novel by Alexander Solzhensitsyn

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: সোম, ১৭/০৭/২০১৭ - ৪:৪১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

পর্ব = ৭

(পূর্ববর্তী পর্বের লিঙ্ক গল্পের শেষে)

ওরা লম্বা একটা তারের টুকরো ভেঙ্গে নিয়ে এক কোনায় লুকিয়ে রাখলো। সূখোভ কয়েকটা তক্তা পেরেক ঠুকে জুড়ে দিয়ে একটা মই বানিয়ে গপচিককে পাঠালো স্টোভের পাইপটা ঝুলিয়ে দেয়ার জন্য। ছোকড়াটা একেবারে কাঠবেড়ালির মত চটপটে, তরতর করে খাম্বা বেয়ে উঠে দু-একটা পেরেক ঠুকে তার মধ্যে তার জড়িয়ে সেটা পাইপের তলা দিয়ে ঘুরিয়ে পেঁচিয়ে নিল। সে নিজ থেকেই পাইপটার প্রান্তের কাছটায় আবার বেঁকিয়ে দিলো, ছেলেটার উৎসাহ দেখে সূখোভ আর কিছু বললো না। আজকের বাতাসের গতি খুব বেশী না হলেও কাল যে হবে না সেটাতো আর বলা যায় না, আর এই বাঁকানোটা ধোঁয়া বেরুনো রোধ করবে। ভুলে যাওয়া যাবে না যে স্টোভটা সারানো হচ্ছে ওদের সবার নিজেদের স্বার্থেই।