ছবিব্লগঃ রংগ্রাফি (নাচ রে নাগিন, নাচ রে ...)

অনুপম ত্রিবেদি এর ছবি
লিখেছেন অনুপম ত্রিবেদি (তারিখ: রবি, ২৮/০৮/২০১৬ - ৯:০১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আমার এক্সপ্যারিমেন্ট সতত সচল ... একের পর এর লেগেই আছে, এর কোনো শেষ নেই। ত্যালগ্রাফি, পানিগ্রাফি করার পর এবার একটু মনযোগী হলাম রঙ নিয়ে ... রঙকে একটু নাচাবো বলে মনস্থির করলাম। যা ভাবা, তাই কাজ। বিষয়টা অনেকটা ওয়াটার ড্রপ ফটোগ্রাফির মতোই, আপনার ক্যামেরার শাটার না, ফ্লাশের শাটার স্পিড দিয়েই ছবি তুলতে হবে। এই নিয়ে বিস্তারিত আলাপ করেছিলাম এখানে, পড়ে দেখতে পারেন। কিন্তু এই কাজে সবচেয়ে বড় ঝামেলা হলো যে, একটা সাবওফারকে পুরো পিলিথিন দিয়ে জন্মনিয়ন্ত্রন টিউব টাইপ এক্কেবারে শক্ত বাঁধনে বেঁধে ফেলতে হবে। রাজা'য় কাজ হবে না, পিউর 'হিরো' লাগবে, নইলে রং-পানি লিক করে আপনার সাধের সাব-ওফারটি যাবে টেঁশে। এখানে আমি রিকশায় বর্ষাকালে ব্যাবহার করা পলিথিন দিয়ে কাজ সেরেছি, এক্কেবারে জটিল গিট্টু দিয়ে। তার উপর কালো প্লাস্টিক ফাইল কেটে কালো প্লাস্টিক টেপ দিয়ে বসিয়ে দিয়েছি, যেটা বেশ ম্যাট এবং কোনোভাবেই লাইট রিফ্লেক্ট করবে না। প্লাস্টিক শিটটা কিন্তু বসিয়েছি সাব-ওফারের সারফেসে, বেজ রিফ্লেকটরে না (বেজ রিফ্লেক্টর হলো, সাব-ওফারের পাশে যেই ফুটা থাকে, সেটা)।

এখন আসা যাক ফ্লাশ নিয়ে কারিকুরিতে। এই কাজে ফ্লাশকে তার নিজ এঙ্গেলে ছড়িয়ে ছিটিয়ে লাইট ফেলতে দেয়ার স্বাধীনতাটুকু দেয়া যাবে না, এর মাথায় একটা চুঙ্গা বা স্নুট লাগিয়ে খুবই ছোটো জায়গায় লাইট ফেলার বন্দোবস্ত করতে হবে। প্রিঙ্গেল চিপসের চোঙ্গা মাঝ বরাবর কেটে সেটা দুই ফ্লাশের মাথায় পড়িয়ে দিলাম আর তার উপর কিচেন টিসু ভাজ করে সাঁটিয়ে দিলাম লাইট ডিফিউজ করার জন্যে।

আমার সাব-ওফার রেডি, ফ্লাশও স্নুট সহ রেডি এবার আসি ব্যাকগ্রাউন্ডের কথায়। যদি ব্যাকলাইট সহ কাজ করতে চান, তখন ওফার থেকে ৫০-৬০ সেন্টিমিটার দূরে বড় একটা চারকোনা প্লাস্টিক বোল সেট করে ওটাকে কিচেন টিসু দিয়ে মুড়িয়ে ফেলতে হবে এবং ফ্লাশের মাথার স্নুট খুলে জেল/রঙ্গীন বাটি লাগিয়ে সেট করে দিতে হবে প্লাস্টিক বোলের পেছনে। আর কালো ব্যাকগ্রাউন্ডে কাজ করতে চাইলে ওফার থেকে ৮০-৯০ সেন্টিমিটার দূরে একটা কালো ব্যাকগ্রাউন্ড (কালো সুতির কাপড়) সেট করে দিলেই চলবে।

এবার আসি রং-এর মিশ্রণের কথায়, যাকে নাচাবেন, তাকে নিয়ে একটু না ঘাঁটলে কি আর নাচিয়ে মজা আছে? এই মিক্সচারে প্রধান আইটেম হলো লিকুইড পেপার গ্লু, এক্কেলে পানশে যেটা আর তার সাথে পোস্টার কালার বা ফুড কালার। কখন কোনটা মিশাবেন, সেটারও একটা হিসাব আছে। মিক্সিং এর ক্ষেত্রে আপনার ব্যাকগ্রাউন্ড সেটিংস খুবই ইম্পর্টেন্ট, কথাটা মনে রাখতে হবে। যদি ব্যাকগাউন্ডে লাইট থাকে তাহলে মিশ্রণে গ্লু এর সাথে একেবারে হালকা ফুড কালার বা খুবই অল্প পোস্টার কালার ব্যাবহার করবেন, যেনো মিক্সচারে একটা 'ট্রান্সপারেন্ট' ফিল থাকে। আর কালো ব্যাকগ্রাউন্ডের ক্ষেত্রে শুধু মাত্র পোস্টার কালারই ব্যাবহার করবেন এবং এটা তুলনামূলক বেশি পরিমানে, যেনো মিক্সচারটা কোনোভাবেই ট্রান্সপারেন্ট না থাকে।

আসা যাক মিউজিকের ক্ষেত্রে। রঙ নাচাবেন তো গান দিয়ে, কিন্তু কি গান? এখানে খেয়াল করে দেখেন যে আমরা শুধু ব্যাবহার করছি একটা সাব-ওফার, তার মানে শুধু বেজ/বিটই আসবে আর কোনো চ্যানেল না। আর গানটা একটু মজার রিদমের হলে আপনারও সুবিধা যে, নাচতে নাচতে ক্লিক করতে পারবেন আর রঙও এলোমেলো ভাবে ছড়াবে না। আমার সবগুলাই আমি করেছি The Eagles এর Get over it দিয়ে। যদিও নাচার টাইম খুবই কম পাবেন, জাস্ট ৪-৫ সেকেন্ড, তবুও ব্যাপারটা মজার।

আমি আমার এই টাইপ সব প্রজেক্টেই টেলি-ম্যাক্রো লেন্স (১০৫ মিলিমিটার) ব্যাবহার করেছি দুইটি কারণে -
ক) ম্যাক্রো লেন্স ব্যাবহার করলে 'ম্যাক্রো ডিটেইল' খুব ভালো আসে, যেহেতু এই ইমপ্যাক্ট গুলো মাত্র কয়েক সেন্টিমিটার পর্যন্ত যায়,
খ) টেলি ম্যাক্রো ব্যাবহার করলে নিরাপদ দূরত্বে থেকেই ছবি নেয়া যায় আর তাতে ক্যামেরা এবং লেন্সে রং-পানি লেগে যাবার সম্ভাবনা কমে।

এখানেও আমাদেরকে ক্যামেরা ট্রাইপডের উপরে বসাতে হবে এবং রিমোট শাটার দিয়ে কাজ করতে হবে। তো, চলুন দেখে নেয়া যাক আমাদের গিয়ারের ফর্দ ...

যা লাগবেঃ

১) ক্যামেরা (আবার জিগায়)
২) টেলি ম্যাক্রো (৯০ মিলিমিটার বা তার উপরে)
৩) ট্রাইপড
৪) রিমোট শাটার
৫) দুইটা ফ্লাশ (রিমোট ট্রিগার সহ)
৬) ফ্লাশ স্ট্যান্ড (না থাকলে ফ্লাশকে কোনো কিছুর উপর বসিয়ে রাখতে পারেন)
৭) প্রিঙ্গেল চিপসের চোঙ্গা (বড় হলে একটা আর ছোটো হলে দুইটা),
৮) একটা সাব-ওফার (যেটার স্পিকার সারফেসটা উপরে, কোনো কভার দিয়ে আটকানো না)
৯) ভালো মানের পলিথিন
১০) পেপার গ্লু (আমার তিনদিনের প্রজেক্টে প্রায় দুই ডজন ব্যায় করেছি)
১১) পোস্টার কালার (ফেবারক্যাসলের একটা সেট কিনলেই হবে)
১২) ফুড কালার
১৩) রঙ গুলানোর জন্যে ছোটো প্লাস্টিক বাটি ৫-৬টি, চামচ
১৪) প্রচুর পরিমান কিচেন টিস্যু ( আপনার ক্যামেরা - লেন্স বাঁচাতে পারলেও যেহেতু ফ্লাশ ভাইয়ারা খুবই কাছাকাছি থাকবেন, সুতরাং উহাদের বাঁচানোর ব্যাবস্থা নিতে উহাদেরকে প্যাকেট কর্তে হপে)
১৫) বড় এক বোল পানি ও ধোয়া-মোছার জন্যে ন্যাকড়া ( একটা ন্যাকড়া সবসময় শুকনা রাখবেন)

সেট-আপের ছবি দেখি এখন তাহলে -

DSC_7243 by Ariful Islam S'uhas, on Flickr

কর্মকান্ডঃ

মনে করলাম যে উপরের ছবির মতো করে সেট-আপ রেডি হয়ে গেছে আমাদের। দুটো ফ্লাশের সেটিং ১/৬৪ করে নেন, লেন্সের এ্যাপার্চার ১১ বা তার উপরে, ISO ২০০'র উপরে এবং শাটারস্পিড ১/৮, ১/১০ (যদি ব্যাকগ্রাউন্ড কালো থাকে) আর ১/৩০, ১/৪০ (যদি ব্যাকগ্রাউন্ডে লাইট থাকে)। এবার রঙ গুলিয়ে নিয়ে স্পিকার সারফেসে, যেখানে কালো প্লাস্টিক বোর্ডটা আটকানো, সেখানে ঢেলে দিতে হবে। এখানে বলে রাখি যে, আমি মাল্টিপল কালারের ভক্ত বলে সাধারণত তিনটা রঙ পাশাপাশি রেখে কাজ করেছি। রঙ ঢালার পর এবার স্পিকার সারফেসের যেখানে রঙ রাখা সেখান বরাবর ফোকাস করতে হবে (ম্যানুয়াল ফোকাস)। এবার আগে থেকে সিলেক্টেড একটা গান যে কোনো ডিভাইস থেকে প্লে করতে হবে, যেই ডিভাইসটা সাব-ওফারের অডিও ইনপুট জ্যাকের সাথে কানেক্টেড করা (এটা মোবাইল, আইপড বা যে কোনো এমপিথ্রি প্লেয়ার হতে পারে)। যেই গানটা বাজিয়ে ছবি গুলো তুলবেন আগে থেকেই সেই গানটা বেশ কয়েকবার শুনে নিয়ে তার রিদমের সাথে পরিচিত হয়ে নেবেন, কারন গানের রিদমের সাথে সাথে আপনাকে শাটার ফেলতে হবে। এবার সব কিছু সেট হয়ে গেলে ঘরের লাইট অফ করে দিয়ে মিউজিক প্লেয়ারের 'প্লে বাটন' প্রেস করে শাটার রিলিজের বাটন গানের তালের সাথে সাথে চাপতে থাকুন। এটা প্রথমেই খুব একটা রিদমিক হবে না বা অনেক মোমেন্ট মিস হবে, কিন্তু নো চিন্তা, একবার রিদম পেয়ে গেলে ব্যাপারটা এক্কেবারে ছেলে খেলা হয়ে যাবে। আর ঘরের লাইট জ্বালানো থাকলে কিন্তু ঘটনা খতম, তখন কোনো শার্প ছবি পাবেন না এবং নাচা-নাচির ট্রেইল চলে আসবে। তবে কেউ যদি 'অতি-এ্যাবস্ট্রাক্ট' করতে চান, সে স্টেডিয়ামের ফ্লাড লাইট ভাড়ায় আনতে পারেন, সমিস্যা নাইক্কা ...

আরেকটা ব্যাপার হলো, মাল্টিপল কালার নিয়ে কাজ করতে চাইলে মাত্র ৪-৫ সেকেন্ড সময় পাবেন ছবি তোলার, তারপর সব কালার মিলে মিশে একাকার হয়ে যাবে। তখন মনোটোনিক কতোগুলো ফিগার তৈরি হয়, যেগুলো ব্যাক্তিগতভাবে আমার কাছে খুব একটা ভালো লাগে না। এরপর করতে হবে কাজের বুয়াগিরি ... মানে, স্পিকার সারফেস এবং তার আশে-পাশের সমস্ত জায়গা মুছতে হবে। প্রথমে একটা বেশ ভেজা ন্যাকড়া দিয়ে রঙ গুলো টেনে নেবেন আর তারপর একটা শুকনা ন্যাকড়া দিয়ে সারফেস মুছে দিতে হবে। খুব খেয়াল রাখবেন, কোনো মতেই যেনো পানি আপনার স্পিকারে ঢুকে না যায়। আরো একটা কথা, যদি আপনার রঙ খুব বেশি নাচে এবং চারপাশে ছড়ায়, তাহলে বুঝতে হবে যে মিক্সচারে পানির পরিমান বেশি হয়েছে। তখন আরো কিছু গ্লু আর রঙ মিশিয়ে একটু ভারী করে নেবেন। আর যদি রঙ খুব বেশি নাচানাচি না করে, তাহলে ড্রপার দিয়ে দুই-তিন ফোঁটা পানি মিশিয়ে নিলেই চলবে। আর স্পিকার সারফেসে যেই প্লাস্টিক কভারটা লাগাবেন, সেটা খুব টান টান করে রাখবেন। মানে এক্কেবারে টেনে টাইট করে চারপাশ দিয়ে কালো প্লাস্টিক টেপ দিয়ে আটকে দেবেন। সারফেস উঁচু নীচু থাকলে রঙ উলটা পালটা লাফালাফি করে।

পোস্ট প্রসেসিং এর বেলায় তেমন কোনো কাজ নেই বললেই চলে। সারফেসে ছড়িয়ে থাকা রঙ গুলো ক্লোন টুল দিয়ে মুছে লেভেল এ্যাডজাস্টমেন্ট থেকে হাইলাইট আর শ্যাডো হালকা বাড়িয়ে নিলেই হবে। সেই সাথে ইচ্ছা হলে ভাইব্র্যান্স বাড়িয়ে নিতেও পারেন। আর যদি দেখেন যে আপনার ব্যাকগ্রাউন্ড কুচকুকে কালো মাগার সারফেসে কিছুটা লাইট লিক করেছে, সেক্ষেত্রে বার্ন টুল নিয়ে শ্যাডো সিলেক্ট করে অপাসিটি ১০-এ রেখে একটু ঘষা মারুন ... কম্ম কাবার ...

এবার আসুন দেখে নেই এতো কচকচ যে করলাম, এর থেকে কি বের করতে পারলাম -

IMG_6641_ED by Ariful Islam S'uhas, on Flickr

IMG_6859_ED by Ariful Islam S'uhas, on Flickr

IMG_6877_ED by Ariful Islam S'uhas, on Flickr

IMG_7014_ED by Ariful Islam S'uhas, on Flickr

IMG_6744_ED by Ariful Islam S'uhas, on Flickr

IMG_7032_ED by Ariful Islam S'uhas, on Flickr

IMG_7049_ed by Ariful Islam S'uhas, on Flickr

IMG_7243_ED by Ariful Islam S'uhas, on Flickr

IMG_7502_ED by Ariful Islam S'uhas, on Flickr

IMG_7504_ED by Ariful Islam S'uhas, on Flickr

IMG_7535_ED by Ariful Islam S'uhas, on Flickr

IMG_7619_ED by Ariful Islam S'uhas, on Flickr

IMG_7665_ED by Ariful Islam S'uhas, on Flickr

IMG_7674_ED by Ariful Islam S'uhas, on Flickr

IMG_7685_ED by Ariful Islam S'uhas, on Flickr

IMG_9109_ED by Ariful Islam S'uhas, on Flickr

IMG_9190_ED by Ariful Islam S'uhas, on Flickr

IMG_9191_ED_02 by Ariful Islam S'uhas, on Flickr

IMG_9484_ED by Ariful Islam S'uhas, on Flickr

IMG_9511_ED by Ariful Islam S'uhas, on Flickr

IMG_9607_SQ by Ariful Islam S'uhas, on Flickr

এবার ট্র্যান্সপারেন্ট ব্যাকগ্রাউন্ডের দুইটা -

IMG_8993_ED-01 by Ariful Islam S'uhas, on Flickr

IMG_8205_ED by Ariful Islam S'uhas, on Flickr

----------------------------------------------------------------------------------------------------------------

সব শেষে ময়ূরীর নাচ ওয়ালা একটা সিনেমা, যেখানে একটি পুসি 'মিঁয়াও' বলে ডাকে -

তবে, এই প্রজেক্ট নিয়ে সামনে আরো কাজ করার ইচ্ছা আছে। কারণ এটা আমার কাছে বেশ সহজ মনে হয়েছে। কিন্তু সমস্যা হলো বাসায় ধুপ ধুপ আওয়াজে বাবা-মা'র পক্ষে টিকে থাকা প্রায় অসম্ভব হয়ে যায়!


মন্তব্য

সত্যপীর এর ছবি

উরে খাইছে!

..................................................................
#Banshibir.

অনুপম ত্রিবেদি এর ছবি

খায়ালান ...

==========================================================
ফ্লিকারফেসবুক500 PX

himisir এর ছবি

অনেক খেটেছেন রে!

অনুপম ত্রিবেদি এর ছবি

তা তো কিছুটা খাটতেই হয় ...

==========================================================
ফ্লিকারফেসবুক500 PX

তাহসিন রেজা এর ছবি

দারুণ!

------------------------------------------------------------------------------------------------------------
“We sit in the mud, my friend, and reach for the stars.”

অলীক জানালা _________

অনুপম ত্রিবেদি এর ছবি

ধন্যবাদ ...

==========================================================
ফ্লিকারফেসবুক500 PX

সোহেল ইমাম এর ছবি

অদ্ভুত সুন্দর। চলুক

---------------------------------------------------
মিথ্যা ধুয়ে যাক মুখে, গান হোক বৃষ্টি হোক খুব।

অনুপম ত্রিবেদি এর ছবি

অনেক ধন্যবাদ ...

==========================================================
ফ্লিকারফেসবুক500 PX

হাসিব এর ছবি

এফোর্ট দিয়ে কাজ করছে কেউ এটা দেখতে ভালো লাগে।

অনুপম ত্রিবেদি এর ছবি

অনেক ধন্যবাদ ...

==========================================================
ফ্লিকারফেসবুক500 PX

অতিথি লেখক এর ছবি

ওহঃ দারুণ।মুগ্ধ হয়ে আপনার শিল্পকর্মের ছবিগুলো দেখছিলাম। হাসি

আশরাফুল মাহিন

অনুপম ত্রিবেদি এর ছবি

অনেক অনেক ধন্যবাদ ...

==========================================================
ফ্লিকারফেসবুক500 PX

সুবোধ অবোধ এর ছবি

আপ্নে বস্লুক!!! গুরু গুরু

অনুপম ত্রিবেদি এর ছবি

হু হা হা হা ...

==========================================================
ফ্লিকারফেসবুক500 PX

আব্দুল্লাহ এ.এম. এর ছবি

দুর্দান্ত!

অনুপম ত্রিবেদি এর ছবি

ধন্যবাদ ...

==========================================================
ফ্লিকারফেসবুক500 PX

আশরাফ মাহমুদ এর ছবি

শেষের দুইটা ছবি সবচেয়ে দারুণ।

ঈর্ষা হয়। মন খারাপ

অনুপম ত্রিবেদি এর ছবি

আহা ... ঈর্ষার জন্যে বেশী বেশী ধন্যবাদ ...

==========================================================
ফ্লিকারফেসবুক500 PX

arnab এর ছবি

আপ্নে এলিয়েন! অসম্ভব সুন্দর হইছে।

অনুপম ত্রিবেদি এর ছবি

ইয়াল্লা ... এইটা কি কইলেন?

==========================================================
ফ্লিকারফেসবুক500 PX

কনফুসিয়াস এর ছবি

জাস্ট বিউটিফুল!

-----------------------------------
বই,আর্ট, নানা কিছু এবং বইদ্বীপ

অনুপম ত্রিবেদি এর ছবি

জাস্ট থেঙ্কু ...

==========================================================
ফ্লিকারফেসবুক500 PX

দুষ্ট বালিকা এর ছবি

কয়েকটা ছবি খুবই ভাল্লাগলো! মজার এক্সপেরিমেন্ট।

**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।

মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।

অনুপম ত্রিবেদি এর ছবি

ধন্যবাদ ...

==========================================================
ফ্লিকারফেসবুক500 PX

ত্রিমাত্রিক কবি এর ছবি

দারুণ!

_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই

অনুপম ত্রিবেদি এর ছবি

অনেক ধন্যবাদ ...

==========================================================
ফ্লিকারফেসবুক500 PX

নতুন মন্তব্য করুন

এই ঘরটির বিষয়বস্তু গোপন রাখা হবে এবং জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে না।