ছবিব্লগঃ হুট করেই সাঙ্গু ভ্রমণ

অনুপম ত্রিবেদি এর ছবি
লিখেছেন অনুপম ত্রিবেদি (তারিখ: সোম, ২৯/০৯/২০১৪ - ৭:১৩অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আগের লেখায় যেমন বলেছিলাম, আরিফকে মিরেরসরাই বাস স্ট্যান্ডে বিদায় জানিয়ে আমি আর রাব্বি এরেকটু এগিয়ে গিয়ে উঠে পড়লাম চট্টগ্রামের বাসে। যেতে যেতে পথে আকাশের সাজ সজ্জা দেখে দুজনেই বেকুব হয়ে গেলাম। কিন্তু বেশিক্ষণ আর দেখতে পারলাম না এই সৌন্দর্য, রাজ্যের ঘুম এসে ভীড় করলো চোখে। চট্টগ্রাম অলংকার মোড়ে বাস থেকে নেমে নেমে ছুটলাম বাসস্ট্যান্ডের দিকে, গিয়ে দেখলাম আমাদের জন্যেই যেনো অপেক্ষা করছে বান্দরবানের বাসটি। হাতে আছে মাত্র পনেরটি মিনিট এরই মধ্যে লাঞ্চ সারতে হবে! বাসের কন্ডাক্টর ছেলেটি এক কথায় অসাধারণ, আমাদের হোটেল দেখিয়ে দিলো আবার খাওয়া শেষে হোটেল থেকে বাস পর্যন্ত এগিয়েও নিয়ে গেলো! আর হোটেলটির কথা না বললেই না, অন্য কোনো সময় হলে এই হোটেলের সামনে দিয়েই যেতাম না। ভয়ংকর এক হোটেল, এতই পরিচ্ছন্ন যে ওখানের হাত ধোয়ার জায়গায় দাঁড়িয়ে রাব্বি দিব্বি মনে ছোট কাজটি সেরে দিলো! কিন্তু নামমাত্র মূল্যে দুজন যেই টেস্টি খাবার খেলাম, তা ভুলবোনা কখনই!

তারপর শুরু হলো আমাদের বান্দরবান যাত্রা। একরাশ ক্লান্তির পথ পেরিয়ে যখন আমরা বান্দরবন ঢুকছিলাম তখন সন্ধ্যা হতে চলেছে, আর আমরা অবাক হয়ে তাকিয়ে একটা অপার্থিব আলোয় সাজানো আকাশকে দেখলাম। বাসের লোকজন খুব আগ্রহভরা চোখ নিয়ে আমাদের কান্ড কারখানা দেখছিলো। কিন্তু আমরা কোনো কিছুর পরোয়া না করেই পূর্ব-পশ্চিমের আকাশে রঙের খেলা উপভোগ করতে লাগলাম। বাস থেকে নেমে আমরা উঠলাম শহরেরই একটা হোটেলে। রাতে ব্রিজের নীচে যেখান থেকে নৌকা ছাড়ে সেখানে গিয়ে আগামীকাল সারাদিনের জন্যে একটা ট্রলার ভাড়া করলাম আর রাতের খাবার সেরেই দিলাম ঘুম, কাল খুব ভোরে রওনা দিতে হবে সাঙ্গুতে। ভোরে উঠে গেলাম নৌকা ঘাটে এবং যাথারীতি নৌকা মালিক আর চালকের ঢিমে তালে তৈরি হবার ফাঁকে কেটে গেলো পাক্কা একটা ঘন্টা আর এই ফাঁকে টুক-টাক কিছু ছবি তোলার কাজও সেরে ফেললাম। তারপর শুরু হলো আমাদের যাত্রা, নদীর উজানের দিকে। যদিও চালক আর মালিক দুজনেই বলছিলো যে ঐ দিকে দেখার মতো কিছু নেই তবুও আমরা ওদিকে যাবো বলেই মনস্থির করলাম। আমাদের ট্রলার পাইলট নূর আলী একজন রোহিঙ্গা এবং প্রাক্তন আরাকান বাহিনীর সদস্য। সদাহাস্য 'ডোন্ট কেয়ার' এই লোকটিকে নিয়ে আমরা আমাদের যাত্রা শুরু করলাম।

১) ভোরের আলোয় সাঙ্গু -

২) আমাদের ট্রলার (মু হা হা হা হা) -

৩) রাব্বির নৌকালোকচিত্র তোলার কসরৎ (দ্যা চাড্ডি ম্যান) -

৪) কলার ভেলায় ভাসতে থাকা এক উদাস যুবক -

৫) সাঙ্গুর বুকে নিঃসঙ্গ মাঝি -

৬) সাঙ্গুর একটি প্যানোরামা -

আমরা এগিয়ে চলছি সামনের দিকে, আর উপভোগ করছি সুন্দর প্রকৃতীকে। এরই মধ্যে দেখতে পেলাম বেশ কিছু সুন্দরী আদীবাসি ললনা সাঙ্গুতে স্নান সারছে, আহা! দেখতে দেখতে আরো সামনে গিয়ে একটা জায়গায় নৌকা রেখে কিছুক্ষণ লাফা-লাফি, ছবি তোলা-তুলি করলাম আমরা। তার মধ্যেই কি যেনো একটা ঘটলো আর আমাদের ট্রলারে দেখা দিলো সমস্যা। অগত্যা সামনের একটা বাজারে গিয়ে থামার ডিসিশন নিলাম আমরা। বাজারের কিছু আগে নেমে গেলাম আমি আর রাব্বি, আমাদের ট্রলার ড্রাইভার বাজার থেকে কিছু জিনিশ কিনবে বলে সে ওখানে গেলো। আমরা ঠিক করলাম যে ওখানে কিছু ছবি তুলে আমরা বাজারে চলে যাবো। কিছু টুক টাক ছবি তুললাম, একটা স্কুল দেখতে পেয়ে ওখানে গিয়ে জানতে পারলাম যে এই গ্রামের নাম 'বেতছড়া' আর ওটা হচ্ছে এখানকার একমাত্র সরকারী প্রাইমারি স্কুল। একটা কমিউনিটি স্কুলও ছিলো সেখানে, কিন্তু অর্থাভাবে আজ সেটা বন্ধ। গ্রামের ভেতর দিয়ে হেটে গিয়ে কিছু সামনেই একটা ব্রিজ পেলাম, ওটা পেরিয়ে একটু সামনে আসতেই মনে হলো যেনো হঠাৎ করে একটা স্বর্গে এসে গেছি। আসলেই গ্রামের এই অংশটুকু এক্কেবারে এক টুকরা স্বর্গ। বোকা হয়ে বসে চেয়ে রইলাম অনেক্ষণ। তীব্র রোদের আলোয় আমার ছবি তুলতে খুব একটা ইচ্ছা করেনা কখনই, আমার পছন্দ শেষ বিকেল থেকে শুরু করে ভোর পর্যন্ত যেই আলো-অন্ধকার, সেই ছবি তোলা। তবুও ঐ তীব্র রোদে স্বর্গের ছবি না তুলে পারলাম না। ওখানকার লোকজন এখনও ক্যামেরা বা ছবি তোলা জিনিশটার সাথে একদমই অভ্যস্ত না, তাই কারো ছবি ঠিক তোলা গেলো না। কিন্তু সবার সাথে কথা বলে একটা অন্যরকম আচরণ পেলাম, প্রচন্ড বন্ধুত্যপূর্ণ মানুষগুলো। বাজারের ফেরার পথে হঠাৎ করেই পরিচয় হয়ে গেলো হ্লা মং সিন এর সাথে, আবার এখানে আসবো শুনে সে ওখানে থাকা খাওয়ার বন্ধ্যোবস্তের ব্যবস্থা করার আয়োজন করলো! অবাক হলাম, সব কিছুর ব্যাবস্থা করেই তবে সে আমাদের বিদায় জানালো। আমরা একটা হোটেলে চা খেয়ে তখনকার মতো সবাইকে বিদায় জানিয়ে এবং আবারও কোনো সময় এখানে আসলে কিছুদিন তাদের সাথে থাকবো এই কথা বলে চলে এলাম।

৭) বেতছড়া'র এক চাষী -

৮) এটাকে স্বর্গ না বলার তো কারণ দেখছি না -

৯) স্বর্গ -

১০) এই কুটিরে থেকে যেতে পারলে মন্দ হতো না -

১১) স্বর্গের ভার্টোরামা -

১২) এবার স্বর্গের প্যানোরামা -

১৩) দ্যা ব্রিজ বিটউইন হ্যেভেন এন্ড আর্থ (ভার্টোরামা) -

১৪) দ্যা ব্রিজ বিটউইন হ্যেভেন এন্ড আর্থ (প্যানোরামা) -

১৫) আবারও, স্বর্গ (প্যানোরামা) -

আরো কিছু সামনে এসে একটা গ্রামের গোসলের ঘাট আমাদের পছন্দ হলো। গায়ের জামা কাপড় খুলে শুধু 'ওয়ান পিস' পড়ে আমি আর রাব্বি ঝাঁপিয়ে পড়লাম সাঙ্গুর বুকে। ওখানে গোসল করতে আসা লোকজনের থেকে জানলাম যে, ঐ গ্রামের নাম চিয়্যামুখ পাড়া। প্রায় ৪০টি পরিবারের বসত সেখানে। ওখানেই আমাদের সাথে পরিচয় হলো নিথোয়াই মারমা'র সাথে। তার মুখেই শুনলাম এক অবহেলিত গ্রামের কথা, যেখানে সরকারের সুপেয় পানি প্রবাহ প্রকল্পটি আটকে আছে নানান জটিলতায়, অথচ এটিই ঐ গ্রামে সরকারের একমাত্র প্রকল্প! হায়রে আমার নীলচে পাহাড়ের দেশ!! সেখানে খাবারের কোনো হোটেল পেলাম না, অথচ পেলাম হঠাৎ পরিচয়ের সেই নিথুয়াই এর চমৎকার আতিথেয়তা। সে আমাদের খাবারের কোনো ব্যাবস্থা করতে না পেরে কি এক প্রচন্ত ব্যাথা কাতর হয়েছিলো! এই দূরান্তে এসে আচমকা কেবল অবাকই হলাম। তবুও সে আমাদের তার বাড়িতে নিয়ে গেলো, পানি খাওয়ালো। তার মামার বাড়িতে বসে চানাচুর, বুট, সফট ড্রিঙ্কস খেয়ে তবেই আমরা ফিরলাম বেতছড়া বাজারের উদ্দেশ্যে, কারণ আশে-পাশে বলতে কেবল ওখানেই হোটেল আছে। ফিরলাম বেতছড়ায়, একদল হাস্যোজ্জল মানুষের আতিথেয়তায় দুপুরের খাবার খেয়ে রওনা দিলাম ভাটীর দিকে। এবারের যাত্রা 'সীতা পাহাড়'।

১৬) ভর দুপুরের নীরব চিয়্যামুখ পাড়া -

১৭)

বান্দরবান শহরের ব্রীজ থেকে প্রায় একঘন্টা ভাটীর দিকে গেলে সীতা মোড়া গ্রাম আর সেখানেই সাঙ্গুর পূর্ব পাড় ঘেষে একটা অদ্ভুত পাহাড় দাঁড়িয়ে আছে, ওটাই সীতা পাহাড়। শেষ বিকেলের কমলা আলো এসে যখন পাহাড়টির গায়ে পড়ে তখন একটা প্রচন্ড অপার্থিব দৃশ্যের জন্ম হয়। আমি আর রাব্বি পাগলের মতো এদিক থেকে সেদিকে দৌড়ে এই দৃশ্য ক্যামেরাবন্দি করতে ব্যাস্ত হলাম। ওখানকার হাস্যজ্জল মানুষগুলোর উষ্ণতাও উপভোগ্য ছিলো। সেখানে ম্রু নামের ছেলেটি সাঙ্গুতে জাল ফেলে মাছ ধরছিলো, সেই দৃশ্য ক্যামেরাবন্দি করলাম একদম হাঁটু পানিতে নেমে। আর আমাদের পাইলট নূর আলীও জাল নিয়ে একটু কসরৎ করলো, যদিও তার ভাগ্যে কোনো মাছই উঠলো না!

১৮) ইহা হয় সীতা পাহাড় (প্যানোরামা) -

১৯) শেষ বিকেলের আলোতে যাদুময় সীতা পাহাড় -

২০) কী এক পাগল করা বিকেল ছিলো, মায়া কাড়া আলো ছিলো -

২১) সাঙ্গুতে জাল ফেলে মাছ ধরা -

২২) নূর আলীও চাইলো জাল ফেলতে -

২৩) দিনের শেষ আলোতে সীতামোড়ার সাঙ্গু -

সন্ধ্যা ফুরিয়ে রাত প্রায় যখন আসি আসি করছিলো, আমরাও রওনা দিলাম সেখান থেকে। স্রোতের বিপরীতে চলায়, সময় এবার একটু বেশীই লাগলো। সারা পথে চুপচাপ বসে আঁধারে ঢাকা প্রকৃতীকে উপভোগ করলাম। নৌকা ঘাটে ভীড়লো, আমাদেরও যাবার সময় হলো। বিদায়ের সময় আমাদের পাইলট নূর আলীকে জড়িয়ে ধরলাম, মনে হচ্ছিলো কতো দিনের চেনা একটা আপন মানুষ! তার পাগলামী আর হৈ হৈ দিয়ে দিনটিকে সে মাতিয়ে রেখেছিলো। কথা দিলাম আবারও আসবো, আবারও তাকে নিয়ে ঘুরে বেড়াবো সাঙ্গুর বুকে অনেক অনেক পাগলামী নিয়ে। আমরা ফিরে যাচ্ছি আমাদের চিরচেনা সেই ব্যাস্ততার নাগরীক জীবনে, পেছনে ফেলে যাচ্ছি বেতছড়ার মানুষগুলোর হাসি মাখা মুখ, বাজারের হোটেলে বোবা ছেলেটির মায়াকাড়া হাসি, হ্লা মং সিন এর বন্ধুত্ব, নিথোয়াই মারমা'র উষ্ণ আথিতেয়তা আর আমার আজন্ম ভালোবাসার সাঙ্গুকে। একটা দিনে এভাবে কতোগুলো অচেনা মানুষের কাছ থেকে এতো, এত্তোকিছু পাবো একবারও ভাবিনি! আমি আর রাব্বি একরাশ অপূর্ব স্মৃতী নিয়ে তন্দ্রাচ্ছন্নের মতো ফিরে আসলাম এই কোলাহলে।


মন্তব্য

সৈয়দ নজরুল ইসলাম দেলগীর এর ছবি

এসব ছবি কেম্নে তুলে মানুষ?

______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল

অনুপম ত্রিবেদি এর ছবি

এম্নে এম্নে তুলে দেঁতো হাসি

ধন্যবাদ।

==========================================================
ফ্লিকারফেসবুক500 PX

সজীব ওসমান এর ছবি

সবগুলাই কি এইচডিআর এ তোলা?

অনুপম ত্রিবেদি এর ছবি

এখানের ১, ২, ৩, ৮, ৯, ১০, ১৬ আর ১৭ নম্বর ছবি গুলো এইচ ডি আর।

ধন্যবাদ।

==========================================================
ফ্লিকারফেসবুক500 PX

ইয়াসির আরাফাত এর ছবি

আমার বিবেচনায় এটা আপনার সেরা ছবিব্লগ, কে জানে কল্পনার স্বর্গের সাথে মিল আছে বলেই হয়তো এমন লেগেছে।

গুরু গুরু গুরু গুরু

অনুপম ত্রিবেদি এর ছবি

আসলেই এটা স্বর্গ, একটা আস্ত স্বর্গ।

অনেক অনেক ধন্যবাদ।

==========================================================
ফ্লিকারফেসবুক500 PX

ষষ্ঠ পাণ্ডব এর ছবি

যতদূর জানি সাঙ্গু নদীতে প্রচুর oxbow আছে। তোমাদের চলার পথে কোন oxbow পড়েনি? oxbow'র প্যানোরামা তোমার হাতে চমৎকার আসার কথা।


তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।

অনুপম ত্রিবেদি এর ছবি

হুম, oxbow পেয়েছিলাম কিন্তু এর কাছাকাছি বেয়ে উঠার মতো কোনো পাহাড় পাইনি, কারন উপর থেকে না তুললে এর কোনো মজাই নেই। কিন্তু এটা মাথায় আছে, আরো বহুবার বান্দরবান যাবো, সাঙ্গু ঘুরবো, শুধু একটা পাহাড় পেলেই হবে যায়গা মতো, যেটা বেয়ে উঠা যাবে।

==========================================================
ফ্লিকারফেসবুক500 PX

শান্ত এর ছবি

অমানুষিক সব ছবি। এইগুলা ক্যামনে তুলেনরে ভাই। আপনার তুলা ছবি দেখার পর আর ক্যামেরা হাতে নিতে মন চায় না।

__________
সুপ্রিয় দেব শান্ত

অনুপম ত্রিবেদি এর ছবি

এক কাজ করেন, হাতে নিতে মনে না চাইলে মাথায় নিয়া ঘুরেন, মু হা হা হা হা শয়তানী হাসি

মন্তব্যের জন্যে অনেক ধন্যবাদ।

==========================================================
ফ্লিকারফেসবুক500 PX

তাহসিন রেজা এর ছবি

প্রত্যেকটা ছবিই অপূর্ব।
মুগ্ধতা সীমা অতিক্রম করেছে হাসি

------------------------------------------------------------------------------------------------------------
“We sit in the mud, my friend, and reach for the stars.”

অলীক জানালা _________

অনুপম ত্রিবেদি এর ছবি

অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।

==========================================================
ফ্লিকারফেসবুক500 PX

বন্দনা এর ছবি

এই সব অমানুষিক ছবি দেখে আমার মাথা পুরাই নষ্ট হয়ে গেছে গুরু গুরু

অনুপম ত্রিবেদি এর ছবি

দেঁতো হাসি দেঁতো হাসি দেঁতো হাসি মাথা নষ্ট করে দিতে পেরে বিয়াপুক আনন্দিত।

মন্তব্যের জন্যে ধন্যবাদ।

==========================================================
ফ্লিকারফেসবুক500 PX

মুস্তাফিজ এর ছবি

ইহা একটি অনুপম ছবি ব্লগ বটে।

...........................
Every Picture Tells a Story

অনুপম ত্রিবেদি এর ছবি

অনেক ধন্যবাদ।

==========================================================
ফ্লিকারফেসবুক500 PX

মেঘলা মানুষ এর ছবি

শ্বাসরূদ্ধকর রকম সুন্দর গুরু গুরু

অনুপম ত্রিবেদি এর ছবি

অনেক ধন্যবাদ।

==========================================================
ফ্লিকারফেসবুক500 PX

অতিথি লেখক এর ছবি

ছবি দেখে ভাষা হারিয়ে ফেলেছি হাততালি

ফাহিমা দিলশাদ

এক লহমা এর ছবি

সব ছবিই মায়াময়। তার মধ্যে বিশেষ করে ১, ২, ৫, ১০, ২৩ - আহা, আহা!

--------------------------------------------------------

এক লহমা / আস্ত জীবন, / এক আঁচলে / ঢাকল ভুবন।
এক ফোঁটা জল / উথাল-পাতাল, / একটি চুমায় / অনন্ত কাল।।

এক লহমার... টুকিটাকি

উচ্ছলা এর ছবি

সিতা পাহাড় দেখে মনটা নেচে উঠল ❤♫•*❤♫•*❤♫•*❤ ❤♫•*❤♫•*❤♫•*❤
কী যে সব জাদুকরী ছবি তোলেন! ভাল্লাগেনা!

সাক্ষী সত্যানন্দ এর ছবি

হাততালি
প্রয় এক দশক আগে এই নদীটি হেঁটে পার হয়েছি, শীতকালে
আবার কখনো সুযোগ পেলে অবশ্যই বর্ষায় যাব... যাবই যাব...

[ ১৩/১৪ নং ছবির ব্রিজটা তখন নির্মানাধীন ছিল, ঠিক ওখান দিয়েই নদী পেরিয়েছিলাম ]

____________________________________
যাহারা তোমার বিষাইছে বায়ু, নিভাইছে তব আলো,
তুমি কি তাদের ক্ষমা করিয়াছ, তুমি কি বেসেছ ভালো?

Arif Zaman এর ছবি

ছবিগুলি মুগ্ধ হবার মত...

নতুন মন্তব্য করুন

এই ঘরটির বিষয়বস্তু গোপন রাখা হবে এবং জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে না।