কেন এ্যাতোকাল লিখি নাই,কী মনে করে আজকে লিখতে বসলাম,কেন সচলে লেখা প্রকাশের গতি অতিবৃদ্ধ জলহস্তির থেকেও শ্লথ ইত্যকার জাতীয় সহজ প্রশ্নের জবাব দিব না। আৎখা ঠাডা পড়ার মতো লিখতে মনে চাইল তাই লিখলাম। কথা এইখানেই শেষ।
এক
১৬৩০ সালের এক মেঘলা দুপুরে তমিজউদ্দিন চারটা বাণিজ্য জাহাজে পণ্য নিয়ে ইংল্যান্ডের সাউদাম্পটন বন্দরে ঢুকে পছন্দমতন জায়গা বেছে নোঙর ফেললো। জায়গাটা বড় সুন্দর নিরিবিলি। এখানে একটা ফ্যাক্টরি করতে পারলে মালামাল আমদানি রপ্তানি গুদামজাত করা ইত্যাদির বেশ সুবিধা হতো। আবহাওয়া ঠাণ্ডা মেন্দামারা হলেও জায়গা খারাপ না।
IMG_9109_ED by Ariful Islam S'uhas, on Flickr
তেল, পানি নিয়ে ব্যাপক এক্সপ্যারিমেন্টের পর এবার নামলাম রঙ নিয়ে । গানের তালে রংকে নাচাব বলে ...
দিনটা ছিল গতকাল। মনে হল আজ। তাতে কী? মনে রেখেছি তো
শরীর ভালো থাকলে একটা স্টলির বোতল খোলাই যেত.. তারপর দেশ ও জাতির মুন্ডুপাত!
আমার ছেলেটা এখন অনেক বড় হয়ে গেছে, রং পেনসিল দিয়ে পাতার পর পাতা ছবি আঁকে।
অর্নবের মতো সেও কোনদিন বাংলা পড়তে পারবে না.. বাংলা পড়েই লাভ কী? লেখাই যখন পাপ..
প্রতিটা জেনারেশনেই একটা 'বিশেষ সময়' থাকে, যেটাকে স্মৃতীচারণের সময় 'আমাদের সময়' বলে উল্লেখ করা হয়। অনেক ঘেঁটে দেখলাম যে আসলে উদ্দাম কৈশরকালকেই সেই 'আমাদের সময়' বলে উল্লেখ করতে আমরা ব্যাপক ভালোবাসি। প্রত্যেকটা জেনারেশনের কাছেই সেই সময়টা থাকে একটা ভিন্ন মাত্রা নিয়ে, সবার থেকে আলাদা। আমাদের সময়ে অমুক প্রচলন ছিলো, আমাদের সময়ে আমরা এইটা করতাম, ঐটা হতো ইত্যাদিকার কথায় এগিয়ে চলে স্মৃতীর পাতা।
প্রকৃতী বড় হেয়ালী আর খেয়ালী, এখানে ঘটে যায় কতো কিছু! কখনও বা সেটা আনন্দের, কখনও কষ্টের আবার কখনও বড়ই অদ্ভুত। প্রকৃতী আমাদের শুধু 'মানুষ' হয়েই চলতে শিখিয়েছে। তাই পাখির মতো উড়তে গেলে, মাছের মতো পানির নীচে চলতে গেলে আমাদের 'টেকনোলজি'র সহায়তা নিতে হয়। তো যাই হোক, ব্যাপার সেটা না। ব্যাপার হলো প্রকৃতীতে ক্যামোফ্লেজ করে পরিবেশের সাথে মিশে থাকার পাশাপাশি আরো একটা মজার ঘটনা আছে আর তা হলো ডিসগাইজ বা ছদ্মবেশ ধারণ। এন্ট মিমিকিং জাম্পিং স্পাইডার হলো এমনই একটি ছদ্মবেশী মাকড়শা যে দৃশ্যত পিপড়ার মতো বেশ ধারন করে তার শিকারকে বোকা বানায় এবং সেই সাথে নিজেও শিকার করে।
ব্যাপারটা কিছুই না, জাস্ট প্রেসেন্টেশন। আপনার ছবিকে কম্পোজিশন, লাইট, কালার সব দিক থেকে পার্ফেক্ট করে উপস্থাপন করবেন আপনিই, অন্যকেউ এসে এটা করে দিয়ে যাবে না। সুতরাং আপনার ছবিকে ধরে পোস্ট প্রসেস করে উপস্থাপনের ক্ষেত্রে কে কি বললো এগুলো নিয়ে চিন্তা করে অযথা সময় নষ্ট করার কোনোই মানে হয় না। সেই আদী কাল থেকে 'পাছে লোকে সর্বদাই বলে।' সুতরাং ঝাঁপিয়ে পড়ুন আপনার নিজস্ব ক্রিয়েটিভিটি নিয়ে।
ইদানিং তেল-পানি-রং নিয়ে মেতে আছি বেশ কয়দিন। অনেক হাবি-জাবি শেষে ভাবলাম কিছু পাগলামী না হয় ব্লগে তুলেই রাখি। আগের পর্ব ছিলো ত্যালগাফি নিয়ে, এবারের পর্ব পানি নিয়ে ... ও দরিয়ার পানি, তোর মতলব জানি; পানিরে পানি, জানি রে জানি ...
ইদানিং তেল-পানি-রং নিয়ে মেতে আছি বেশ কয়দিন। অনেক হাবি-জাবি শেষে ভাবলাম কিছু পাগলামী না হয় ব্লগে তুলেই রাখি। এবারের পর্ব তেল নিয়ে, তেল ... ত্যালত্যালাতেলতেল ...
প্রথম পর্ব পড়তে চাইলে এখানে চিপি দিন
নানা দেশের আকাশ পেরিয়ে প্লেন যখন ল্যান্ড করল তখন আমস্টারডামে বিকেল হয়ে গেছে। যেখান থেকে প্লেন টিকেট কেটেছিলাম তারা বলে দিয়েছিল আমস্টারডামে এক রাত থাকতে হবে। টিকেটের সাথেই হোটেল বুকিং দেয়া আছে।
প্রথমেই বলে নেই সে আমলের ছেলে পেলে হিসাবে আমরা বিশাল ভোদাই ছিলাম। অভদ্রসুলভ বাক্য ব্যবহার করতে হল বলে নিজ গুণে ক্ষমা করে দেবেন। ঐ আমলে আমাদের চিন্তার বিস্তৃতি কেমন ছিল তার বিবরণ দিতে গিয়ে "ভোদাই" এর থেকে ভাল কোন শব্দ পেলাম না। সেই প্রাগৈতিহাসিক আমলে ইন্টারনেটের তেমন চল ছিল না। বসুন্ধরা শপিং কমপ্লক্স কিংবা যমুনা ফিউচার পার্ক এর মতন অত্যাধুনিক মল ছিল না। ইস্টার্ন প্লাজায় তখন যে শপিং করত তখন তাকে আমরা ভাবতাম মালদার পার্টি। এখনকার ছেলেপেলেদের তুলনায় ঐ আমলে আমরা যার পর নাই বেয়াকুব ছিলাম।