[justify]
সচলায়তনের সাম্প্রতিক ঘটনাবলী পর্যবেক্ষণ করে কিছু বিষয়কে কলহের কারণ বলে চিহ্নিত করা হয়েছে। এই প্রসঙ্গে পর্যবেক্ষণ ও আলোচনার আলোকে নীতিমালায় কিছু প্রয়োজনীয় সংশোধনী অর্ন্তভুক্ত করা হয়েছে।
সচলায়তনের বিশ্লেষণে সমস্যার কারণ হিসেবে উঠে এসেছে নিচের বিষয়সমূহঃ
সচলায়তনের অতিথি সচল প্রৌঢ় ভাবনা আমাদের ছেড়ে না ফেরার দেশে পাড়ি জমিয়েছেন। তাঁর লেখা আর মন্তব্য সচলায়তনের পাতায় ব্যথার স্মারক হয়ে রয়ে গেলো। বিদায়, কবির ভাই। সচলায়তন পরিবার আপনাকে হারিয়ে ক্ষীণ হলো।
বরং তুমি নিজেকে প্রত্যাহার করো।
এই সংঘ এই আনন্দ এবং মনভালো
পেছনে ফেলে মৌন হও, হও একা।
মানুষের মাঝে আলো থাকে, তুমি
তাই আঁধারে হও নির্জন, নির্জন হও।
অনেকের মাঝে থেকে একা হয়ে যাও।
আলো থাকুক, কোলাহল থাকুক উজ্জল
মানুষদের জন্য। তুমি ফিরে যাও প্রচ্ছায়ায়।
তুমি নিজেকে প্রত্যাহার করে নাও,
এই সংঘ এই আনন্দ এই মনভালো
থেকে নিজেকে সরিয়ে নাও আলবাব।
একটি প্রাপ্তি সংবাদ!
একটি প্রাপ্তি সংবাদ!
শহরের উষ্ণতম দিনে
যখন রাস্তার দুধারে
সারিসারি ভোঁতা কিছু মুখ আটকে রেখে
শাঁই শাঁই করে চলে যাচ্ছিলো
খুবই, খুবই গুরুত্বপূর্ণ এক গাড়ির বহর,
ঠিক সেইসময়, সবার সম্মিলিত চেষ্টায়
'ভাবনা' নামে একটি বাচ্চা পাওয়া যায়।
মেনিনজাইটিস রোগীর সুষুম্না-তরলের (Spinal Fluid) ডিএনএ বিশ্লেষণের মাধ্যমে সেঁজুতি আবিষ্কার করলেন যে রোগীদের বেশ কয়েকজনের সংক্রমণের মূল কারণ চিকনগুনিয়া ভাইরাস। চিকনগুনিয়া ভাইরাস মেনিনজাইটিসের কারণ হতে পারেনা - এই ধারণাই ছিলো প্রচলিত। অথচ সেঁজুতির আবিষ্কার প্রচলিত ধারণাটিকে ভেঙে দেয়। আইডি সেক নামক একটি বিনামূল্য অনলাইন তথ্যসম্ভার ব্যবহার করে সেঁজুতি এ আবিষ্কারটি করেন। আর সে কারণেই তাঁর কাজের ওপর আলোকপাত করে প্রকাশিত হয় এ প্রবন্ধটি। আন্তর্জাতিক অংশগ্রহণের মাধ্যমে সুপরিচিত অণুজীববিজ্ঞানী ডঃ সেঁজুতি সাহা আসছেন বেতারায়তনের সাক্ষাৎকারে, সরাসরি সম্প্রচারে।
মোড়লপনার নিয়ম হলো মিলমিশ করিয়ে দেওয়া। পুরাতন গ্যাঞ্জামে যা কিছুই হোক না কেন মিটমাট করিয়ে শান্তিতে বসবাসের বন্দোবস্ত করা। বিচার না, মিটমাটেই শান্তি।
সংক্রমনের পর জিকা ভাইরাস মস্তিস্কে গিয়ে বাসা বাধে। মস্তিস্কে মানে “নিউরাল প্রোজেনিটর কোষে”। মস্তিস্কের সঙ্গে প্রোজেনিটর কোষের র্পাথক্য হচ্ছে বিস্কুটে আর ময়দায়। নিউরাল প্রোজেনিটর কোষ হচ্ছে সহজ কথায় নিউরাল স্টেম কোষ। মানে যেসব কোষ বেড়ে উঠে মস্তিস্ক তৈরি করে সেইসব কোষ। ময়দা থেকে নানান ক্যারিকেচারে যেমন বিস্কুট হয়, তেমন।
মস্তিস্ক তৈরির যে কোষ, তাতে যদি ভাইরাস বাসা বাধে তাহলে কী হয়?
প্রিয় সচল,
সচলায়তনের ব্লগার কৌস্তুভ অধিকারী অতি সম্প্রতি চুল পেকে যাবার জন্য দায়ী একটি জিন IRF4 চিহ্নিত করেছেন। এই উপলক্ষ্যে আমরা কৌস্তুভের একটা সাক্ষাৎকার গ্রহণ করেছি। সাক্ষাৎকারটি পোস্টে সংযুক্ত ইউটিউব লিংক থেকে দেখতে পারবেন।
প্রিয় পাঠক,
সার্ভার বদলের পর কিছু কনফিগারেশনগত ঝামেলার কারনে সচলায়তনে এক্সেস করা যাচ্ছিলো না। 127.0.0.1 ব্যান করা হয়েছে নামে একটি মেসেজ দেখাচ্ছিলো। সমস্যাটির সমাধাণ করা হয়েছে। এই অসুবিধার জন্য আমরা আন্তরিকভাবে দুঃখিত। ভবিষ্যতে এধরণের সমস্যা হলে কি করণীয় সে ব্যাপারে আমরা আলোচনা করছি।
ধন্যবাদ।