অতিথি লেখকের একাউন্ট থেকে পোস্ট সেইভ করতে গেলে একটি এরর আসে:
Validation error, please try again. If this error persists, please contact the site administrator.
আমরা বিষয়টি খতিয়ে দেখছি।
=============
আপডেট:
আমাদের কয়েকজন অতিথি সম্প্রতি মন্তব্য করতে গিয়ে ক্যাপচার সম্মুখীন হন। সমস্যা হচ্ছে উল্লেখিত ক্যাপচা মন্তব্যকারীকে প্রদর্শন করা হয়নি।
সমস্যাটি সমাধাণের জন্য ক্যাপচার অপশনটি বন্ধ রাখা হয়েছে। এরপরও যদি কোনো অতিথি মন্তব্য হারিয়ে যাওয়া কিংবা ক্যাপচা সংক্রান্ত কোনো সমস্যায় পড়ে থাকেন তাহলে আমাদের জানাতে ভুলবেন না।
ব্যানারশিল্পীদের কাছ থেকে অপূর্ব সব ব্যানারে প্রতিদিন সজ্জিত থাকতে চায় সচলায়তন। সচলায়তনে যে কেউ ব্যানার পাঠাতে পারেন। টেক্সটে সচলায়তনের নাম আর শ্লোগান [চিত্ত যেথা ভয়শূন্য, উচ্চ যেথা শির] রাখতে হবে ব্যানারে, তবে শ্লোগানটা ঐচ্ছিক, আবশ্যিক নয়। আকার ৯৬৫x১৫০ পিক্সেল। ফাইল সাইজ ৫০ থেকে ১০০ কিলোবাইটের মধ্যে। ইমেইল করে দিন banner এট সচলায়তন ডট com বা contact এট সচলায়তন ডট com।
আপনের কি ক্যাম্রা আছে, কছম কইরা ঈমানে কন, আপ্নের কি সত্যি সত্যিই ক্যাম্রা আছে? আপনে কি হেইটা দিয়া চিপা চিপি টিপা টিপি কইরা ছবি তুলেন?? তারপর কি আপনের ছবি গুলান হাইলাইটের ঠেলায় এক্কেলে চেগায়া থাকে আবার শ্যাডোর যন্ত্রনায় এক্কেলে ভাঁজ মাইরা থাকে??? আপ্নের ছবি গুলা দেখতে কি নিচের যেকুনু একটা বা দুইটার মতোই লাগে -
প্রথম থেকেই সচলায়তনে অভ্যন্তরীণ একটি পোস্ট কাউন্টার বা স্ট্যাটিকস গণনার মডিউল ছিলো। এই মডিউলটি প্রচুর ডেটা তৈরী করত বলে সচলায়তনের ডেটাবেইজ পার্ফমেন্সে প্রভাব ফেলে। গতি বাড়াতে গিয়ে এই মডিউলটি এক সময় বন্ধ করা হয়।
সার্ভার স্থানান্তর সংক্রান্ত কারণে ঢাকা সময় শুক্রবার রাত ৯ টা থেকে শনিবার রাত ৯টার মধ্যে ছয় ঘন্টা বা তার কিছু কম সময় সচলায়তন সার্ভার বন্ধ থাকবে। এ সময় সচলায়তন সংক্রান্ত তথ্য টুইটারের মাধ্যমে পাওয়া যাবে। বিস্তারিত এখানে।
আপডেট:
আমেরিকা সময় সন্ধ্যা ৬টা থেকে ৯টা EST, বাংলাদেশ সময় শনিবার, জুন ২৩, সকাল ৪টা থেকে ৭টা মধ্যে কোনো এক সময় সার্ভার বদলের কাজ শুরু হবে। শুরু হবার পর দুই থেকে ছয় ঘন্টা লাগবে এই বদল সম্পন্ন হতে।
আপডেট 2:
আপডেট সমাপ্ত।
সচল আড্ডা
মেহবুবা জুবারের
অনেকদিন থেকেই ভাবছিলাম একটা সচল আড্ডা করার কথা। কিন্তু একা একা কী এসব হয়? তাই মনের ইচ্ছে মনে চেপে রেখে বড় বড় নিশ্বাঃস ফেলে ঢাকার/জার্মানীর সচল আড্ডার বর্ণনা পড়তাম, ছবি দেখতাম আর মনকে বলতাম, দেখিস আমরাও একদিন...
কথা ছিলো বৈশাখের চিড়বিড়ে গরমে সচলেরা তাদের ছেলেবেলার হারিয়ে যাওয়া, বিলুপ্তপ্রায় জ্বীন-ভূতেদের পুনরুজ্জীবিত করবেন বৈশাখ ১৪১৯-এর সচলায়তন ই-বুকের জন্যে। তা সে কথা, কথাই রয়ে যাচ্ছিলো প্রায়, বাস্তবে আর রূপ মিলছিল না। বৈশাখের ১ তারিখ পেরুল, ৭ পেরুল, ১৪ পেরুল... বই তো দূরে থাক, লেখা কই?!!
ই-বই বাহিনীর কর্মীবৃন্দ প্রতিদিন ই-বই মেইল-বক্স চেক করেন, আর ইন-বক্সে জমা হওয়া গুটিকয় লেখা নিয়ে চক্ষু-চড়কগাছ করে বসে থাকেন। শুনলাম আধি-ভৌতিক ব্যস্ততায় সচল-হাচল-ইবই বাহিনী সব্বাই জর্জরিত!
মাঝে রাগ করে মনে হলো লেখা পাঠাবার ইমেইল অ্যাড্রেসটা ‘লেখকের মৃত্যু এট জিমেইল' টাইপ কিছু দিলে ভালো হতো!
আমার সাথে আমার বাল্যবন্ধু সুকুমারের একমাত্র ছেলে, প্রিয় ভাতিজা সইত্যজিতের অনেক মিল আছে।
সে ছিলো পাশ্চাত্য সংগীতের অনুরাগী, আমিও।
ওর সাহিত্যপাঠের শুরু ইংরিজি সাহিত্য দিয়ে, আমারও তাই।
সে প্রথম জীবনে ইংরিজিতে লেখালেখি করতো, আমিও তাই করতাম।
সে পিচ্চিকালেই ফিল্মের স্ক্রিপ্ট লিখেছিলো, আমিও লিখেছিলাম একখানা।
সে বইয়ের কাভার ডিজাইন করতো, আমি ম্যাগজিনের কাভার ডিজাইন করেছি।
সচলায়তনের নতুন পাসওয়ার্ড পলিসি চালু করার পর কয়েকজন সচল একাউন্টে লগইন করতে বা পাসওয়ার্ড বদল করতে পারেননি। একাধিকবার পাসওয়ার্ড বদল করতে ব্যার্থ হয়ে, কিংবা এটাকে এড়িয়ে যাওয়ার চেষ্টা করায় অটোমেটেড সিস্টেম কোনো কোনো একাউন্ট টেম্পোরারিলি বন্ধ করে রাখে। এত করে কেউ কেউ ধরে নিয়েছেন যে মডারেটরা কোনো কারনে তার একাউন্ট ব্লক করেছেন। অথচ মডারেটররা